৪১ রানে জিতে সিরিজ পাকিস্তানের
হ্যামিল্টনেই সিরিজ নিজেদের করে নিল পাকিস্তান। আহমেদ শেহজাদের সেঞ্চুরির সুবাদে প্রথমে ব্যাট করে নিজেদের ২৬৮ রানের বিপরতীতে কিউইদের ২২৭ রানে বেধে ফেলে ৪১ রানের এক দারুণ জয় তুলে নিয়েছে তাঁরা।
২৬৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে নেমে নিউজিল্যান্ডকে কখনোই স্বাচ্ছন্দ্য মনে হয়নি। স্কোরবোর্ডেকোনো রান না তুলতেই বিদায় নেন ইনজুরি থেকে ফেরা জেসি রাইডার। এরপর জেমি হাউ ও গাপটিল একটি সম্ভাবনাময় জুঁটি গড়ে তুললেও তা ৫৩ রানের বেশি স্থায়ী হয়নি। নিউজিল্যান্ডের দলীয় ৫৩ রানের মাথায় আউট হন হাউ। গাপটিল ফিরে যান দলীয় ১১২ রানের মাথায়। ১৩১ রানে ব্র্যান্ডন ম্যাককালাম, ১৫০ রানে স্টাইরিস ও ১৯২ রানে রস টেইলর আউট হয়ে গেলে নিউজিল্যান্ডের জয়ের আশা দূর দিগন্তেই মিলিয়ে যায়। চারম্যাচ পর দলে ফিরে শোয়েব আকতার ৮ ওভারে ৩২ রানে ১টি উইকেট তুলে নিয়ে ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে, পাকিস্তানি বোলারদের মধ্যে সকলকে ছাপিয়ে ওয়াহাব রিয়াজের পারফরম্যান্সই সকলের নজরে পড়েছে। তিনি ৫১ রানে ৩টি উইকেট নিয়ে কিউই ব্যাটিংয়ের কাজটি কঠিন করে দেন। এছাড়া, উমর গুল ২৮ রানে ২টি ও শহীদ আফ্রিদি ৫৫ রানে ২টি উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচ থেকেই ছিঁটকে দেন। শেষপর্যন্ত ৪৬ দশমিক ৫ ওভারে ২২৭ রানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের ইনিংস।
এর আগে, আহমেদ শেহজাদের ১১৫ রানের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৮ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।শেহজাদ শতরান করলেও, পাকিস্তানের লড়াকু সংগ্রহে কম-বেশি অবদান প্রায় সব ব্যাটসম্যানেরই। শেহজাদের সেঞ্চুরি ইনিংসের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রান এসেছে উমর আকমলের ব্যাট থেকে। এ ছাড়া কামরান আকমল, ইউনুস খান, মিসবাহ-উল হক ও অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি প্রত্যেকের ছোট ছোট ইনিংস খেলে পাকিস্তানের সংগ্রহকে নিয়ে গেছেন ২৬৮-তে। আজকের ম্যাচ পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের ব্যর্থতার কথা আলোচনা করতে গেলে বলতে হয়, শেষের দিকে পাওয়ার প্লের সুবিধা নিতে না পারা। পাকিস্তানের শেষ পাঁচ উইকেটের পতন হয়েছে মাত্র ৬৩ রানের মধ্যে।
কিউই বোলারদের মধ্যে কাইল মিলস ৪২ রানে দুই উইকেট দখল করেন। তিনিই পাকিস্তানের দলীয় ২০ রানের মাথায় মোহাম্মদ হাফিজকে আউট করে কিউই শিবিরকে উজ্জীবিত করে তুলেছিলেন। শেষের দিকে জ্যাকব ওরাম ৪৯ রানে দুটি ও স্কট স্টাইরিস ৫১ রানে দুই উইকেট তুলে নিয়ে পাকিস্তানকে আরও বড় সংগ্রহের দিকে যেতে দেননি।
