নড়েচড়ে বসছে ফিফা
পাতানো খেলার বিষবাষ্প আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরেছে ফুটবলকে। সম্প্রতি তিন মহাদেশজুড়ে তিন শর বেশি ম্যাচের ফল গড়ে দিয়েছে জুয়াড়িরা। বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার তদন্তেই বেরিয়ে এসেছে এই আতঙ্কজনক খবরটি। তদন্তে আরও জানা গেছে, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া হচ্ছে জুয়াড়িদের প্রধান ঘাঁটি।
ফিফার সন্দেহ, আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ ও ইউরোপিয়ান ক্লাব ম্যাচ পাতানোর জন্য ম্যাচ পরিচালনাকারীদের কমপক্ষে ১০ হাজার ডলার ঘুষ দেওয়া হয়। এই ম্যাচগুলো নিয়ে এশিয়ার বাজির জগতে কয়েক শ কোটি ডলারের বাজি ধরা হয়ে থাকে। ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে ফিফার নিরাপত্তা শাখার প্রধান ক্রিস ইটন ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফকে বলেছেন, ‘বৈশ্বিক খেলাটির সুনামের জন্য ম্যাচ পাতানোটা অনেক বড় হুমকি।’ এ নিয়ে তদন্ত করার সময় বাজিকরদের সঙ্গে কথা বলেছেন ইন্টারপোলের সাবেক কর্মকর্তা, ‘এর সঙ্গে জড়িতরা আমাদের বলেছে বাজিকরেরা একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ আয়োজনে ৩ লাখ ডলার পর্যন্ত খরচ করে এবং এটা তারা করে বিপুল পরিমাণ লাভের আশায়।’ ইটনের বিশ্বাস, বাজিকরেরা ম্যাচ পাতিয়ে ‘কোটি কোটি ডলার’ কামিয়ে নিয়েছে।
ছয়টি দেশের ফুটবল সংস্থার কর্মচারীরা এই অপরাধী চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এই চক্রের প্রধান ঘাঁটি হচ্ছে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া। ফিফার সন্দেহের তালিকায় আছে জার্মানি ও ফিনল্যান্ডের ক্লাব ফুটবল, ইউরোপা লিগ এবং যেসব প্রীতি ম্যাচে কুয়েত, জর্ডান, বলিভিয়া, লাটভিয়া, বুলগেরিয়া, এস্তোনিয়া, মালয়েশিয়া ও জিম্বাবুয়ে জড়িত সেসব ম্যাচ। বাহরাইন ও টোগোর একটি ম্যাচ নিয়ে চলছে তদন্ত। মূল দল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানানো টোগোর কিছু শৌখিন খেলোয়াড় খেলেছিলেন ওই ম্যাচে।
ফিফার সন্দেহ, আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ ও ইউরোপিয়ান ক্লাব ম্যাচ পাতানোর জন্য ম্যাচ পরিচালনাকারীদের কমপক্ষে ১০ হাজার ডলার ঘুষ দেওয়া হয়। এই ম্যাচগুলো নিয়ে এশিয়ার বাজির জগতে কয়েক শ কোটি ডলারের বাজি ধরা হয়ে থাকে। ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে ফিফার নিরাপত্তা শাখার প্রধান ক্রিস ইটন ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফকে বলেছেন, ‘বৈশ্বিক খেলাটির সুনামের জন্য ম্যাচ পাতানোটা অনেক বড় হুমকি।’ এ নিয়ে তদন্ত করার সময় বাজিকরদের সঙ্গে কথা বলেছেন ইন্টারপোলের সাবেক কর্মকর্তা, ‘এর সঙ্গে জড়িতরা আমাদের বলেছে বাজিকরেরা একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ আয়োজনে ৩ লাখ ডলার পর্যন্ত খরচ করে এবং এটা তারা করে বিপুল পরিমাণ লাভের আশায়।’ ইটনের বিশ্বাস, বাজিকরেরা ম্যাচ পাতিয়ে ‘কোটি কোটি ডলার’ কামিয়ে নিয়েছে।
ছয়টি দেশের ফুটবল সংস্থার কর্মচারীরা এই অপরাধী চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এই চক্রের প্রধান ঘাঁটি হচ্ছে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া। ফিফার সন্দেহের তালিকায় আছে জার্মানি ও ফিনল্যান্ডের ক্লাব ফুটবল, ইউরোপা লিগ এবং যেসব প্রীতি ম্যাচে কুয়েত, জর্ডান, বলিভিয়া, লাটভিয়া, বুলগেরিয়া, এস্তোনিয়া, মালয়েশিয়া ও জিম্বাবুয়ে জড়িত সেসব ম্যাচ। বাহরাইন ও টোগোর একটি ম্যাচ নিয়ে চলছে তদন্ত। মূল দল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানানো টোগোর কিছু শৌখিন খেলোয়াড় খেলেছিলেন ওই ম্যাচে।
No comments