হাইতিতে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাসংখ্যা কমল
মার্কিন সামরিক বাহিনী হাইতিতে ভূমিকম্প-পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন মূল্যায়ন করে তাদের সেনাসংখ্যা ২০ হাজার থেকে ১৩ হাজারে নামিয়ে এনেছে।
গত শনিবার জেনারেল ডগলাস ফ্রেসার বলেন, হাইতি সরকার দিনের বেলায় পোর্ট-অ-প্রিন্স বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণভার ফিরিয়ে নিচ্ছে। ভূমিকম্পের পরপরই উদ্ধার অভিযান চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিমানবন্দরটির নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করেছিল।
ভূমিকম্প আঘাত হানার এক মাস পর এ দেশ সফরে গিয়ে তিনি বলেন, হাইতিতে আনুমানিক ১৩ হাজার মার্কিন পুরুষ ও নারী সেনাসদস্য রয়েছেন। তাঁরা এখানে ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠন প্রচেষ্টায় সহায়তা করছেন। ওই ভূমিকম্পে প্রায় দুই লাখ লোকের প্রাণহানি ঘটে।
ডগলাস বলেন, হাইতিতে আন্তর্জাতিক সাহায্য ও ত্রাণ প্রচেষ্টা বেড়েছে। হাইতিতে মার্কিন সেনা কত দিন অবস্থান করবে, তিনি অবশ্য সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে তিনি বলেন, এটা দেশটির প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করছে। ভূমিকম্পে এখানে ১০ লাখ লোক গৃহহীন হয়েছে।
গত শনিবার জেনারেল ডগলাস ফ্রেসার বলেন, হাইতি সরকার দিনের বেলায় পোর্ট-অ-প্রিন্স বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণভার ফিরিয়ে নিচ্ছে। ভূমিকম্পের পরপরই উদ্ধার অভিযান চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিমানবন্দরটির নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করেছিল।
ভূমিকম্প আঘাত হানার এক মাস পর এ দেশ সফরে গিয়ে তিনি বলেন, হাইতিতে আনুমানিক ১৩ হাজার মার্কিন পুরুষ ও নারী সেনাসদস্য রয়েছেন। তাঁরা এখানে ভূমিকম্প-পরবর্তী পুনর্গঠন প্রচেষ্টায় সহায়তা করছেন। ওই ভূমিকম্পে প্রায় দুই লাখ লোকের প্রাণহানি ঘটে।
ডগলাস বলেন, হাইতিতে আন্তর্জাতিক সাহায্য ও ত্রাণ প্রচেষ্টা বেড়েছে। হাইতিতে মার্কিন সেনা কত দিন অবস্থান করবে, তিনি অবশ্য সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে তিনি বলেন, এটা দেশটির প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করছে। ভূমিকম্পে এখানে ১০ লাখ লোক গৃহহীন হয়েছে।
No comments