দক্ষিণ আফ্রিকা দলে পাকিস্তানি!
দক্ষিণ আফ্রিকা দলে অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছেন একজন পাকিস্তানি! ব্যাপারটি একটু অবাক করার মতো হলেও ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার চলমান টেস্ট সিরিজের তৃতীয় টেস্টেই প্রোটিয়া দলে দেখা যেতে পারে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ইমরান তাহির নামের এক লেগ স্পিনারকে। গতকাল শুক্রবার ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী ইমরান তাহির সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় গণমাধ্যমের সামনে তুলে ধরেন।
ইমরান তাহির একসময় পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছেন বেশ সুনামের সঙ্গেই। ঘরোয়া ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একবার পাকিস্তান ‘এ’ দলেও সুযোগ পেয়েছিলেন। এর পরে কিছুদিন তিনি ইংলিশ কাউন্টি লিগে ওয়ারউইকশায়ার ও পরে মিডলসেক্স, ইয়র্কশায়ার ও হ্যাম্পশায়ারের হয়েও খেলেছেন। ২০০৯ সালের এপ্রিলে একজন দক্ষিণ আফ্রিকান নারীকে বিয়ে করে দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন তিনি। ২০১০ সালের শুরুতেই তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলার সুযোগ পেয়ে যেতেন, তবে সরকারিভাবে নাগরিকত্বের আবেদনের আনুষ্ঠানিকতা সারতে দেরি হওয়ায় সে সময় তাঁর আর দক্ষিণ আফ্রিকা দলের হয়ে খেলার সুযোগ হয়নি।
ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী গেরাল্ড মাজোলা শুক্রবার জানান, তাহিরের নাগরিকত্বের সব আনুষ্ঠানিকতাই সম্পন্ন হয়েছে। কেপটাউনে ভারতের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টেই তাহিরের খেলার জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা গেছে, আগামী মাস থেকে উপমহাদেশে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখেই ইমরান তাহিরকে দলে অন্তর্ভুক্ত করার জোর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড।
ইমরান তাহির পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে যথেষ্ট সুনামের সঙ্গেই খেলেছেন বলে জানা গেছে। তিনি ১২৭টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অংশ নিয়ে ৫৩৫ উইকেট সংগ্রহ করেন। আইসিসির নিয়মানুযায়ী পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিকত্ব গ্রহণের মাঝখানে পাঁচ বছরের বিরতিও রয়েছে তাঁর। অতএব, ইমরান তাহির এখন দক্ষিণ আফ্রিকারই। এখন দেখা যাক, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাহির দক্ষিণ আফ্রিকাকে কোনো সাফল্য এনে দিতে পারেন কি না।
ইমরান তাহির একসময় পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছেন বেশ সুনামের সঙ্গেই। ঘরোয়া ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একবার পাকিস্তান ‘এ’ দলেও সুযোগ পেয়েছিলেন। এর পরে কিছুদিন তিনি ইংলিশ কাউন্টি লিগে ওয়ারউইকশায়ার ও পরে মিডলসেক্স, ইয়র্কশায়ার ও হ্যাম্পশায়ারের হয়েও খেলেছেন। ২০০৯ সালের এপ্রিলে একজন দক্ষিণ আফ্রিকান নারীকে বিয়ে করে দক্ষিণ আফ্রিকান নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন তিনি। ২০১০ সালের শুরুতেই তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলার সুযোগ পেয়ে যেতেন, তবে সরকারিভাবে নাগরিকত্বের আবেদনের আনুষ্ঠানিকতা সারতে দেরি হওয়ায় সে সময় তাঁর আর দক্ষিণ আফ্রিকা দলের হয়ে খেলার সুযোগ হয়নি।
ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী গেরাল্ড মাজোলা শুক্রবার জানান, তাহিরের নাগরিকত্বের সব আনুষ্ঠানিকতাই সম্পন্ন হয়েছে। কেপটাউনে ভারতের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টেই তাহিরের খেলার জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা গেছে, আগামী মাস থেকে উপমহাদেশে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখেই ইমরান তাহিরকে দলে অন্তর্ভুক্ত করার জোর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড।
ইমরান তাহির পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে যথেষ্ট সুনামের সঙ্গেই খেলেছেন বলে জানা গেছে। তিনি ১২৭টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অংশ নিয়ে ৫৩৫ উইকেট সংগ্রহ করেন। আইসিসির নিয়মানুযায়ী পাকিস্তান ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিকত্ব গ্রহণের মাঝখানে পাঁচ বছরের বিরতিও রয়েছে তাঁর। অতএব, ইমরান তাহির এখন দক্ষিণ আফ্রিকারই। এখন দেখা যাক, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাহির দক্ষিণ আফ্রিকাকে কোনো সাফল্য এনে দিতে পারেন কি না।
No comments