সিরিয়ায় সরকার বিরোধী বিক্ষোভ ইইউর বৈঠক
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীরা গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর আবার মাঠে নেমেছে। তাদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনী গুলি করেছে বলে খবর পাওয়া গেলেও তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের সংখ্যা জানা যায়নি। এদিকে আসাদ সরকারের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে গতকাল এক বৈঠকে বসার কথা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ)।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রত্যক্ষদর্শী ও বিক্ষোভকারীরা জানায়, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাজধানী দামেস্কের দুমাসহ হোমস, বানিয়াস ও কোয়ামিশলি শহরে দুপুরের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। হাজার হাজার বিক্ষোভকারী এতে অংশ নেয়। তাদের লক্ষ্য করে গুলি করেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
দুমার একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, আগের সন্ধ্যায় তিনি একটি ট্রেনে ১৫টি সামরিক ট্যাঙ্ক হোমস শহরের দিকে যেতে দেখেছেন। উপকূলীয় শহর বানিয়াসের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ এখানে বিক্ষোভে অংশ নেয়। তারা সরকারের পদত্যাগের দাবি জানায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভের আগের দিন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শহরটি ঘিরে ট্যাঙ্কসহ সেনা মোতায়েন করা হয়।
অপর দিকে আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে ইইউর সদস্যদেশগুলো গতকাল বৈঠকে বসার কথা। একজন পশ্চিমা কূটনীতিক জানান, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আসাদসহ তাঁর অনুগত ১৫ শীর্ষ কর্মকর্তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং গতিবিধির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রত্যক্ষদর্শী ও বিক্ষোভকারীরা জানায়, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী রাজধানী দামেস্কের দুমাসহ হোমস, বানিয়াস ও কোয়ামিশলি শহরে দুপুরের পর বিক্ষোভ শুরু হয়। হাজার হাজার বিক্ষোভকারী এতে অংশ নেয়। তাদের লক্ষ্য করে গুলি করেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
দুমার একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, আগের সন্ধ্যায় তিনি একটি ট্রেনে ১৫টি সামরিক ট্যাঙ্ক হোমস শহরের দিকে যেতে দেখেছেন। উপকূলীয় শহর বানিয়াসের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ এখানে বিক্ষোভে অংশ নেয়। তারা সরকারের পদত্যাগের দাবি জানায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভের আগের দিন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শহরটি ঘিরে ট্যাঙ্কসহ সেনা মোতায়েন করা হয়।
অপর দিকে আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে ইইউর সদস্যদেশগুলো গতকাল বৈঠকে বসার কথা। একজন পশ্চিমা কূটনীতিক জানান, বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আসাদসহ তাঁর অনুগত ১৫ শীর্ষ কর্মকর্তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং গতিবিধির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
No comments