তুষারে ঢেকে গেছে ওয়াশিংটন জনজীবন বিপর্যস্ত
প্রচণ্ড তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চল ও রাজধানী ওয়াশিংটনের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। শুধু ওয়াশিংটন নয়, বাল্টিমোরেও বেশির ভাগ এলাকা গতকাল শনিবার প্রায় ১০ ইঞ্চি তুষারের নিচে ঢাকা পড়ে। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে যানবাহন চলাচল, বন্ধ হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ওঠানামা নেই বিমানের। গত ৯০ বছরে কখনো এত তুষারপাত হয়নি বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অফিস। খবর বিবিসি অনলাইন ও এএফপি
ব্যাপক তুষারপাতের কারণে মানুষ বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। দর্শক না থাকায় জাদুঘরেরও দরজা বন্ধ। স্থানীয় বাসিন্দারা এ অবস্থায় অন্তত পাঁচ দিন ঘরে বসে থাকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া অফিস এ দুর্যোগকে ভয়ানক বিপদ বলে আখ্যায়িত করেছে। ১৯২২ সালের পর এমন তুষারপাত আর হয়নি। ওই সময় তুষারপাতে শ খানেক মানুষের মৃত্যু হয়।
শুক্রবার রাতে শুরু হওয়া ব্যাপক তুষারপাতে ওয়াশিংটন ও বাল্টিমোরের অনেক জায়গা তুষারে ডুবে আছে। সবকিছুর ওপর শ্বেত আস্তরণ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, তুষারঝড়ের এই প্রভাব ইন্ডিয়ানা থেকে পেনসিলভানিয়া এবং নিউইয়র্কের কিছু অংশ থেকে নর্থ ক্যারোলাইনা পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।
ওয়াশিংটনের দুটি প্রধান বিমানবন্দর রিগ্যান জাতীয় বিমানবন্দর ও ডালাস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার কিছু বিমান ওঠানামা করলেও গতকাল রিগ্যান বিমানবন্দর থেকে সব ধরনের বিমানের ওঠানামা বন্ধ রয়েছে। শুধু ডালাস বিমানবন্দর থেকে নির্দিষ্ট কিছু বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণ করেছে।
এ অবস্থায় ভার্জিনিয়া, মেরিল্যান্ড, ডিলাওয়ার অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি করেছে অঙ্গরাজ্যগুলোর সরকার। জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় ন্যাশনাল গার্ডকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
ব্যাপক তুষারপাতের কারণে মানুষ বাড়ি থেকে বের হতে পারছে না। দর্শক না থাকায় জাদুঘরেরও দরজা বন্ধ। স্থানীয় বাসিন্দারা এ অবস্থায় অন্তত পাঁচ দিন ঘরে বসে থাকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া অফিস এ দুর্যোগকে ভয়ানক বিপদ বলে আখ্যায়িত করেছে। ১৯২২ সালের পর এমন তুষারপাত আর হয়নি। ওই সময় তুষারপাতে শ খানেক মানুষের মৃত্যু হয়।
শুক্রবার রাতে শুরু হওয়া ব্যাপক তুষারপাতে ওয়াশিংটন ও বাল্টিমোরের অনেক জায়গা তুষারে ডুবে আছে। সবকিছুর ওপর শ্বেত আস্তরণ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, তুষারঝড়ের এই প্রভাব ইন্ডিয়ানা থেকে পেনসিলভানিয়া এবং নিউইয়র্কের কিছু অংশ থেকে নর্থ ক্যারোলাইনা পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।
ওয়াশিংটনের দুটি প্রধান বিমানবন্দর রিগ্যান জাতীয় বিমানবন্দর ও ডালাস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার কিছু বিমান ওঠানামা করলেও গতকাল রিগ্যান বিমানবন্দর থেকে সব ধরনের বিমানের ওঠানামা বন্ধ রয়েছে। শুধু ডালাস বিমানবন্দর থেকে নির্দিষ্ট কিছু বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণ করেছে।
এ অবস্থায় ভার্জিনিয়া, মেরিল্যান্ড, ডিলাওয়ার অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি করেছে অঙ্গরাজ্যগুলোর সরকার। জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় ন্যাশনাল গার্ডকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
No comments