এই ম্যাচ জিতে ৬ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে সিরিজ জিতে নিল পাকিস্তান। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি অকল্যান্ডে পাকিস্তান সিরিজের শেষ ম্যাচে ম্যাচে মাঠে নামবে।
২৬৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে নেমে নিউজিল্যান্ডকে কখনোই স্বাচ্ছন্দ্য মনে হয়নি। স্কোরবোর্ডেকোনো রান না তুলতেই বিদায় নেন ইনজুরি থেকে ফেরা জেসি রাইডার। এরপর জেমি হাউ ও গাপটিল একটি সম্ভাবনাময় জুঁটি গড়ে তুললেও তা ৫৩ রানের বেশি স্থায়ী হয়নি। নিউজিল্যান্ডের দলীয় ৫৩ রানের মাথায় আউট হন হাউ। গাপটিল ফিরে যান দলীয় ১১২ রানের মাথায়। ১৩১ রানে ব্র্যান্ডন ম্যাককালাম, ১৫০ রানে স্টাইরিস ও ১৯২ রানে রস টেইলর আউট হয়ে গেলে নিউজিল্যান্ডের জয়ের আশা দূর দিগন্তেই মিলিয়ে যায়। চারম্যাচ পর দলে ফিরে শোয়েব আকতার ৮ ওভারে ৩২ রানে ১টি উইকেট তুলে নিয়ে ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে, পাকিস্তানি বোলারদের মধ্যে সকলকে ছাপিয়ে ওয়াহাব রিয়াজের পারফরম্যান্সই সকলের নজরে পড়েছে। তিনি ৫১ রানে ৩টি উইকেট নিয়ে কিউই ব্যাটিংয়ের কাজটি কঠিন করে দেন। এছাড়া, উমর গুল ২৮ রানে ২টি ও শহীদ আফ্রিদি ৫৫ রানে ২টি উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচ থেকেই ছিঁটকে দেন। শেষপর্যন্ত ৪৬ দশমিক ৫ ওভারে ২২৭ রানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের ইনিংস।
এর আগে, আহমেদ শেহজাদের ১১৫ রানের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৮ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।শেহজাদ শতরান করলেও, পাকিস্তানের লড়াকু সংগ্রহে কম-বেশি অবদান প্রায় সব ব্যাটসম্যানেরই। শেহজাদের সেঞ্চুরি ইনিংসের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রান এসেছে উমর আকমলের ব্যাট থেকে। এ ছাড়া কামরান আকমল, ইউনুস খান, মিসবাহ-উল হক ও অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি প্রত্যেকের ছোট ছোট ইনিংস খেলে পাকিস্তানের সংগ্রহকে নিয়ে গেছেন ২৬৮-তে। আজকের ম্যাচ পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের ব্যর্থতার কথা আলোচনা করতে গেলে বলতে হয়, শেষের দিকে পাওয়ার প্লের সুবিধা নিতে না পারা। পাকিস্তানের শেষ পাঁচ উইকেটের পতন হয়েছে মাত্র ৬৩ রানের মধ্যে।
কিউই বোলারদের মধ্যে কাইল মিলস ৪২ রানে দুই উইকেট দখল করেন। তিনিই পাকিস্তানের দলীয় ২০ রানের মাথায় মোহাম্মদ হাফিজকে আউট করে কিউই শিবিরকে উজ্জীবিত করে তুলেছিলেন। শেষের দিকে জ্যাকব ওরাম ৪৯ রানে দুটি ও স্কট স্টাইরিস ৫১ রানে দুই উইকেট তুলে নিয়ে পাকিস্তানকে আরও বড় সংগ্রহের দিকে যেতে দেননি।
এই ম্যাচ জিতে ৬ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে সিরিজ জিতে নিল পাকিস্তান। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি অকল্যান্ডে পাকিস্তান সিরিজের শেষ ম্যাচে ম্যাচে মাঠে নামবে।
No comments