মূল লেনদেন ব্যবস্থায় ফিরছে ১০ কোম্পানি
দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ওটিসি (ওভার দ্য কাউন্টার) নামের আলাদা লেনদেন ব্যবস্থা থেকে মূল লেনদেন ব্যবস্থায় ফিরছে তালিকাভুক্ত ১০ কোম্পানি। আগামী রোববার (২৩ জানুয়ারি) থেকে এসব কোম্পানির শেয়ার মূল বাজার বা নিয়মিত লেনদেন ব্যবস্থায় ফিরবে।
গতকাল রোববার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
কোম্পানিগুলো হলো: বাংলাদেশ সার্ভিসেস, সমতা লেদার, আনলিমা ইয়ার্ন, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ডায়িং, ঝিল বাংলা, শ্যামপুর সুগার মিলস, রেনউইক যোগেশ্বর, নর্দান জুট ও ওরিয়ন ইনফিউশন।
এসইসির আদেশে বলা হয়, কোম্পানিগুলো এরই মধ্যে ডিম্যাট-প্রক্রিয়া (কাগুজে শেয়ার থেকে ইলেকট্রনিক শেয়ারে রূপান্তর) সম্পন্ন করায় ফের সেগুলোকে মূল লেনদেন ব্যবস্থায় ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এসইসির বেঁধে দেওয়া সময়ে ডিম্যাট-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় তালিকাভুক্ত ২৫ কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে ১ অক্টোবর থেকে ওটিসি বাজারে পাঠানো হয়। ওই ২৫ কোম্পানির মধ্যে উল্লিখিত ১০ কোম্পানিও ছিল।
এসইসির এই উদ্যোগের ফলে গত বছরের ১ অক্টোবর থেকে ডিএসইর মূল বাজার কাগুজে শেয়ারমুক্ত হয়।
এর আগে ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প বাজার চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তি ও মন্দ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের জন্যই এটি চালু হয়। ওই বাজার চালু হওয়ার পর ২০০৯ সালের ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে লেনদেনের জন্য ওটিসি বাজারে পাঠায়। এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি।
পরবর্তী সময়ে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। সর্বশেষ গতকাল আরও ১০ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি। এই সিদ্ধান্ত আগামী রোববার থেকে কার্যকর হবে।
এই ১০ কোম্পানি মূল বাজারে ফিরে এলে ওটিসিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা কমে দাঁড়াবে ৬৯টিতে।
কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এসইসি ২০০৪ সালে ইলেকট্রনিক শেয়ার লেনদেন ব্যবস্থা চালু করে।
গতকাল রোববার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
কোম্পানিগুলো হলো: বাংলাদেশ সার্ভিসেস, সমতা লেদার, আনলিমা ইয়ার্ন, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ডায়িং, ঝিল বাংলা, শ্যামপুর সুগার মিলস, রেনউইক যোগেশ্বর, নর্দান জুট ও ওরিয়ন ইনফিউশন।
এসইসির আদেশে বলা হয়, কোম্পানিগুলো এরই মধ্যে ডিম্যাট-প্রক্রিয়া (কাগুজে শেয়ার থেকে ইলেকট্রনিক শেয়ারে রূপান্তর) সম্পন্ন করায় ফের সেগুলোকে মূল লেনদেন ব্যবস্থায় ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এসইসির বেঁধে দেওয়া সময়ে ডিম্যাট-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় তালিকাভুক্ত ২৫ কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে ১ অক্টোবর থেকে ওটিসি বাজারে পাঠানো হয়। ওই ২৫ কোম্পানির মধ্যে উল্লিখিত ১০ কোম্পানিও ছিল।
এসইসির এই উদ্যোগের ফলে গত বছরের ১ অক্টোবর থেকে ডিএসইর মূল বাজার কাগুজে শেয়ারমুক্ত হয়।
এর আগে ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প বাজার চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তি ও মন্দ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের জন্যই এটি চালু হয়। ওই বাজার চালু হওয়ার পর ২০০৯ সালের ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে লেনদেনের জন্য ওটিসি বাজারে পাঠায়। এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি।
পরবর্তী সময়ে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। সর্বশেষ গতকাল আরও ১০ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি। এই সিদ্ধান্ত আগামী রোববার থেকে কার্যকর হবে।
এই ১০ কোম্পানি মূল বাজারে ফিরে এলে ওটিসিতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা কমে দাঁড়াবে ৬৯টিতে।
কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এসইসি ২০০৪ সালে ইলেকট্রনিক শেয়ার লেনদেন ব্যবস্থা চালু করে।
No comments