অবিক্রীত টিকিট ও আল-কায়েদার হুমকি
বিশ্বকাপ ঘিরে দুটি শঙ্কা জেগেছে নতুন করে। ভয় শূন্য গ্যালারির। ভয় আল-কায়েদার হামলার। বিশ্বকাপ শুরু হতে ঠিক দুই মাস বাকি। অথচ এখনো ৫ লাখ টিকিট অবিক্রীত রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বকাপ আয়োজকেরা। ওদিকে আল-কায়েদার উত্তর আফ্রিকান শাখা থেকে হুমকি এসেছে, বিশ্বকাপে বোমা হামলা করবে তারা।
অবিক্রীত টিকিটের পরিমাণটা একটু শঙ্কিতই করে তুলছে ফিফা এবং আয়োজকদের। শেষে না আবার গ্যালারি ফাঁকা পড়ে থাকে কোনো কোনো ম্যাচে! আয়োজক কমিটির প্রধান নির্বাহী ড্যানি জর্ডান বলেছেন, ‘আমাদের স্টেডিয়ামগুলো যদি শূন্য থাকে তাহলে সবাই বলবে এখানের মানুষ ফুটবল ভালোবাসে না। আর এটা খুব দুঃখজনক হবে।’ ফিফার সাধারণ সম্পাদক জেরোম ভালক বললেন এটা একটা চ্যালেঞ্জ এবং সব টিকিট বিক্রি করে এই চ্যালেঞ্জে জিততে হবে আমাদের।’
সবচেয়ে বেশি টিকিট অবশ্য স্বাগতিক দেশের দর্শকেরাই কিনেছে এ পর্যন্ত। এ পর্যন্ত ২.২ মিলিয়ন টিকিট বিক্রি হয়েছে, এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ লাখ ২৫ হাজার ও ৪৩৭টি টিকিট কিনেছে আফ্রিকানরা। এর পর যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ও ৯৪৫টি টিকিট। কিন্তু ব্রিটেনে কেবল ৬৭ হাজার ৬৫৪টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। জার্মানিতে আরও কম—৩২ হাজার ২৬৯।
স্বাগতিক দেশে আরও বেশি টিকিট বিক্রি করতে ১৫ এপ্রিলের পর থেকে নেওয়া হবে বিশেষ উদ্যোগ। বিশেষ বুথ ছাড়াও টিকিট পাওয়া যাবে বিভিন্ন সুপার মার্কেটে আর ব্যাংকে।
টিকিট অবিক্রীত থেকে যাওয়ার শঙ্কার সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার যোগ হয়েছে বোমা হামলার ভয়। আল-কায়েদা এই বলে হুমকি দিয়েছে, ১১ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া এই বিশ্বকাপে বোমা হামলা চালানো হবে।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলেই জানিয়েছেন জর্ডান, ‘এ রকম কিছু ঘটতেই পারবে না। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা আমাদের আছে।’ জর্ডান বিশেষ করে বলেছেন নতুন নিয়োগ পাওয়া ৩০ হাজার পুলিশ কর্মকর্তার কথা। ওদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ মন্ত্রী নাথি মাথেথাওয়া বলেছেন, সন্ত্রাসবাদীদের হুমকিকে তারা উপেক্ষা করছে না, তবে এটিকে খুব পাত্তা দেওয়ারও কিছু নেই।
অবিক্রীত টিকিটের পরিমাণটা একটু শঙ্কিতই করে তুলছে ফিফা এবং আয়োজকদের। শেষে না আবার গ্যালারি ফাঁকা পড়ে থাকে কোনো কোনো ম্যাচে! আয়োজক কমিটির প্রধান নির্বাহী ড্যানি জর্ডান বলেছেন, ‘আমাদের স্টেডিয়ামগুলো যদি শূন্য থাকে তাহলে সবাই বলবে এখানের মানুষ ফুটবল ভালোবাসে না। আর এটা খুব দুঃখজনক হবে।’ ফিফার সাধারণ সম্পাদক জেরোম ভালক বললেন এটা একটা চ্যালেঞ্জ এবং সব টিকিট বিক্রি করে এই চ্যালেঞ্জে জিততে হবে আমাদের।’
সবচেয়ে বেশি টিকিট অবশ্য স্বাগতিক দেশের দর্শকেরাই কিনেছে এ পর্যন্ত। এ পর্যন্ত ২.২ মিলিয়ন টিকিট বিক্রি হয়েছে, এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ লাখ ২৫ হাজার ও ৪৩৭টি টিকিট কিনেছে আফ্রিকানরা। এর পর যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ও ৯৪৫টি টিকিট। কিন্তু ব্রিটেনে কেবল ৬৭ হাজার ৬৫৪টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। জার্মানিতে আরও কম—৩২ হাজার ২৬৯।
স্বাগতিক দেশে আরও বেশি টিকিট বিক্রি করতে ১৫ এপ্রিলের পর থেকে নেওয়া হবে বিশেষ উদ্যোগ। বিশেষ বুথ ছাড়াও টিকিট পাওয়া যাবে বিভিন্ন সুপার মার্কেটে আর ব্যাংকে।
টিকিট অবিক্রীত থেকে যাওয়ার শঙ্কার সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার যোগ হয়েছে বোমা হামলার ভয়। আল-কায়েদা এই বলে হুমকি দিয়েছে, ১১ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া এই বিশ্বকাপে বোমা হামলা চালানো হবে।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলেই জানিয়েছেন জর্ডান, ‘এ রকম কিছু ঘটতেই পারবে না। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা আমাদের আছে।’ জর্ডান বিশেষ করে বলেছেন নতুন নিয়োগ পাওয়া ৩০ হাজার পুলিশ কর্মকর্তার কথা। ওদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার পুলিশ মন্ত্রী নাথি মাথেথাওয়া বলেছেন, সন্ত্রাসবাদীদের হুমকিকে তারা উপেক্ষা করছে না, তবে এটিকে খুব পাত্তা দেওয়ারও কিছু নেই।
No comments