আগামী মাসে ৩৭০ কোটি টাকার ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্পের দরপত্র
আগামী মাসে চট্টগ্রাম বন্দরের ‘ক্যাপিটাল ড্রেজিং’ প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হবে। প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩৭০ কোটি টাকা।
এই প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে গত মাসে। বন্দরের এক নম্বর জেটি থেকে উজানের দিকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার অংশে নদীর মাটি তুলে তা দিয়ে নদীসংলগ্ন রাস্তা (মেরিন ড্রাইভ) তৈরি করা হবে।
কর্ণফুলী নদী থেকে বালু উত্তোলন বিষয়ে বন্দর কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠক শেষে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি নূর এ আলম চৌধুরী, নৌপরিবহন সচিব আবদুল মান্নান হাওলাদার এবং বন্দরের চেয়ারম্যান কমডোর আর ইউ আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শাজাহান খান বলেন, আঞ্চলিক বন্দর হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে এ বন্দরের মাধ্যমে বছরে সাত হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। অথচ অনেকেই না জেনে এর বিরোধিতা করছেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে নৌ-প্রটোকলের আওতায় বাংলাদেশের ৩০৫টি জাহাজ চলাচল করছে। আর ভারতের জাহাজ চলাচল করছে মাত্র পাঁচটি।
কর্ণফুলী নদী থেকে বালু উত্তোলনের ব্যাপারে নানা ধরনের অনিয়ম আছে বলে উল্লেখ করেন নৌপরিবহনমন্ত্রী। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে এখন থেকে নীতিমালা অনুযায়ী উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে বালু উত্তোলনের ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে। বালু উত্তোলনের সময় কেউ নিয়ম ভাঙলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শ্রমিক অসন্তোষ সম্পর্কে নৌপরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন আইন অনুযায়ী শ্রমিক ও মালিকদের একটি করে সংগঠন নিবন্ধন হলে এ ধরনের পরিস্থিতি থাকবে না। কারণ শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করব আমরা।’
বন্দরের টাকায় বিদেশ সফর বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, চারদলীয় জোট যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন বিদেশ সফরের নামে ৭০ লাখ টাকা খরচ করেছে। অথচ তারা একটি প্রতিবেদনও দিতে পারেনি। আমরা ৩৫ লাখ টাকা খরচ করেছি। বিদেশ সফরে যেসব ধারণা নিয়ে এসেছি, সেসব বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
এই প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে গত মাসে। বন্দরের এক নম্বর জেটি থেকে উজানের দিকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার অংশে নদীর মাটি তুলে তা দিয়ে নদীসংলগ্ন রাস্তা (মেরিন ড্রাইভ) তৈরি করা হবে।
কর্ণফুলী নদী থেকে বালু উত্তোলন বিষয়ে বন্দর কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠক শেষে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি নূর এ আলম চৌধুরী, নৌপরিবহন সচিব আবদুল মান্নান হাওলাদার এবং বন্দরের চেয়ারম্যান কমডোর আর ইউ আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শাজাহান খান বলেন, আঞ্চলিক বন্দর হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে এ বন্দরের মাধ্যমে বছরে সাত হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। অথচ অনেকেই না জেনে এর বিরোধিতা করছেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে নৌ-প্রটোকলের আওতায় বাংলাদেশের ৩০৫টি জাহাজ চলাচল করছে। আর ভারতের জাহাজ চলাচল করছে মাত্র পাঁচটি।
কর্ণফুলী নদী থেকে বালু উত্তোলনের ব্যাপারে নানা ধরনের অনিয়ম আছে বলে উল্লেখ করেন নৌপরিবহনমন্ত্রী। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে এখন থেকে নীতিমালা অনুযায়ী উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে বালু উত্তোলনের ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে। বালু উত্তোলনের সময় কেউ নিয়ম ভাঙলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শ্রমিক অসন্তোষ সম্পর্কে নৌপরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন আইন অনুযায়ী শ্রমিক ও মালিকদের একটি করে সংগঠন নিবন্ধন হলে এ ধরনের পরিস্থিতি থাকবে না। কারণ শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করব আমরা।’
বন্দরের টাকায় বিদেশ সফর বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, চারদলীয় জোট যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন বিদেশ সফরের নামে ৭০ লাখ টাকা খরচ করেছে। অথচ তারা একটি প্রতিবেদনও দিতে পারেনি। আমরা ৩৫ লাখ টাকা খরচ করেছি। বিদেশ সফরে যেসব ধারণা নিয়ে এসেছি, সেসব বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
No comments