কাল সিএসইতে এমআই সিমেন্টের লেনদেন শুরু
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কাল রোববার থেকে এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। অনেক টানাহেঁচড়ার পর গত বৃহস্পতিবার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা মেনে সিএসই কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয় ।
সিএসই সূত্রে জানা যায়, কাল সকাল ১০টায় মতিঝিলে ইউনূস টাওয়ারে অবস্থিত সিএসইর ঢাকার কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ।
তবে একই ধরনের নির্দেশনা থাকার পরও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ারধারীদের অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আবেদন করে যাঁরা শেয়ার পেয়েছেন তাঁরা শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
শেয়ারবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি সরকার বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে এমআই সিমেন্ট ও এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়েছে উল্লেখ করে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে এসইসি সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় ।
এর ধারাবাহিকতায় এমআই সিমেন্টকে কয়েক দফায় শর্ত দেয় এসইসি। কোম্পানিটি সব শর্ত মেনেই তালিকাভুক্তিতে সম্মতি দেয়। কিন্তু ডিএসই এতে আপত্তি জানায়।
সর্বশেষ তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চেয়ে শেয়ারের বাজার দর কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারধারীদের কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকেরা ক্ষতিপূরণ দেবে, এ শর্তে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেয় এসইসি।
এসইসির নির্দেশ মেনে কোম্পানিটি ক্ষতিপূরণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত হিসেবে ৫০ লাখ শেয়ার ডিএসইতে জমা দিয়েছে। একই সঙ্গে কোম্পানির এস্ক্রো হিসেবে পাঁচ কোটি টাকা জমা রাখা হয়েছে।
সিএসই সূত্রে জানা যায়, কাল সকাল ১০টায় মতিঝিলে ইউনূস টাওয়ারে অবস্থিত সিএসইর ঢাকার কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ।
তবে একই ধরনের নির্দেশনা থাকার পরও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ারধারীদের অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আবেদন করে যাঁরা শেয়ার পেয়েছেন তাঁরা শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
শেয়ারবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি সরকার বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে এমআই সিমেন্ট ও এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়েছে উল্লেখ করে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে এসইসি সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় ।
এর ধারাবাহিকতায় এমআই সিমেন্টকে কয়েক দফায় শর্ত দেয় এসইসি। কোম্পানিটি সব শর্ত মেনেই তালিকাভুক্তিতে সম্মতি দেয়। কিন্তু ডিএসই এতে আপত্তি জানায়।
সর্বশেষ তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চেয়ে শেয়ারের বাজার দর কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারধারীদের কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকেরা ক্ষতিপূরণ দেবে, এ শর্তে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেয় এসইসি।
এসইসির নির্দেশ মেনে কোম্পানিটি ক্ষতিপূরণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত হিসেবে ৫০ লাখ শেয়ার ডিএসইতে জমা দিয়েছে। একই সঙ্গে কোম্পানির এস্ক্রো হিসেবে পাঁচ কোটি টাকা জমা রাখা হয়েছে।
No comments