দারিদ্র্য মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান বানের
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, দারিদ্র্য, ক্ষুধা ও জলবায়ু পরিবর্তন একুশ শতকের মানবতার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। এ হুমকি মোকাবিলায় বিশ্ববাসীকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। জার্মানিতে গতকাল শনিবার আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ভিডিও লিংকের মাধ্যমে বান কি মুন বলেন, ‘সারা বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ক্ষুধার সঙ্গে লড়াই করছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমরা বেশ কয়েকটি দেশে খাদ্য নিয়ে দাঙ্গা হতে দেখেছি। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। এ জন্যই আমি “মিলেনিয়াম উন্নয়ন লক্ষ্যে” বিশ্বব্যাপী এ-সংক্রান্ত প্রচার চালানোর কথা বলে আসছি।’
জার্মানির মিউনিখে তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে সারা বিশ্বের প্রায় ৩০০ শীর্ষ সামরিক, কূটনৈতিক ও প্রতিরক্ষাবিষয়ক কর্মকর্তা যোগ দিয়েছেন। গতকাল প্রাচ্যের শান্তি-প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ এবং বিশ্ব পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর জন কেরি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোন্স, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন আশটন, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধান উকিয়া আমানো প্রমুখের বক্তব্য রাখার কথা ছিল।
সম্মেলনে যোগ দিতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো মিউনিখে পৌঁছান। ধারণা করা হচ্ছে, তাইওয়ানকে অস্ত্র সরবরাহ করতে রাজি হওয়ায় ওয়াশিংটনের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন তিনি। এ ছাড়া ইরানের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাবেও বাধা দেবেন তিনি।
পর্যবেক্ষকেরা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুচেহের মোত্তাকি তাঁর দেশে মানবাধিকার রেকর্ডের সাফাই গেয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেডেলিন অলব্রাইটসহ বেশ কয়েকজন সম্মেলন কক্ষ ত্যাগ করেন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি বলেছেন, তাইওয়ানের সঙ্গে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্রচুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ চুক্তি তাঁর দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ, চীন তাওয়ানকে নিজের দেশের অংশ গণ্য করে।
তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাই লামার সঙ্গে এ মাসের শেষের দিকে হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সম্ভাব্য বৈঠককে ঘিরে কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
ভিডিও লিংকের মাধ্যমে বান কি মুন বলেন, ‘সারা বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ক্ষুধার সঙ্গে লড়াই করছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমরা বেশ কয়েকটি দেশে খাদ্য নিয়ে দাঙ্গা হতে দেখেছি। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। এ জন্যই আমি “মিলেনিয়াম উন্নয়ন লক্ষ্যে” বিশ্বব্যাপী এ-সংক্রান্ত প্রচার চালানোর কথা বলে আসছি।’
জার্মানির মিউনিখে তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে সারা বিশ্বের প্রায় ৩০০ শীর্ষ সামরিক, কূটনৈতিক ও প্রতিরক্ষাবিষয়ক কর্মকর্তা যোগ দিয়েছেন। গতকাল প্রাচ্যের শান্তি-প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণ এবং বিশ্ব পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর জন কেরি, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোন্স, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন আশটন, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধান উকিয়া আমানো প্রমুখের বক্তব্য রাখার কথা ছিল।
সম্মেলনে যোগ দিতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো মিউনিখে পৌঁছান। ধারণা করা হচ্ছে, তাইওয়ানকে অস্ত্র সরবরাহ করতে রাজি হওয়ায় ওয়াশিংটনের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন তিনি। এ ছাড়া ইরানের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাবেও বাধা দেবেন তিনি।
পর্যবেক্ষকেরা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুচেহের মোত্তাকি তাঁর দেশে মানবাধিকার রেকর্ডের সাফাই গেয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেডেলিন অলব্রাইটসহ বেশ কয়েকজন সম্মেলন কক্ষ ত্যাগ করেন।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি বলেছেন, তাইওয়ানের সঙ্গে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্রচুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ চুক্তি তাঁর দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ, চীন তাওয়ানকে নিজের দেশের অংশ গণ্য করে।
তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাই লামার সঙ্গে এ মাসের শেষের দিকে হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সম্ভাব্য বৈঠককে ঘিরে কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
No comments