হঠাৎ ডাক পেয়ে মুম্বাইয়ে ভাস
বলেছিলেন, মুম্বাইয়ে ফাইনালটা দেখেই বিদায় বলে দেবেন। কিন্তু এমনও হতে পারে মাঠে খেলারই সুযোগ পেয়ে গেলেন চামিন্ডা ভাস। আকস্মিকভাবে মুম্বাই থেকে শ্রীলঙ্কা দলের ডাক পেয়ে গেলেন ৩৭ বছর বয়সী এই বাঁহাতি পেসার। ভাস একাই নন, মুম্বাই যাত্রায় তাঁর সঙ্গী অফ স্পিনার সুরাজ রণদিভও। না, মূল দলে নয়, এই দুজনকে ডাকা হয়েছে বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে।
হ্যামস্ট্রিং ও কুঁচকির চোটে ভুগছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন, সঙ্গে যোগ হয়েছে হাঁটুর চোট। সেমিফাইনালে ফিল্ডিংয়ের সময় ঊরুতে চোট পেয়েছেন অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। এই দুজনের বিকল্প হিসেবেই ভারতে উড়িয়ে আনা হচ্ছে ভাস ও রণদিভকে। শেষ পর্যন্ত যদি মুরালি-ম্যাথুসকে পাওয়া না যায়, তখনই দলে ঢোকার সুযোগ হবে ভাস-রণদিভের।
স্বপ্নের ফাইনালটা হয়তো কেউই মিস করতে চাইবেন না। কিন্তু যদি খেলতে না পারেন? ঝুঁকি এড়াতে তাই আগে থেকেই শ্রীলঙ্কা দলে ডেকে নেওয়া হলো ভাস ও ২৬ বছর বয়সী রণদিভকে। ভাস ম্যাথুসের বিকল্প, রণদিভ মুরালিধরনের। গতকালই এই দুজন মুম্বাইয়ে এসে যোগ দিয়েছেন দলের সঙ্গে।
এই বিশ্বকাপের ফাইনালে দলের সঙ্গে কোনোভাবে নিজের নাম দেখতে পারাটা অনেক বড় ব্যাপার ভাসের জন্য। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটকে উদয়ের পথে নিয়ে যেতে অনেকটাই মুরালিধরনের মতো অবদান চামিন্ডা ভাসের। টেস্টে ৩৫৫ ও ওয়ানডেতে ৪০০ উইকেটের মালিকের বড় স্বপ্ন ছিল উপমহাদেশের এই বিশ্বকাপটি খেলার। ২০০৯ সালের জুলাইতে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেও এই আশাতেই বাঁচিয়ে রেখেছিলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ার। কিন্তু তাঁরই সাবেক সতীর্থ অরবিন্দ ডি সিলভার নির্বাচক কমিটি ভাসের সেই স্বপ্ন পূরণ হতে দেয়নি।
প্রায় ২০ মাস হয়ে গেল টেস্ট ছেড়েছেন। সর্বশেষ ওয়ানডেটি খেলেছেন তারও আগে, ২০০৮ সালের আগস্টে। কিন্তু নিজের দেশে বিশ্বকাপ-স্বপ্নটা পূরণ না হওয়ার কষ্টটা মনের কোণেই জমা রেখেছিলেন ভাস। কিন্তু সেদিন, ২৯ মার্চ সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে কুমার সাঙ্গাকারার দল ফাইনালে ওঠার পর আবেগাপ্লুত বলে দেন মুম্বাইয়ের ফাইনালের দিনই ‘বিদায়’ বলে দেবেন।
এটাই যদি সত্যি হয়, বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে ডাক পাওয়াটাও তাঁর জন্য সৌভাগ্যেরই বটে! মুরালির মতো রঙিন না হোক, মুরালির সঙ্গে থেকেই ক্রিকেটকে বিদায় বলতে পারবেন।
ভারতের বিপক্ষে ২০০৯ সালে ওয়ানডে অভিষিক্ত রণদিভ তাঁর সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
হ্যামস্ট্রিং ও কুঁচকির চোটে ভুগছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন, সঙ্গে যোগ হয়েছে হাঁটুর চোট। সেমিফাইনালে ফিল্ডিংয়ের সময় ঊরুতে চোট পেয়েছেন অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। এই দুজনের বিকল্প হিসেবেই ভারতে উড়িয়ে আনা হচ্ছে ভাস ও রণদিভকে। শেষ পর্যন্ত যদি মুরালি-ম্যাথুসকে পাওয়া না যায়, তখনই দলে ঢোকার সুযোগ হবে ভাস-রণদিভের।
স্বপ্নের ফাইনালটা হয়তো কেউই মিস করতে চাইবেন না। কিন্তু যদি খেলতে না পারেন? ঝুঁকি এড়াতে তাই আগে থেকেই শ্রীলঙ্কা দলে ডেকে নেওয়া হলো ভাস ও ২৬ বছর বয়সী রণদিভকে। ভাস ম্যাথুসের বিকল্প, রণদিভ মুরালিধরনের। গতকালই এই দুজন মুম্বাইয়ে এসে যোগ দিয়েছেন দলের সঙ্গে।
এই বিশ্বকাপের ফাইনালে দলের সঙ্গে কোনোভাবে নিজের নাম দেখতে পারাটা অনেক বড় ব্যাপার ভাসের জন্য। শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটকে উদয়ের পথে নিয়ে যেতে অনেকটাই মুরালিধরনের মতো অবদান চামিন্ডা ভাসের। টেস্টে ৩৫৫ ও ওয়ানডেতে ৪০০ উইকেটের মালিকের বড় স্বপ্ন ছিল উপমহাদেশের এই বিশ্বকাপটি খেলার। ২০০৯ সালের জুলাইতে টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেও এই আশাতেই বাঁচিয়ে রেখেছিলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ার। কিন্তু তাঁরই সাবেক সতীর্থ অরবিন্দ ডি সিলভার নির্বাচক কমিটি ভাসের সেই স্বপ্ন পূরণ হতে দেয়নি।
প্রায় ২০ মাস হয়ে গেল টেস্ট ছেড়েছেন। সর্বশেষ ওয়ানডেটি খেলেছেন তারও আগে, ২০০৮ সালের আগস্টে। কিন্তু নিজের দেশে বিশ্বকাপ-স্বপ্নটা পূরণ না হওয়ার কষ্টটা মনের কোণেই জমা রেখেছিলেন ভাস। কিন্তু সেদিন, ২৯ মার্চ সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে কুমার সাঙ্গাকারার দল ফাইনালে ওঠার পর আবেগাপ্লুত বলে দেন মুম্বাইয়ের ফাইনালের দিনই ‘বিদায়’ বলে দেবেন।
এটাই যদি সত্যি হয়, বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে ডাক পাওয়াটাও তাঁর জন্য সৌভাগ্যেরই বটে! মুরালির মতো রঙিন না হোক, মুরালির সঙ্গে থেকেই ক্রিকেটকে বিদায় বলতে পারবেন।
ভারতের বিপক্ষে ২০০৯ সালে ওয়ানডে অভিষিক্ত রণদিভ তাঁর সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।
No comments