রহস্যময় সেই বার্তাবাহক
ওসামা বিন লাদেন হত্যা নিয়ে এখনো জনমনে অনেক প্রশ্ন। বিশেষ করে ঘটনাস্থলের খুঁটিনাটি এবং বিন লাদেনের শেষ সময়ের সঙ্গীদের পরিচয় নিয়ে রয়েছে অস্পষ্টতা। যেসব প্রশ্ন লোকমুখে বেশি ফিরছে তার একটি হলো, যাঁকে অনুসরণ করে অ্যাবোটাবাদের ওই বাড়িটি চিহ্নিত করা হয়, লাদেনের সেই বার্তাবাহকের পরিচয় আসলেই কী। অপরটি প্রশ্ন: এত বড় বাড়িটির মালিকই বা কে ছিলেন?
মার্কিন গোয়েন্দাদের তথ্য অনুযায়ী, ওই বার্তাবাহকের নাম আবু আহমাদ আল-কুয়েতি। তিনি বিন লাদেনের বিশ্বস্ত বার্তাবাহক। কুয়েতি বংশোদ্ভূত পাকিস্তানি নাগরিক। বাড়িটার মালিকও তিনিই। ২ মে বিন লাদেনকে আটক বা হত্যার অভিযানে তিনিও নিহত হন।
মার্কিন কর্তৃপক্ষের কথায়, ২০০২ সাল থেকে আল-কুয়েতিকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল সিআইএ। অবশেষে গত বছরের আগস্টে আরেক আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে টেলিফোন আলাপের সূত্র ধরে তাঁর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় গোয়েন্দা সংস্থাটি। একপর্যায়ে মার্কিন গোয়েন্দারা নিশ্চিত হন, বার্তাবাহক কুয়েতি অ্যাবোটাবাদের উঁচু প্রাচীরঘেরা বাড়িতে থাকেন।
প্রতিবেশীরা অবশ্য আল-কুয়েতিকে চিনতেন আরশাদ খান নামে। তিরিশের শেষে চল্লিশের শুরুর দিকে তাঁর বয়স। লম্বাচওড়া মানুষটির সঙ্গে কচিৎ দেখা হতো তাঁদের। বেশি কথা বলতেন না।
আরশাদ খান হিসেবে পরিচিত কথিত এই আল-কুয়েতি সম্পর্কে কেউ ভাবতেন, তিনি মুদ্রা কেনাবেচার ব্যবসা করেন। কারও ধারণা গাড়ির যন্ত্রাংশের কালোবাজারি তিনি। লক্ষ্যণীয় ব্যাপার, মার্কিন বিশেষ বাহিনীর কমান্ডো হামলার পর থেকেই এলাকায় আরশাদকে আর দেখা যাচ্ছে না।
মার্কিন গোয়েন্দাদের বিশ্বাস, গত বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স নিহত কয়েকজন ব্যক্তির যে রক্তাক্ত ছবি প্রকাশ করেছে, সেখানে আরশাদের লাশ রয়েছে
মার্কিন গোয়েন্দাদের তথ্য অনুযায়ী, ওই বার্তাবাহকের নাম আবু আহমাদ আল-কুয়েতি। তিনি বিন লাদেনের বিশ্বস্ত বার্তাবাহক। কুয়েতি বংশোদ্ভূত পাকিস্তানি নাগরিক। বাড়িটার মালিকও তিনিই। ২ মে বিন লাদেনকে আটক বা হত্যার অভিযানে তিনিও নিহত হন।
মার্কিন কর্তৃপক্ষের কথায়, ২০০২ সাল থেকে আল-কুয়েতিকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল সিআইএ। অবশেষে গত বছরের আগস্টে আরেক আল-কায়েদা সদস্যের সঙ্গে টেলিফোন আলাপের সূত্র ধরে তাঁর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় গোয়েন্দা সংস্থাটি। একপর্যায়ে মার্কিন গোয়েন্দারা নিশ্চিত হন, বার্তাবাহক কুয়েতি অ্যাবোটাবাদের উঁচু প্রাচীরঘেরা বাড়িতে থাকেন।
প্রতিবেশীরা অবশ্য আল-কুয়েতিকে চিনতেন আরশাদ খান নামে। তিরিশের শেষে চল্লিশের শুরুর দিকে তাঁর বয়স। লম্বাচওড়া মানুষটির সঙ্গে কচিৎ দেখা হতো তাঁদের। বেশি কথা বলতেন না।
আরশাদ খান হিসেবে পরিচিত কথিত এই আল-কুয়েতি সম্পর্কে কেউ ভাবতেন, তিনি মুদ্রা কেনাবেচার ব্যবসা করেন। কারও ধারণা গাড়ির যন্ত্রাংশের কালোবাজারি তিনি। লক্ষ্যণীয় ব্যাপার, মার্কিন বিশেষ বাহিনীর কমান্ডো হামলার পর থেকেই এলাকায় আরশাদকে আর দেখা যাচ্ছে না।
মার্কিন গোয়েন্দাদের বিশ্বাস, গত বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স নিহত কয়েকজন ব্যক্তির যে রক্তাক্ত ছবি প্রকাশ করেছে, সেখানে আরশাদের লাশ রয়েছে
No comments