বুশ জানতেন গুয়ানতানামোর অনেক বন্দী নির্দোষ
কিউবার গুয়ানতানামো বের মার্কিন বন্দিশিবিরের বন্দীদের অনেকেই ছিলেন নির্দোষ। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ এ তথ্য জানতেন। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে ওই বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেননি তিনি। বুশ প্রশাসনের এক শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার বিবৃতিতে এ তথ্যের সন্ধান মিলেছে। বিবৃতির একটি অনুলিপি গত শুক্রবার বার্তা সংস্থা এএফপি সংগ্রহ করেছে।
ওই বিবৃতিতে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল লরেন্স উইলকারসন অভিযোগ করেন, বুশ প্রশাসনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড জানতেন গুয়ানতানামোর বন্দীদের অনেকেই নির্দোষ।
সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০০২ সালে যেসব নিরপরাধ মানুষকে গ্রেপ্তার করে গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবিরে চালান করা হয়, তাঁদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধও ছিলেন। তাঁদের কোনো দোষ নেই জেনেও কেবল রাজনৈতিক কারণে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়নি। গত ২৪ মার্চ উইলকারসন বিবৃতিটি দেন।
এতে উইলকারসন দাবি করেন, ২০০২ সালের আগস্টে গুয়ানতানামোর বন্দীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়ায় ৭৪২ জনে। তাঁদের মধ্যে ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশু ছিল। ছিল ৯২ থেকে ৯৩ বছর বয়সী বৃদ্ধরা।এসব বন্দীর কে দোষী আর কে নন, এ ব্যাপারে তখন কোনো বিচার-বিবেচনাই করা হয়নি। এ বিষয়টি তখন ডিক চেনিকে অবহিত করা হয়েছিল।
ওই বিবৃতিতে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল লরেন্স উইলকারসন অভিযোগ করেন, বুশ প্রশাসনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড জানতেন গুয়ানতানামোর বন্দীদের অনেকেই নির্দোষ।
সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০০২ সালে যেসব নিরপরাধ মানুষকে গ্রেপ্তার করে গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবিরে চালান করা হয়, তাঁদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধও ছিলেন। তাঁদের কোনো দোষ নেই জেনেও কেবল রাজনৈতিক কারণে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়নি। গত ২৪ মার্চ উইলকারসন বিবৃতিটি দেন।
এতে উইলকারসন দাবি করেন, ২০০২ সালের আগস্টে গুয়ানতানামোর বন্দীর সংখ্য বেড়ে দাঁড়ায় ৭৪২ জনে। তাঁদের মধ্যে ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশু ছিল। ছিল ৯২ থেকে ৯৩ বছর বয়সী বৃদ্ধরা।এসব বন্দীর কে দোষী আর কে নন, এ ব্যাপারে তখন কোনো বিচার-বিবেচনাই করা হয়নি। এ বিষয়টি তখন ডিক চেনিকে অবহিত করা হয়েছিল।
No comments