ক্লার্কের চোখ পন্টিংয়ের দিকে
রোমাঞ্চ নিয়ে রিকি পন্টিং তাকিয়ে আছেন সামনের দিকে। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের ধারণা, এই সময়ের মধ্যে ‘বিশেষ কিছু’ উপহার দিতে চলেছে তাঁর দল। এরই মধ্যে পন্টিংয়ের ডেপুটি মাইকেল ক্লার্ক জানিয়ে দিলেন, তাঁরা তাকিয়ে আছেন পন্টিংয়ের দিকে। এবং তাঁদের ধারণা, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটের সামনের এই গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোয় ‘বিশেষ কিছু’ উপহার দিতে চলেছেন পন্টিং।
‘নেতা হিসেবে ও তো অসাধারণ, এতগুলো বছর ধরে টানা দুর্দান্ত খেলেও আসছে। বড় টুর্নামেন্টগুলোতেই সাধারণত সে তার সেরাটা খেলে। আমি জানি, সামনের আট মাসের জন্য ও নিজেও দারুণ রোমাঞ্চিত’—কদিন আগে করা পন্টিংয়ের মন্তব্যই যেন এবার প্রতিধ্বনিত হলো ক্লার্কের কণ্ঠে।
কী আছে এই ‘আট মাসে’, যার কথা পন্টিং-ক্লার্ক সবাই কোরাস তুলে বলছেন? অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজ। এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ। নভেম্বরে শুরু অ্যাশেজের ৫ টেস্ট। এরপর ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই ৭ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ফেব্রুয়ারিতে শুরু দশম বিশ্বকাপ। ব্যস্ত সে সময়টাকে পন্টিং তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে আকর্ষক অংশ বলে মানছেন।
এই সময়টা পন্টিংয়ের জন্য বড় পরীক্ষারও। এটাই ঠিক করে দেবে, ২০১৩ অ্যাশেজ পর্যন্ত দলকে নেতৃত্ব দিয়ে এরপর অবসর নেওয়া যে পরিকল্পনা পন্টিং করেছেন, সেটি পূর্ণ হবে কি না। টেস্ট-ওয়ানডে মিলে গত ১৪টি ইনিংসে যে মাত্র দুটি ফিফটি দেখেছে তাঁর ব্যাট! সর্বশেষ চারটি টেস্ট সিরিজের তিনটিতেই তাঁর ব্যাটিং-গড় একেবারেই পন্টিং-সুলভ নয় (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৪, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩ এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৪.৫০)। এই সময়টাতেই শর্ট বলে পন্টিংয়ের প্রাণভোমরাকে খুঁজে বের করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কেমার রোচ।
ফর্ম খারাপ—এই সরল উপসংহারে পন্টিং যেতে রাজি নন। তবে মানছেন, এই সময়টাই ভাগ্য পাশে ছিল না তাঁর, ‘এই সময়টায় সম্ভবত তিনবার রানআউট হয়েছি, তিনবার ব্যাট-প্যাড হয়ে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছি। তবে আমি কিন্তু আগের মতোই কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। আমার ব্যাটিং-গড় এখনো ৫৪। আমি সেটা ওপরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, সেই পর্যায়ে, যেটা আমার পক্ষে করা সম্ভব। এটাই এখন আমার জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
কঠিন চ্যালেঞ্জ সামনের এই ব্যস্ত সময়টায় দলের নেতৃত্বের পাশাপাশি ফর্মের মরচে কাটিয়ে ওঠাও। তবে এই জায়গায় পন্টিং আশ্বস্ত হতে পারেন। তাঁর ভার বয়ে নিতে কাঁধ পেতে দিচ্ছেন ক্লার্ক, ‘আমি ওকে (পন্টিংকে) পরিষ্কার করেই বলেছি, ওর সেবায় আমি সপ্তাহের সাত দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টাই প্রস্তুত আছি।’
‘নেতা হিসেবে ও তো অসাধারণ, এতগুলো বছর ধরে টানা দুর্দান্ত খেলেও আসছে। বড় টুর্নামেন্টগুলোতেই সাধারণত সে তার সেরাটা খেলে। আমি জানি, সামনের আট মাসের জন্য ও নিজেও দারুণ রোমাঞ্চিত’—কদিন আগে করা পন্টিংয়ের মন্তব্যই যেন এবার প্রতিধ্বনিত হলো ক্লার্কের কণ্ঠে।
কী আছে এই ‘আট মাসে’, যার কথা পন্টিং-ক্লার্ক সবাই কোরাস তুলে বলছেন? অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজ। এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ। নভেম্বরে শুরু অ্যাশেজের ৫ টেস্ট। এরপর ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই ৭ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ফেব্রুয়ারিতে শুরু দশম বিশ্বকাপ। ব্যস্ত সে সময়টাকে পন্টিং তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে আকর্ষক অংশ বলে মানছেন।
এই সময়টা পন্টিংয়ের জন্য বড় পরীক্ষারও। এটাই ঠিক করে দেবে, ২০১৩ অ্যাশেজ পর্যন্ত দলকে নেতৃত্ব দিয়ে এরপর অবসর নেওয়া যে পরিকল্পনা পন্টিং করেছেন, সেটি পূর্ণ হবে কি না। টেস্ট-ওয়ানডে মিলে গত ১৪টি ইনিংসে যে মাত্র দুটি ফিফটি দেখেছে তাঁর ব্যাট! সর্বশেষ চারটি টেস্ট সিরিজের তিনটিতেই তাঁর ব্যাটিং-গড় একেবারেই পন্টিং-সুলভ নয় (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৪, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩ এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৪.৫০)। এই সময়টাতেই শর্ট বলে পন্টিংয়ের প্রাণভোমরাকে খুঁজে বের করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কেমার রোচ।
ফর্ম খারাপ—এই সরল উপসংহারে পন্টিং যেতে রাজি নন। তবে মানছেন, এই সময়টাই ভাগ্য পাশে ছিল না তাঁর, ‘এই সময়টায় সম্ভবত তিনবার রানআউট হয়েছি, তিনবার ব্যাট-প্যাড হয়ে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছি। তবে আমি কিন্তু আগের মতোই কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। আমার ব্যাটিং-গড় এখনো ৫৪। আমি সেটা ওপরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, সেই পর্যায়ে, যেটা আমার পক্ষে করা সম্ভব। এটাই এখন আমার জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
কঠিন চ্যালেঞ্জ সামনের এই ব্যস্ত সময়টায় দলের নেতৃত্বের পাশাপাশি ফর্মের মরচে কাটিয়ে ওঠাও। তবে এই জায়গায় পন্টিং আশ্বস্ত হতে পারেন। তাঁর ভার বয়ে নিতে কাঁধ পেতে দিচ্ছেন ক্লার্ক, ‘আমি ওকে (পন্টিংকে) পরিষ্কার করেই বলেছি, ওর সেবায় আমি সপ্তাহের সাত দিন, দিনের ২৪ ঘণ্টাই প্রস্তুত আছি।’
No comments