ভোজ্যতেল ও চিনির দাম আরও কমবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
চালান প্রথা (ডেলিভারি অর্ডার—ডিও) বাতিল ও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার কারণে দেশীয় বাজারে ভোজ্যতেল ও চিনির দাম কমেছে বলে তথ্য দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। কয়েক দিন পর এ দুই পণ্যের দাম আরও কমবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে চীনের ইউনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর লি জিয়াংয়ের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর সাংবাদিকদের কাছে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা জানান।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত এক মাসে চিনির দর কমেছে ১০ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। এক মাস আগে এক কেজি চিনির দাম ছিল ৫৯ থেকে ৬০ টাকা। গতকালের দর ৫২ থেকে ৫৫ টাকা।
একইভাবে খোলা সয়াবিনের দর নেমে এসেছে লিটারপ্রতি ১০৩ থেকে ১০৬ টাকায়। এক মাস আগে ছিল ১০৫ থেকে ১০৮ টাকা। আর পামতেল এক মাস আগে ছিল ৯৩ থেকে ৯৬ টাকা। গতকালের দর ৯১ থেকে ৯৩ টাকা।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, চীন তাদের দেশে চার হাজার ৭০০টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে। স্বাভাবিক কারণেই এতে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়বে।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে চীন থেকে বাংলাদেশ ৩৮১ কোটি ৯২ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। আর চীনে রপ্তানি হয়েছে ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ডলারের পণ্য।
চীনের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাস্তবায়িত হলে চীনের কুনমিং প্রদেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হবে।’
গুঁড়ো দুধের দাম বাড়া প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভূমিকম্পের কারণে জাপানে তেজস্ক্রিয়তা দেখা দিয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে গুঁড়ো দুধের দাম বড়েছে। এরই প্রভাব দেশীয় বাজারে পড়ে থাকতে পারে।
জাপান থেকে বাংলাদেশ গুঁড়ো দুধ আমদানি না করলেও কেন দাম বেড়ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চেরনোবিল দুর্ঘটনার সময়ও আমরা রাশিয়া থেকে গুঁড়ো দুধ আমদানি করতাম না। তখনো দাম বেড়েছিল।’
টিসিবির তথ্যমতে, এক মাস আগে এক কেজি ডানো ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধের দাম ছিল ৪৭০ থেকে ৪৮০ টাকা। গত এক সপ্তাহে তা বেড়ে হয়েছে ৪৯০ থেকে ৫০০ টাকা। বাড়ার হার ৪ দশমিক ২১ শতাংশ। ডিপ্লোমা ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধ এক মাস আগে ছিল কেজি ৪৮০ থেকে ৪৮৫ টাকা। গতকালের দর ৪৯০ থেকে ৫০০ টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে চীনের ইউনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর লি জিয়াংয়ের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর সাংবাদিকদের কাছে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা জানান।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত এক মাসে চিনির দর কমেছে ১০ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। এক মাস আগে এক কেজি চিনির দাম ছিল ৫৯ থেকে ৬০ টাকা। গতকালের দর ৫২ থেকে ৫৫ টাকা।
একইভাবে খোলা সয়াবিনের দর নেমে এসেছে লিটারপ্রতি ১০৩ থেকে ১০৬ টাকায়। এক মাস আগে ছিল ১০৫ থেকে ১০৮ টাকা। আর পামতেল এক মাস আগে ছিল ৯৩ থেকে ৯৬ টাকা। গতকালের দর ৯১ থেকে ৯৩ টাকা।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, চীন তাদের দেশে চার হাজার ৭০০টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে। স্বাভাবিক কারণেই এতে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়বে।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে চীন থেকে বাংলাদেশ ৩৮১ কোটি ৯২ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। আর চীনে রপ্তানি হয়েছে ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ডলারের পণ্য।
চীনের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাস্তবায়িত হলে চীনের কুনমিং প্রদেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হবে।’
গুঁড়ো দুধের দাম বাড়া প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভূমিকম্পের কারণে জাপানে তেজস্ক্রিয়তা দেখা দিয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে গুঁড়ো দুধের দাম বড়েছে। এরই প্রভাব দেশীয় বাজারে পড়ে থাকতে পারে।
জাপান থেকে বাংলাদেশ গুঁড়ো দুধ আমদানি না করলেও কেন দাম বেড়ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চেরনোবিল দুর্ঘটনার সময়ও আমরা রাশিয়া থেকে গুঁড়ো দুধ আমদানি করতাম না। তখনো দাম বেড়েছিল।’
টিসিবির তথ্যমতে, এক মাস আগে এক কেজি ডানো ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধের দাম ছিল ৪৭০ থেকে ৪৮০ টাকা। গত এক সপ্তাহে তা বেড়ে হয়েছে ৪৯০ থেকে ৫০০ টাকা। বাড়ার হার ৪ দশমিক ২১ শতাংশ। ডিপ্লোমা ব্র্যান্ডের গুঁড়ো দুধ এক মাস আগে ছিল কেজি ৪৮০ থেকে ৪৮৫ টাকা। গতকালের দর ৪৯০ থেকে ৫০০ টাকা।
No comments