তেজস্ক্রিয় বোমা বানানোর চেষ্টা করছে আল-কায়েদা!
তেজস্ক্রিয় বোমা বানানোর জন্য পারমাণবিক সরঞ্জাম সংগ্রহ ও বৈজ্ঞানিকদের নিয়োগ দিচ্ছে আল-কায়েদা। উইকিলিকসে ফাঁস হওয়া গোপন নথির বরাত দিয়ে গতকাল বুধবার ব্রিটেনের টেলিগ্রাফ পত্রিকা এ খবর দিয়েছে।
গোপন নথি অনুযায়ী, ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ন্যাটোর একটি বৈঠকে নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধানেরা জানান, তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক তৈরির লক্ষ্য নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে আল-কায়েদা। ওই বিস্ফোরক তারা আফগানিস্তানে বিদেশি সেনাদের ওপর ব্যবহার করতে চায়।
ফাঁস হওয়া নথি থেকে জানা গেছে, ২০০৭ সালে পাওয়া আল-কায়েদার নথি দেখে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক তৈরির ক্ষেত্রে আল-কায়েদা আগের চেয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে।
মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ২০০৮ সালে সতর্ক করে দেন, তেজস্ক্রিয় বোমার চেয়ে কার্যকর বিস্ফোরক তৈরির জন্য কারিগরি সামর্থ্য অর্জন করেছে সন্ত্রাসীরা। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো অন্যান্য দেশ থেকে গোপনে তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক সরঞ্জাম পাচ্ছে।
একটি নথি থেকে দেখা যায়, কাজাখস্তান-রাশিয়া সীমান্তে একটি ট্রেনে করে বোমা তৈরির উপযোগী সরঞ্জাম বহন করতে দেখা গেছে এবং চেরনোবিল থেকে চুরি হওয়া তেজস্ক্রিয় প্লেট লিসবনে বিক্রির চেষ্টা হয়েছিল।
গোপন নথি অনুযায়ী, ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ন্যাটোর একটি বৈঠকে নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধানেরা জানান, তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক তৈরির লক্ষ্য নিয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে আল-কায়েদা। ওই বিস্ফোরক তারা আফগানিস্তানে বিদেশি সেনাদের ওপর ব্যবহার করতে চায়।
ফাঁস হওয়া নথি থেকে জানা গেছে, ২০০৭ সালে পাওয়া আল-কায়েদার নথি দেখে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক তৈরির ক্ষেত্রে আল-কায়েদা আগের চেয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে।
মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ২০০৮ সালে সতর্ক করে দেন, তেজস্ক্রিয় বোমার চেয়ে কার্যকর বিস্ফোরক তৈরির জন্য কারিগরি সামর্থ্য অর্জন করেছে সন্ত্রাসীরা। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো অন্যান্য দেশ থেকে গোপনে তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরক সরঞ্জাম পাচ্ছে।
একটি নথি থেকে দেখা যায়, কাজাখস্তান-রাশিয়া সীমান্তে একটি ট্রেনে করে বোমা তৈরির উপযোগী সরঞ্জাম বহন করতে দেখা গেছে এবং চেরনোবিল থেকে চুরি হওয়া তেজস্ক্রিয় প্লেট লিসবনে বিক্রির চেষ্টা হয়েছিল।
No comments