শোয়েব ক্যারিয়ারের উত্থান-পতন
১৯৯৬: বাজে আচরণের কারণে সাহারা কাপের দল থেকে বাদ। এক বছরের জন্য পিছিয়ে গেল আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভিষেক।
১৯৯৭: নভেম্বরে নিজ শহর রাওয়ালপিন্ডিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক।
১৯৯৮: ফেব্রুয়ারি—মার্চে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট জয়ে অবদান রাখলেন প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে।
১৯৯৯: কলকাতায় শচীন টেন্ডুলকারকে করা সেই বিখ্যাত দুটি বল। এরপর বিশ্বকাপেও কেটেছে দারুণ। বছরের শেষে তাঁর বোলিং অ্যাকশনের জন্য নো বল ডাকেন আম্পায়াররা।
২০০০: বোলিং অ্যাকশন বৈধ ঘোষিত হলেও বিভিন্ন ইনজুরিতে প্রায় সারা বছরই মাঠের বাইরে ছিলেন।
২০০১: বোলিং অ্যাকশনের জন্য আবারও নো বল। তবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা কোনো ক্রুটি খুঁজে পাননি তাঁর অ্যাকশনে।
২০০২: প্রথমবারের মতো স্পিডগানে ১০০ মাইল ওঠে শোয়েবের কল্যাণে। জিম্বাবুয়েতে দর্শককে বোতল ছুড়ে এক ম্যাচে নিষিদ্ধ। অভিযোগ ওঠে বল টেম্পারিংয়েরও।
২০০৩: বিশ্বকাপে খারাপ করায় দল থেকে বাদ। মে মাসে বল টেম্পারিংয়ের দায়ে নিষিদ্ধ। পল অ্যাডামসকে গালি দিয়ে আবারও নিষিদ্ধ। ১১ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দেন ওয়েলিংটন টেস্টে।
২০০৪: অধিনায়ক ইনজামাম ইনজুরির ভান করার অভিযোগ করলেন আখতারের বিরুদ্ধে। পরে মেডিকেল বোর্ড নিশ্চিত করে ইনজুরিটা ভান ছিল না।
২০০৬: চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ডোপ পরীক্ষায় পজিটিভ হয়ে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ। অবশ্য পরে তুলে নেওয়া হয় নিষেধাজ্ঞা।
২০০৭: বিশ্বকাপের আগে কোচ বব উলমারের সঙ্গে বিরোধ। সুযোগ পেলেন না বিশ্বকাপে। আসিফের সঙ্গে মারামারি করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হতে দেশে ফেরত। ১৩ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ।
২০০৮: কেন্দ্রীয় চুক্তি নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ।
২০১০: প্রায় এক বছর পর দলে ফিরে আসেন শ্রীলঙ্কা সফরে।
২০১১: বিশ্বকাপে বাজে বোলিং, অবসরের ঘোষণা।
১৯৯৭: নভেম্বরে নিজ শহর রাওয়ালপিন্ডিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক।
১৯৯৮: ফেব্রুয়ারি—মার্চে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের প্রথম টেস্ট জয়ে অবদান রাখলেন প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে।
১৯৯৯: কলকাতায় শচীন টেন্ডুলকারকে করা সেই বিখ্যাত দুটি বল। এরপর বিশ্বকাপেও কেটেছে দারুণ। বছরের শেষে তাঁর বোলিং অ্যাকশনের জন্য নো বল ডাকেন আম্পায়াররা।
২০০০: বোলিং অ্যাকশন বৈধ ঘোষিত হলেও বিভিন্ন ইনজুরিতে প্রায় সারা বছরই মাঠের বাইরে ছিলেন।
২০০১: বোলিং অ্যাকশনের জন্য আবারও নো বল। তবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা কোনো ক্রুটি খুঁজে পাননি তাঁর অ্যাকশনে।
২০০২: প্রথমবারের মতো স্পিডগানে ১০০ মাইল ওঠে শোয়েবের কল্যাণে। জিম্বাবুয়েতে দর্শককে বোতল ছুড়ে এক ম্যাচে নিষিদ্ধ। অভিযোগ ওঠে বল টেম্পারিংয়েরও।
২০০৩: বিশ্বকাপে খারাপ করায় দল থেকে বাদ। মে মাসে বল টেম্পারিংয়ের দায়ে নিষিদ্ধ। পল অ্যাডামসকে গালি দিয়ে আবারও নিষিদ্ধ। ১১ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দেন ওয়েলিংটন টেস্টে।
২০০৪: অধিনায়ক ইনজামাম ইনজুরির ভান করার অভিযোগ করলেন আখতারের বিরুদ্ধে। পরে মেডিকেল বোর্ড নিশ্চিত করে ইনজুরিটা ভান ছিল না।
২০০৬: চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ডোপ পরীক্ষায় পজিটিভ হয়ে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ। অবশ্য পরে তুলে নেওয়া হয় নিষেধাজ্ঞা।
২০০৭: বিশ্বকাপের আগে কোচ বব উলমারের সঙ্গে বিরোধ। সুযোগ পেলেন না বিশ্বকাপে। আসিফের সঙ্গে মারামারি করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হতে দেশে ফেরত। ১৩ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ।
২০০৮: কেন্দ্রীয় চুক্তি নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ।
২০১০: প্রায় এক বছর পর দলে ফিরে আসেন শ্রীলঙ্কা সফরে।
২০১১: বিশ্বকাপে বাজে বোলিং, অবসরের ঘোষণা।
No comments