উপহার না পাওয়ায় পূবালী ব্যাংকের এজিএম ভণ্ডুল
সাধারণ শেয়ারধারীদের হট্টগোলে ভণ্ডুল হয়ে গেছে পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেসরকারি খাতের এ ব্যাংকের গতকাল বৃহস্পতিবার ২৮তম এজিএম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু এজিএম শুরু হওয়ার আগেই কিছু সংখ্যক বিনিয়োগকারী উপহার না পেয়ে গণ্ডগোল শুরু করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বেলা একটার দিকে জরুরি বৈঠক করে এজিএম স্থগিত করার ঘোষণা দেয়। এজিএমের নতুন সময় ও স্থান পরে জানানো হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে বেলা ১১টায় এজিএম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ের আগেই অনেক শেয়ারধারী সেখানে উপস্থিত হয়ে ফোলিও নম্বর দিয়ে এজিএমে অংশগ্রহণের জন্য অনুমোদনপত্র সংগ্রহ করেন। এ সময় শেয়ারধারীদের অনেকেই কোনো উপহার না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ব্যাংকের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা এজিএমে উপহার দেওয়ার ব্যাপারে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নিষেধাজ্ঞার কথা বললে শেয়ারধারীরা বাগিবতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা এজিএমের স্থলে ভাঙচুর শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
এজিএমে উপস্থিত একজন শেয়ারধারী বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রায় সব কোম্পানিই এজিএমে সাধারণ শেয়ারধারীদের জন্য কিছু না কিছু উপহারের ব্যবস্থা করে। এ কারণেই হয়তো তাঁরা পূবালী ব্যাংকের এজিএমে উপহারের প্রত্যাশা করেছিলেন। এসইসির নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি ভালোমতো প্রচার করা হলে এ সমস্যা হতো না।
উল্লেখ্য, পূবালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ গত ৩ মার্চ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৩৫ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
কিন্তু এজিএম শুরু হওয়ার আগেই কিছু সংখ্যক বিনিয়োগকারী উপহার না পেয়ে গণ্ডগোল শুরু করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বেলা একটার দিকে জরুরি বৈঠক করে এজিএম স্থগিত করার ঘোষণা দেয়। এজিএমের নতুন সময় ও স্থান পরে জানানো হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে বেলা ১১টায় এজিএম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। নির্ধারিত সময়ের আগেই অনেক শেয়ারধারী সেখানে উপস্থিত হয়ে ফোলিও নম্বর দিয়ে এজিএমে অংশগ্রহণের জন্য অনুমোদনপত্র সংগ্রহ করেন। এ সময় শেয়ারধারীদের অনেকেই কোনো উপহার না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ব্যাংকের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা এজিএমে উপহার দেওয়ার ব্যাপারে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নিষেধাজ্ঞার কথা বললে শেয়ারধারীরা বাগিবতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা এজিএমের স্থলে ভাঙচুর শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
এজিএমে উপস্থিত একজন শেয়ারধারী বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রায় সব কোম্পানিই এজিএমে সাধারণ শেয়ারধারীদের জন্য কিছু না কিছু উপহারের ব্যবস্থা করে। এ কারণেই হয়তো তাঁরা পূবালী ব্যাংকের এজিএমে উপহারের প্রত্যাশা করেছিলেন। এসইসির নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি ভালোমতো প্রচার করা হলে এ সমস্যা হতো না।
উল্লেখ্য, পূবালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ গত ৩ মার্চ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৩৫ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
No comments