এক শ কোটি ডলার সম্পদের মালিক ছিলেন এলিজাবেথ টেলর
হলিউডের কিংবদন্তি তারকা এলিজাবেথ টেলর তাঁর মৃত্যুকালে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি সম্পদ রেখে গেছেন। দি ইনডিপেনডেন্ট-এর অনলাইন ভার্সন থেকে গত বুধবার এ তথ্য জানা গেছে। এর মধ্য দিয়ে তিনি বিশ্বের শীর্ষ ১৪ জন ধনী মহিলার তালিকায় ঠাঁই পেলেন।
কিংবদন্তি এলিজাবেথ শুধু যে চলচ্চিত্রে অভিনয় সূত্রেই এ সম্পদের মালিক হয়েছেন, তা নয়। তিনি বিশ্বের প্রথম কোনো তারকা, যিনি নামীদামি পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন। সম্পদের তালিকায় তাঁর অলংকারের বিশাল ভান্ডারও রয়েছে। এসব অলংকারের মূল্যই রয়েছে ২৭ কোটি মার্কিন ডলার। এই অভিনেত্রী মূল্যবান রত্নখচিত দৃষ্টিনন্দন অলংকারের জন্যও আলোচিত ছিলেন। তিনিই হলিউডের প্রথম কোনো নায়িকা, যাঁকে অভিনয়ের জন্য ১০ লাখ ডলারের চেক দেওয়া হয়। তাঁকে ক্লিওপেট্রা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ওই সময় ৪০ লাখ মার্কিন ডলার দেওয়া হয়।
তা ছাড়া ১৯৯১ সাল থেকে তিনি আরেক অংশীদারের সঙ্গে যৌথভাবে প্রসাধনসামগ্রীর প্রতিষ্ঠান ‘এলিজাবেথ আরডেন’ গড়ে তোলেন। ১৯৯১ সাল থেকে তিনি বিখ্যাত সুগন্ধি ‘হোয়াইট ডায়মন্ড’-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নিযুক্ত হন।
এলিজাবেথ টেলর গত সপ্তাহে ৭৯ বছর বয়সে মারা যান।
কিংবদন্তি এলিজাবেথ শুধু যে চলচ্চিত্রে অভিনয় সূত্রেই এ সম্পদের মালিক হয়েছেন, তা নয়। তিনি বিশ্বের প্রথম কোনো তারকা, যিনি নামীদামি পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন। সম্পদের তালিকায় তাঁর অলংকারের বিশাল ভান্ডারও রয়েছে। এসব অলংকারের মূল্যই রয়েছে ২৭ কোটি মার্কিন ডলার। এই অভিনেত্রী মূল্যবান রত্নখচিত দৃষ্টিনন্দন অলংকারের জন্যও আলোচিত ছিলেন। তিনিই হলিউডের প্রথম কোনো নায়িকা, যাঁকে অভিনয়ের জন্য ১০ লাখ ডলারের চেক দেওয়া হয়। তাঁকে ক্লিওপেট্রা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ওই সময় ৪০ লাখ মার্কিন ডলার দেওয়া হয়।
তা ছাড়া ১৯৯১ সাল থেকে তিনি আরেক অংশীদারের সঙ্গে যৌথভাবে প্রসাধনসামগ্রীর প্রতিষ্ঠান ‘এলিজাবেথ আরডেন’ গড়ে তোলেন। ১৯৯১ সাল থেকে তিনি বিখ্যাত সুগন্ধি ‘হোয়াইট ডায়মন্ড’-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নিযুক্ত হন।
এলিজাবেথ টেলর গত সপ্তাহে ৭৯ বছর বয়সে মারা যান।
No comments