পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি তেহরান ও বিশ্বশক্তি
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুচেহের মোত্তাকি বলেছেন, তাঁদের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে বিশ্বশক্তির সঙ্গে তাঁরা একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন। গত শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে এক নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মানুচেহের মোত্তাকি বলেন, আরও সমৃদ্ধ করার জন্য কিছু ইউরেনিয়াম বিদেশে পাঠানোর ব্যাপারে একটি ‘চূড়ান্ত’ চুক্তি খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সংলাপ ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে’ পৌঁছেছে। তেহরানের বিরুদ্ধে নতুন অবরোধ আরোপের বিরোধিতা করে আসছে বেইজিং।
মোত্তাকির ওই মন্তব্য সম্পর্কে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি পশ্চিমা কূটনীতিকেরা। যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীদের আশঙ্কা, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের পরমাণু কর্মসূচির উদ্দেশ্য শান্তিপূর্ণ।
বিবিসির তেহরান সংবাদদাতা জন লাইন লন্ডন থেকে বলেন, জোরালো সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত নতুন নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচার চেষ্টায় ইরানের পক্ষ থেকে ওই নতুন মন্তব্য করা হয়েছে।
মোত্তাকি বলেন, বর্তমানে তাঁরা যে অবস্থায় পৌঁছেছেন, তাতে তাঁর ধারণা, তাঁরা একটি চূড়ান্ত চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছেন। যা সব পক্ষ গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, ‘ইরান দেখিয়েছে যে এটা করার জন্য তারা আন্তরিক। এবং আমরা এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রদর্শন করেছি।’
তবে কবে এই চুক্তি হতে পারে, সে বিষয় উল্লেখ করেননি মোত্তাকি। এদিকে, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি মিউনিখ সম্মেলনে বলেন, বিশ্বশক্তি বা পি৫+১কে ধৈর্যশীল হতে হবে। এ বিষয়ে একটি কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। পি৫+১ দেশগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি।
মানুচেহের মোত্তাকি বলেন, আরও সমৃদ্ধ করার জন্য কিছু ইউরেনিয়াম বিদেশে পাঠানোর ব্যাপারে একটি ‘চূড়ান্ত’ চুক্তি খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সংলাপ ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে’ পৌঁছেছে। তেহরানের বিরুদ্ধে নতুন অবরোধ আরোপের বিরোধিতা করে আসছে বেইজিং।
মোত্তাকির ওই মন্তব্য সম্পর্কে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি পশ্চিমা কূটনীতিকেরা। যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীদের আশঙ্কা, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের পরমাণু কর্মসূচির উদ্দেশ্য শান্তিপূর্ণ।
বিবিসির তেহরান সংবাদদাতা জন লাইন লন্ডন থেকে বলেন, জোরালো সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত নতুন নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচার চেষ্টায় ইরানের পক্ষ থেকে ওই নতুন মন্তব্য করা হয়েছে।
মোত্তাকি বলেন, বর্তমানে তাঁরা যে অবস্থায় পৌঁছেছেন, তাতে তাঁর ধারণা, তাঁরা একটি চূড়ান্ত চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছেন। যা সব পক্ষ গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, ‘ইরান দেখিয়েছে যে এটা করার জন্য তারা আন্তরিক। এবং আমরা এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রদর্শন করেছি।’
তবে কবে এই চুক্তি হতে পারে, সে বিষয় উল্লেখ করেননি মোত্তাকি। এদিকে, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি মিউনিখ সম্মেলনে বলেন, বিশ্বশক্তি বা পি৫+১কে ধৈর্যশীল হতে হবে। এ বিষয়ে একটি কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। পি৫+১ দেশগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি।
No comments