খদোরকোভস্কির আরও ছয় বছরের কারাদণ্ড
তেল কোম্পানিকে দেওয়া সরকারি ভর্তুকি থেকে কৌশলে কয়েক হাজার ডলার অর্থ আত্মসাৎ ও অর্থ পাচারের দায়ে রাশিয়ার সাবেক ধনকুবের মিখাইল খদোরকোভস্কিকে গত বৃহস্পতিবার আরও ছয় বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন মস্কোর একটি আদালত।খদোরকোভস্কিকে এই দণ্ডাদেশ দেওয়ার জন্য সরকারি কৌঁসুলিদের অনুরোধ মেনে মস্কোর বিচারক ভিকতর দানিলকিন এ রায় দেন। তিনি বলেন, খদোরকোভস্কিকে মোট ১৪ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
রাশিয়ার সাবেক এই ধনকুবের সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে এ রায়ে রাশিয়ার বিচারব্যবস্থা কলুষিত হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি সমালোচনা করেছে।রাশিয়ার একসময়ের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও ইয়ুকোস তেল কোম্পানির প্রধান খদোরকোভস্কি ও তাঁর সহযোগী প্লাতোন লেবেদেভের মধ্যে প্রতারণা ও কর ফাঁকির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে আট বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। তাঁদের এই কারাভোগের মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। নতুন মামলার রায়ে খদোরকোভস্কিকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কারাভোগের দণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের পর এক বিবৃতিতে খদোরকোভস্কি ও লেবেদেভ বলেন, এ রায়ে পুতিনের নেতৃত্বে থাকা সরকারের নির্বাহী কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ রয়েছে।খদোরকোভস্কির আইনজীবী ইউরি স্মিৎস সাংবাদিকদের বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে, এ দেশে পুতিন যা চাইবেন, তা-ই হবে। আইনজীবী কারিনা মসকালেনকো বলেছেন, আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার আপিল আবেদন করা হয়েছে।খদোরকোভস্কির বিরুদ্ধে নতুন করে কারাদণ্ডের এই রায়ের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টোনার বলেন, রাশিয়ার বিচারব্যবস্থায় এ ধরনের হস্তক্ষেপে ওয়াশিংটন উদ্বিগ্ন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, খদোরকোভস্কির কারাদণ্ডের মেয়াদ বাড়ানোর এ রায়ের ফলে ২০১১ সালে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় ঢোকার ব্যাপারে রাশিয়ার আশাবাদ শেষ পর্যন্ত পূর্ণ হবে না। বিষয়টি জটিল হয়ে পড়েছে।
রাশিয়ার সাবেক এই ধনকুবের সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে এ রায়ে রাশিয়ার বিচারব্যবস্থা কলুষিত হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানি সমালোচনা করেছে।রাশিয়ার একসময়ের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও ইয়ুকোস তেল কোম্পানির প্রধান খদোরকোভস্কি ও তাঁর সহযোগী প্লাতোন লেবেদেভের মধ্যে প্রতারণা ও কর ফাঁকির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে আট বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন। তাঁদের এই কারাভোগের মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। নতুন মামলার রায়ে খদোরকোভস্কিকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কারাভোগের দণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের পর এক বিবৃতিতে খদোরকোভস্কি ও লেবেদেভ বলেন, এ রায়ে পুতিনের নেতৃত্বে থাকা সরকারের নির্বাহী কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ রয়েছে।খদোরকোভস্কির আইনজীবী ইউরি স্মিৎস সাংবাদিকদের বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে, এ দেশে পুতিন যা চাইবেন, তা-ই হবে। আইনজীবী কারিনা মসকালেনকো বলেছেন, আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার আপিল আবেদন করা হয়েছে।খদোরকোভস্কির বিরুদ্ধে নতুন করে কারাদণ্ডের এই রায়ের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টোনার বলেন, রাশিয়ার বিচারব্যবস্থায় এ ধরনের হস্তক্ষেপে ওয়াশিংটন উদ্বিগ্ন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, খদোরকোভস্কির কারাদণ্ডের মেয়াদ বাড়ানোর এ রায়ের ফলে ২০১১ সালে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় ঢোকার ব্যাপারে রাশিয়ার আশাবাদ শেষ পর্যন্ত পূর্ণ হবে না। বিষয়টি জটিল হয়ে পড়েছে।
No comments