শ্রীলঙ্কায় ক্ষমতাসীনদের বিশাল জয়ে সমর্থকদের আনন্দ-উল্লাস
নির্বাচনে জয়ের পর গতকাল শনিবার আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতাসীন জোটের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা। গত বছর তামিল বিদ্রোহীদের পরাজিত করার পর দেশের প্রথম পার্লামেন্ট নির্বাচনে তারা বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে।
২২৫ আসনের পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীন ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্স (ইউপিএফএ) পেয়েছে ১১৭টি আসন। প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি) আসন পেয়েছে ৪৬টি। এ ছাড়া ৪৫টি আসনের ফলাফল গতকাল পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি। ১৯ এপ্রিল পূর্ণাঙ্গ ফলাফল সরকারিভাবে ঘোষণা করা হবে।
বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর গতকাল জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ও আতশবাজি পুড়িয়ে আনন্দে মেতে ওঠে সরকার-সমর্থকেরা; যদিও প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাসের ওপর সপ্তাহব্যাপী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। শান্তিপূর্ণভাবে বিজয় উদ্যাপন ও আনন্দ-উল্লাস করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশপ্রধান মাহিন্দা বালাসুরিয়া।
প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে গত শুক্রবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য আমি আপনাদের ভোট চেয়েছিলাম, যাতে করে সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হয়। আমাকে সেই নজিরবিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেওয়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’
তামিল বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে নেতৃত্ব দানকারী দেশটির সাবেক সেনাপ্রধান শরত্ ফনসেকা বন্দী অবস্থায় নির্বাচন করে নিজের আসনে জিতেছেন। কলম্বোর একটি আসন থেকে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। ফনসেকা বর্তমানে কলম্বোয় নৌবাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দী আছেন।
তবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন জোট বিশাল জয় পেলেও আসন হারিয়েছেন কয়েকজন মন্ত্রী। তাঁদের মধ্যে আছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিথা , বিচারমন্ত্রী মিলিন্দা এবং অন্যতম একজন মুসলিম মন্ত্রী ফেরিয়াল আশরফ।
২২৫ আসনের পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীন ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্স (ইউপিএফএ) পেয়েছে ১১৭টি আসন। প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি) আসন পেয়েছে ৪৬টি। এ ছাড়া ৪৫টি আসনের ফলাফল গতকাল পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি। ১৯ এপ্রিল পূর্ণাঙ্গ ফলাফল সরকারিভাবে ঘোষণা করা হবে।
বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর গতকাল জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ও আতশবাজি পুড়িয়ে আনন্দে মেতে ওঠে সরকার-সমর্থকেরা; যদিও প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাসের ওপর সপ্তাহব্যাপী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। শান্তিপূর্ণভাবে বিজয় উদ্যাপন ও আনন্দ-উল্লাস করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশপ্রধান মাহিন্দা বালাসুরিয়া।
প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে গত শুক্রবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য আমি আপনাদের ভোট চেয়েছিলাম, যাতে করে সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হয়। আমাকে সেই নজিরবিহীন সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেওয়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’
তামিল বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে নেতৃত্ব দানকারী দেশটির সাবেক সেনাপ্রধান শরত্ ফনসেকা বন্দী অবস্থায় নির্বাচন করে নিজের আসনে জিতেছেন। কলম্বোর একটি আসন থেকে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। ফনসেকা বর্তমানে কলম্বোয় নৌবাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দী আছেন।
তবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন জোট বিশাল জয় পেলেও আসন হারিয়েছেন কয়েকজন মন্ত্রী। তাঁদের মধ্যে আছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিথা , বিচারমন্ত্রী মিলিন্দা এবং অন্যতম একজন মুসলিম মন্ত্রী ফেরিয়াল আশরফ।
No comments