রাহুলই হবেন ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী
ভারতে এ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন মনমোহন সিং। তাঁর সঙ্গে জনপ্রিয়তায় যথেষ্ট ফারাক রয়েছে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক সোনিয়া-রাজীব তনয় রাহুল গান্ধীর। কিন্তু যদি হিসাব করা হয় আগামী ২০১৪ সালের নির্বাচনকে নিয়ে, তবে সেই নির্বাচনে রাহুলই হবেন ওই পদে সেরা পছন্দ। ভারতের বড় নগরগুলোতে চালানো জরিপে মিলেছে ওই স্পষ্ট বার্তা।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার উদ্যোগে ভারতের ছয়টি বড় শহর—দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দরাবাদে পরিচালিত জনমত জরিপে অধিকাংশ ভোটারই বলেছেন, আগামী নির্বাচনে রাহুলই হতে যাচ্ছেন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া ওই নির্বাচনে কংগ্রেস যে পুনরায় ক্ষমতায় আসছে এ ধারণাও ধ্বনিত হয়েছে জরিপে।
জরিপ থেকে আরও আভাস মিলেছে, অধিকাংশ উত্তরদাতা গান্ধী বংশের অভিজাত তরুণ রাহুলের তারুণ্য, যোগাযোগের ক্ষমতা ও বিশ্বস্ততাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাঁদের ধারণা, রাহুলের রাজনৈতিক স্টাইল তাঁর বাবার মতো। কেউ কেউ বলেছেন, তিনি তাঁর দাদি ইন্দিরাকে অনুসরণ করছেন। কিন্তু তৃতীয় পক্ষের বক্তব্য, রাহুলের স্টাইল একেবারেই স্বতন্ত্র। রাহুল একেবারে রাহুলের মতোই।
জরিপে অংশগ্রহণকারীরা রাহুলের কর্মকাণ্ডের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। দু-তৃতীয়াংশ ভোটার তাঁর কাজকে ‘চমত্কার’ কিংবা ‘ভালো’ বলেছেন। এক-দশমাংশেরও কম লোক বলেছেন, তাঁর কর্মকাণ্ড ‘খারাপ’ বা ‘খুবই খারাপ’।
জরিপে এ সময়ে প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য মনমোহন সিং পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ এবং রাহুল পেয়েছেন ৩১ শতাংশ ভোট। প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য রাহুল ও সোনিয়ার মধ্যে তুলনার পর দেখা গেছে, রাহুলের ঝুড়িতে ৭৭ শতাংশ এবং মা সোনিয়ার ঝুড়িতে মাত্র ২৩ শতাংশ ভোট পড়েছে।
রাহুল কোনো শহরেই তাঁর মায়ের তুলনায় দু-তৃতীয়াংশের কম ভোট পাননি। দুজনের পার্থক্যটা বেঙ্গালুরুতে ছিল সবচেয়ে কাছাকাছি। সেখানে ৬৯ শতাংশ রাহুলের এবং ৩১ শতাংশ সোনিয়ার পক্ষে ভোট পড়ে।
কেবল চেন্নাই শহরে রাহুলের তারুণ্যের বদলে তাঁর যোগাযোগের ক্ষমতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। কলকাতায় রাহুলের অবস্থান সবচেয়ে ভালো। সেখানে ৪৩ শতাংশ ভোটার তাঁর কর্মকাণ্ডকে ‘চমত্কার’ ও ৩২ শতাংশ ‘ভালো’ বলে উল্লেখ করেছেন।
একমাত্র হায়দরাবাদেই সবচেয়ে বেশি অর্থাত্ ১৮ শতাংশ লোক বলেছেন, তাঁরা চান না রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোক।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার উদ্যোগে ভারতের ছয়টি বড় শহর—দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দরাবাদে পরিচালিত জনমত জরিপে অধিকাংশ ভোটারই বলেছেন, আগামী নির্বাচনে রাহুলই হতে যাচ্ছেন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া ওই নির্বাচনে কংগ্রেস যে পুনরায় ক্ষমতায় আসছে এ ধারণাও ধ্বনিত হয়েছে জরিপে।
জরিপ থেকে আরও আভাস মিলেছে, অধিকাংশ উত্তরদাতা গান্ধী বংশের অভিজাত তরুণ রাহুলের তারুণ্য, যোগাযোগের ক্ষমতা ও বিশ্বস্ততাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাঁদের ধারণা, রাহুলের রাজনৈতিক স্টাইল তাঁর বাবার মতো। কেউ কেউ বলেছেন, তিনি তাঁর দাদি ইন্দিরাকে অনুসরণ করছেন। কিন্তু তৃতীয় পক্ষের বক্তব্য, রাহুলের স্টাইল একেবারেই স্বতন্ত্র। রাহুল একেবারে রাহুলের মতোই।
জরিপে অংশগ্রহণকারীরা রাহুলের কর্মকাণ্ডের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। দু-তৃতীয়াংশ ভোটার তাঁর কাজকে ‘চমত্কার’ কিংবা ‘ভালো’ বলেছেন। এক-দশমাংশেরও কম লোক বলেছেন, তাঁর কর্মকাণ্ড ‘খারাপ’ বা ‘খুবই খারাপ’।
জরিপে এ সময়ে প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য মনমোহন সিং পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ এবং রাহুল পেয়েছেন ৩১ শতাংশ ভোট। প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য রাহুল ও সোনিয়ার মধ্যে তুলনার পর দেখা গেছে, রাহুলের ঝুড়িতে ৭৭ শতাংশ এবং মা সোনিয়ার ঝুড়িতে মাত্র ২৩ শতাংশ ভোট পড়েছে।
রাহুল কোনো শহরেই তাঁর মায়ের তুলনায় দু-তৃতীয়াংশের কম ভোট পাননি। দুজনের পার্থক্যটা বেঙ্গালুরুতে ছিল সবচেয়ে কাছাকাছি। সেখানে ৬৯ শতাংশ রাহুলের এবং ৩১ শতাংশ সোনিয়ার পক্ষে ভোট পড়ে।
কেবল চেন্নাই শহরে রাহুলের তারুণ্যের বদলে তাঁর যোগাযোগের ক্ষমতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। কলকাতায় রাহুলের অবস্থান সবচেয়ে ভালো। সেখানে ৪৩ শতাংশ ভোটার তাঁর কর্মকাণ্ডকে ‘চমত্কার’ ও ৩২ শতাংশ ‘ভালো’ বলে উল্লেখ করেছেন।
একমাত্র হায়দরাবাদেই সবচেয়ে বেশি অর্থাত্ ১৮ শতাংশ লোক বলেছেন, তাঁরা চান না রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোক।
No comments