এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
চীন তার সদ্য প্রকাশিত একটি জাতীয় প্রতিরক্ষাবিষয়ক শ্বেতপত্রে বলেছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র তার সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে। এর ফলে ওই অঞ্চল ‘নিয়তপরিবর্তনশীল’ হয়ে উঠছে। এতে আরও বলা হয়েছে, সেখানে চীনবিরোধী বিদেশি সামরিক তৎপরতার উত্থান পরিলক্ষিত হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ শ্বেতপত্র প্রকাশ করে।
রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বিষয়ে চীন সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং সে দেশের সশস্ত্র বাহিনীগুলোর হালনাগাদ অবস্থা শ্বেতপত্রে তুলে ধরা হয়। আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা পরিস্থিতির ওপর এতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
শ্বেতপত্রের নথিতে বলা হয়, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক কৌশলের নকশা নিয়তপরিবর্তিত হচ্ছে। এ এলাকায় শক্তিধর দেশগুলো নিজ নিজ স্বার্থসংশ্লিষ্ট কৌশল বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। সেখানে আন্তর্জাতিক সামরিক শক্তি প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা ভয়ানক পর্যায়ে রয়েছে।
নথিতে ‘শক্তিপ্রদর্শনকারী’ দেশগুলোর মধ্য থেকে আলাদাভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, ওয়াশিংটন দিন দিন এখানকার আঞ্চলিক বিষয়ে হস্তক্ষেপের মাত্রা বাড়িয়ে যাচ্ছে। বেইজিং বলেছে, বিদেশি শক্তিগুলো চীনের শক্তিবৃদ্ধি নিয়ে আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি সন্দিগ্ধ। সন্দেহ থেকেই তারা ‘মারমুখী’ মনোভাব নিয়ে এ অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বাড়িয়ে দিয়েছে।
তাইওয়ানের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রিসহ অন্য কয়েকটি সামরিক ইস্যুতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ওয়াশিংটন-বেইজিং সম্পর্কে চিড় ধরে। চলতি বছরের শুরুতে চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিন তাও যুক্তরাষ্ট্র সফর করায় সে সম্পর্কের বরফ কিছুটা গললেও বিভিন্ন বিষয়ে এখনো দুই দেশের মতবিরোধ রয়ে গেছে।
বেইজিংয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করার সময় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কর্নেল জেং ইয়ানসেং সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা স্বীকার করছি আমাদের সামরিক খাত বিভিন্ন সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।’
কর্নেল জেং ইয়ানসেং বলেন, তাইওয়ানকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন দেওয়াই ওয়াশিংটনের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্কের অবনতির মূল কারণ। স্বশাসিত দ্বীপ রাষ্ট্র তাইওয়ানকে চীন তাঁর নিজ ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে।
চীনের আপত্তি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ভালো না যাওয়ার এটাই প্রধান কারণ বলে ইয়ানসেং জানান।
রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বিষয়ে চীন সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং সে দেশের সশস্ত্র বাহিনীগুলোর হালনাগাদ অবস্থা শ্বেতপত্রে তুলে ধরা হয়। আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা পরিস্থিতির ওপর এতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
শ্বেতপত্রের নথিতে বলা হয়, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক কৌশলের নকশা নিয়তপরিবর্তিত হচ্ছে। এ এলাকায় শক্তিধর দেশগুলো নিজ নিজ স্বার্থসংশ্লিষ্ট কৌশল বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। সেখানে আন্তর্জাতিক সামরিক শক্তি প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা ভয়ানক পর্যায়ে রয়েছে।
নথিতে ‘শক্তিপ্রদর্শনকারী’ দেশগুলোর মধ্য থেকে আলাদাভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, ওয়াশিংটন দিন দিন এখানকার আঞ্চলিক বিষয়ে হস্তক্ষেপের মাত্রা বাড়িয়ে যাচ্ছে। বেইজিং বলেছে, বিদেশি শক্তিগুলো চীনের শক্তিবৃদ্ধি নিয়ে আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি সন্দিগ্ধ। সন্দেহ থেকেই তারা ‘মারমুখী’ মনোভাব নিয়ে এ অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বাড়িয়ে দিয়েছে।
তাইওয়ানের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রিসহ অন্য কয়েকটি সামরিক ইস্যুতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ওয়াশিংটন-বেইজিং সম্পর্কে চিড় ধরে। চলতি বছরের শুরুতে চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিন তাও যুক্তরাষ্ট্র সফর করায় সে সম্পর্কের বরফ কিছুটা গললেও বিভিন্ন বিষয়ে এখনো দুই দেশের মতবিরোধ রয়ে গেছে।
বেইজিংয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করার সময় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কর্নেল জেং ইয়ানসেং সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা স্বীকার করছি আমাদের সামরিক খাত বিভিন্ন সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।’
কর্নেল জেং ইয়ানসেং বলেন, তাইওয়ানকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন দেওয়াই ওয়াশিংটনের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্কের অবনতির মূল কারণ। স্বশাসিত দ্বীপ রাষ্ট্র তাইওয়ানকে চীন তাঁর নিজ ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে।
চীনের আপত্তি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ভালো না যাওয়ার এটাই প্রধান কারণ বলে ইয়ানসেং জানান।
No comments