আরও দুটি ক্ষেপণাস্ত্র কারখানার উদ্বোধন করেছে ইরান
পশ্চিমা বিশ্বের উদ্বেগের মুখে ইরান আরও দুটি ক্ষেপণাস্ত্র কারখানার উদ্বোধন করেছে। সে দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আহমাদ বাহিদি গতকাল শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে কারখানা দুটির উদ্বোধন করেন। ইরানের সরকারি টেলিভিশন এ তথ্য দিয়েছে।
এ দুটি কারখানা থেকে দুই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হবে। এগুলোর নাম কায়েম ও তুফান-৫। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ফারস জানায়, কায়েম নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য। হেলিকপ্টার ধ্বংসের লক্ষ্যে এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। তুফান-৫ ভূমি থেকে ভূমিতে আঘাত হানতে সক্ষম। এটি দুটি ওয়ারহেড বহনে সক্ষম এবং ট্যাংকসহ অন্যান্য সমরাস্ত্র ধ্বংস করতে পারে।
চলতি মাসের শেষ দিকে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের ৩১তম বার্ষিকী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এ দুটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা উদ্বোধন করা হলো।
এর আগে গত বুধবার দেশটি কৃত্রিম উপগ্রহবাহী একটি রকেটের সফল উেক্ষপণ করে। উপগ্রহটিতে জীবিত ইঁদুর, কচ্ছপের বাচ্চা ও কেঁচো পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পশ্চিমা বিশ্ব উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ইরান পরমাণু বোমা বানানোর চেষ্টা করছে—পশ্চিমা বিশ্ব এত দিন এই দাবি করে আসছিল। এখন তারা বলছে, তাঁদের আশঙ্কাই সত্য। তেহরানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড এই সাক্ষ্যই দিচ্ছে। তবে ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাঁদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
এ দুটি কারখানা থেকে দুই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হবে। এগুলোর নাম কায়েম ও তুফান-৫। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ফারস জানায়, কায়েম নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য। হেলিকপ্টার ধ্বংসের লক্ষ্যে এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। তুফান-৫ ভূমি থেকে ভূমিতে আঘাত হানতে সক্ষম। এটি দুটি ওয়ারহেড বহনে সক্ষম এবং ট্যাংকসহ অন্যান্য সমরাস্ত্র ধ্বংস করতে পারে।
চলতি মাসের শেষ দিকে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের ৩১তম বার্ষিকী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এ দুটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা উদ্বোধন করা হলো।
এর আগে গত বুধবার দেশটি কৃত্রিম উপগ্রহবাহী একটি রকেটের সফল উেক্ষপণ করে। উপগ্রহটিতে জীবিত ইঁদুর, কচ্ছপের বাচ্চা ও কেঁচো পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পশ্চিমা বিশ্ব উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ইরান পরমাণু বোমা বানানোর চেষ্টা করছে—পশ্চিমা বিশ্ব এত দিন এই দাবি করে আসছিল। এখন তারা বলছে, তাঁদের আশঙ্কাই সত্য। তেহরানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড এই সাক্ষ্যই দিচ্ছে। তবে ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাঁদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
No comments