বাঘের বিলুপ্তি রোধে...
এশিয়া মহাদেশে বাঘ প্রায় বিলুপ্তির মুখে। মহাদেশটিতে বর্তমানে বাঘের সংখ্যা সাড়ে তিন হাজারের নিচে। সম্প্রতি এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। গবেষকেরা বাঘের বসবাস উপযোগী ৪২টি ‘উৎসস্থল’ (সোর্স সাইটস) শনাক্ত করেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাঘ শিকার, হত্যা, পাচার ইত্যাদি রোধ করে এসব উৎসস্থল রক্ষা করা সম্ভব হলে বাঘের এ বিলুপ্তি এড়ানো যেতে পারে।
অনলাইন জার্নাল পিএলওএস বায়োলোজির সর্বশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে অবৈধ শিকার, অবৈধ গাছ কাটা, বন ধ্বংস ও বন্যপ্রাণীর বাণিজ্য বন্ধ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনের মূল প্রণেতা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটি (ডব্লিউসিএস) বলেছে, বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে বিভিন্ন খাতে বছরে অতিরিক্ত সাড়ে তিন কোটি ডলার খরচ করতে হবে।
বিশ্বব্যাংক, বৈশ্বিক সংরক্ষণ সংস্থা আইইউসিএন ও পান্থেরা নামের একটি সংস্থা এই গবেষণায় অংশ নিয়েছে। বর্তমানে যত বাঘ বেঁচে আছে, তার মধ্যে প্রায় এক হাজার বাচ্চা উৎপাদনে সক্ষম স্ত্রী বাঘ রয়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক দশক ধরে পরিবেশবাদীদের চেষ্টা সত্ত্বেও বাঘের সংখ্যা হ্রাস পাওয়ার অন্যতম কারণ হলো প্রচলিত কিছু ওষুধ তৈরিতে বাঘের অঙ্গ ব্যবহার।
প্রতিবেদনের শীর্ষ প্রণেতা ডব্লিউসিএসের জো ওয়ালসটন ও সহ-প্রণেতারা বাঘের ৪২টি উৎসস্থল শনাক্ত করেছেন, যেখানে বাচ্চা উৎপাদনে সক্ষম বাঘ বাস করে।
এই ৪২টি স্থানের মধ্যে ১৮টি ভারতে, ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে আটটি ও রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলে (দূরপ্রাচ্য) ছয়টি। অন্য জায়গাগুলোর অবস্থান মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস ও বাংলাদেশে।
গবেষণায় বলা হয়, কম্বোডিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া অথবা ভিয়েতনামে কোনো ‘উৎসস্থল’ চিহ্নিত হয়নি।
এই ৪২টি স্থানের বেশির ভাগই আয়তনে খুব ছোট। যেখানে বাঘের সংখ্যা সীমিত।
গবেষণায় বলা হয়, মাত্র পাঁচটি স্থানে ধারণক্ষমতার প্রায় ৮০ শতাংশ বাঘ রয়েছে।
অনলাইন জার্নাল পিএলওএস বায়োলোজির সর্বশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে অবৈধ শিকার, অবৈধ গাছ কাটা, বন ধ্বংস ও বন্যপ্রাণীর বাণিজ্য বন্ধ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনের মূল প্রণেতা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটি (ডব্লিউসিএস) বলেছে, বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে বিভিন্ন খাতে বছরে অতিরিক্ত সাড়ে তিন কোটি ডলার খরচ করতে হবে।
বিশ্বব্যাংক, বৈশ্বিক সংরক্ষণ সংস্থা আইইউসিএন ও পান্থেরা নামের একটি সংস্থা এই গবেষণায় অংশ নিয়েছে। বর্তমানে যত বাঘ বেঁচে আছে, তার মধ্যে প্রায় এক হাজার বাচ্চা উৎপাদনে সক্ষম স্ত্রী বাঘ রয়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক দশক ধরে পরিবেশবাদীদের চেষ্টা সত্ত্বেও বাঘের সংখ্যা হ্রাস পাওয়ার অন্যতম কারণ হলো প্রচলিত কিছু ওষুধ তৈরিতে বাঘের অঙ্গ ব্যবহার।
প্রতিবেদনের শীর্ষ প্রণেতা ডব্লিউসিএসের জো ওয়ালসটন ও সহ-প্রণেতারা বাঘের ৪২টি উৎসস্থল শনাক্ত করেছেন, যেখানে বাচ্চা উৎপাদনে সক্ষম বাঘ বাস করে।
এই ৪২টি স্থানের মধ্যে ১৮টি ভারতে, ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে আটটি ও রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলে (দূরপ্রাচ্য) ছয়টি। অন্য জায়গাগুলোর অবস্থান মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস ও বাংলাদেশে।
গবেষণায় বলা হয়, কম্বোডিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া অথবা ভিয়েতনামে কোনো ‘উৎসস্থল’ চিহ্নিত হয়নি।
এই ৪২টি স্থানের বেশির ভাগই আয়তনে খুব ছোট। যেখানে বাঘের সংখ্যা সীমিত।
গবেষণায় বলা হয়, মাত্র পাঁচটি স্থানে ধারণক্ষমতার প্রায় ৮০ শতাংশ বাঘ রয়েছে।
No comments