আরও এলাকা থেকে লোক সরিয়ে নিতে চাপ বাড়ছে
জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আশপাশের এলাকায় তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় চার হাজার গুণ বেড়ে গেছে এবং ক্রমাগত তা আরও ছড়িয়ে পড়ছে। ফলে ওই কেন্দ্রের আশপাশের আরও বেশি এলাকার লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য চাপের মুখে আছে সরকার।
১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত ফুকুশিমা কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার পর কেন্দ্রের চারপাশের ২০ কিলোমিটার এলাকার প্রায় ৭০ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়। ওই ২০ কিলোমিটারের বাইরে প্রায় ১০ কিলোটারের মধ্য বসবাসকারী আরও এক লাখ ৩৬ হাজার মানুষকে সরে যেতে বা ঘরের মধ্যে থাকতে বলা হয়। কিন্তু পানি, বাতাস ও মাটিতে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকায় আরও বেশি এলাকার লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কথা বলছে জাপানের পরমাণু নিরাপত্তা সংস্থা এবং জাতিসংঘের পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)।
আইএইএ জানিয়েছে, তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা যতটা বাড়লে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন হয়, ফুকুশিমা কেন্দ্র থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরের ইতাতা গ্রামে তেজস্ক্রিয়তা সেই মাত্রাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।
আইএইএর উপমহাপরিচালক ডেনিস ফ্লোরি বলেন, ‘জাপানের প্রতি আমাদের পরামর্শ, তারা যেন সতর্কতার সঙ্গে পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে এবং তারা যে ঝুঁকির পরিমাণ কম করে দেখাচ্ছে, ইতিমধ্যে তা বোঝাও গেছে।’
তবে অপসারণ এলাকা আরও বাড়ানোর ব্যাপারে কোনো ইঙ্গিত দেননি জাপান সরকারের মুখপাত্র মন্ত্রিপরিষদের মুখ্য সচিব ইয়োকিয়ে এদানো। ইতাতা গ্রামের তেজস্ক্রিয়তার বিষয়ে আইএইএ যে তথ্য দিয়েছে, সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তেজস্ক্রিয়তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হবে, এ মুহূর্তে এমনটা ভাবার মতো কোনো কারণ নেই।’
জাপানের পরমাণু নিরাপত্তা সংস্থা জানিয়েছে, ফুকুশিমা কেন্দ্রের পাশে সাগরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে। এর থেকে ধরেই নেওয়া যায় যে ওই কেন্দ্র থেকে অব্যাহতভাবে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ছে।
আবারও ভূমিকম্প: এদিকে ভূমিকম্প ও সুনামি-বিধ্বস্ত জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলে গতকাল বিকেলে আবার ভূমিকম্প হয়েছে। স্থানীয় সময় বিকেল চারটা ১৫ মিনিটে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ২। উৎপত্তিস্থল ছিল টোকিও থেকে ৪১৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত ফুকুশিমা কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার পর কেন্দ্রের চারপাশের ২০ কিলোমিটার এলাকার প্রায় ৭০ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়। ওই ২০ কিলোমিটারের বাইরে প্রায় ১০ কিলোটারের মধ্য বসবাসকারী আরও এক লাখ ৩৬ হাজার মানুষকে সরে যেতে বা ঘরের মধ্যে থাকতে বলা হয়। কিন্তু পানি, বাতাস ও মাটিতে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকায় আরও বেশি এলাকার লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কথা বলছে জাপানের পরমাণু নিরাপত্তা সংস্থা এবং জাতিসংঘের পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ)।
আইএইএ জানিয়েছে, তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা যতটা বাড়লে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন হয়, ফুকুশিমা কেন্দ্র থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরের ইতাতা গ্রামে তেজস্ক্রিয়তা সেই মাত্রাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।
আইএইএর উপমহাপরিচালক ডেনিস ফ্লোরি বলেন, ‘জাপানের প্রতি আমাদের পরামর্শ, তারা যেন সতর্কতার সঙ্গে পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে এবং তারা যে ঝুঁকির পরিমাণ কম করে দেখাচ্ছে, ইতিমধ্যে তা বোঝাও গেছে।’
তবে অপসারণ এলাকা আরও বাড়ানোর ব্যাপারে কোনো ইঙ্গিত দেননি জাপান সরকারের মুখপাত্র মন্ত্রিপরিষদের মুখ্য সচিব ইয়োকিয়ে এদানো। ইতাতা গ্রামের তেজস্ক্রিয়তার বিষয়ে আইএইএ যে তথ্য দিয়েছে, সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তেজস্ক্রিয়তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হবে, এ মুহূর্তে এমনটা ভাবার মতো কোনো কারণ নেই।’
জাপানের পরমাণু নিরাপত্তা সংস্থা জানিয়েছে, ফুকুশিমা কেন্দ্রের পাশে সাগরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে। এর থেকে ধরেই নেওয়া যায় যে ওই কেন্দ্র থেকে অব্যাহতভাবে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ছে।
আবারও ভূমিকম্প: এদিকে ভূমিকম্প ও সুনামি-বিধ্বস্ত জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলে গতকাল বিকেলে আবার ভূমিকম্প হয়েছে। স্থানীয় সময় বিকেল চারটা ১৫ মিনিটে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ২। উৎপত্তিস্থল ছিল টোকিও থেকে ৪১৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
No comments