পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীর আসলে ভারতেরই: চিদাম্বরম
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম দাবি করেছেন, কাশ্মীরের যে অংশ পাকিস্তানের দখলে আছে, তা আসলে ভারতেরই ভূখণ্ড এবং যেসব ভারতীয় জম্মু ও কাশ্মীরের ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার নিয়ন্ত্রণ রেখা পার হয়ে এত দিন ওপারে (পাকিস্তান ভূখণ্ড) ছিল, তারা যদি আবার ভারতে ফিরতে চায়, তাদের গ্রহণ করতে ভারত সরকার প্রস্তুত।
কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ‘সন্ত্রাসী আত্মসমর্পণ’ নীতি গ্রহণের আহ্বান জানানোর এক দিন পরই চিদাম্বরম এ কথা বললেন। গত বৃহস্পতিবার কেবিনেটে এবং অর্থনৈতিকবিষয়ক কেবিনেটের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন। তবে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের কোনো সময়সীমা বেঁধে দেননি চিদাম্বরম। এ সুযোগ একটি পরিকল্পনার মাধ্যমে দেওয়া হবে; যে পরিকল্পনায় ‘আবেদনকারীদের পরিচয়, বিভিন্ন তথ্য, চলে যাওয়ার কারণ, জিজ্ঞাসাবাদ, পুনর্বাসন ইত্যাদি বিষয় পরীক্ষা করা হবে।’ এটা করা হবে জম্বু ও কাশ্মীরের নীতিনির্ধারকদের মতামতের ভিত্তিতেই। এ জন্য ভারতের সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কাশ্মীরের সংবিধান বিশেষজ্ঞরা পার্লামেন্টে বসে করণীয় ঠিক করবেন।
চিদাম্বরম আরও বলেন, এ জন্য প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইতিমধ্যে একটি বিশেষজ্ঞ দল গঠন করেছেন, যাঁরা এর প্রভাবে জম্মু-কাশ্মীরের সম্ভাব্য বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করবেন।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ পরিকল্পনার সঙ্গে একমত হতে পারেননি বর্তমান ভারতের একজন পূর্ণ মন্ত্রী ও এক সময়ের কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ। তিনি বলেন, এ আত্মসমর্পণ নীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হতে পারে। ভিনদেশি সেনাসদস্য এ পরিকল্পনার আওতায় ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়বে। আর এটা যদি হয়, তবে কে এর দায় নেবে? এটা কোনোভাবেই প্রমাণ করা যাবে না, এই ব্যক্তি সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তানে গিয়েছিল। এ পরিকল্পনায় পাকিস্তানের জঙ্গিরাও সুযোগ নিতে পারে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে প্রায় চার হাজার কাশ্মীরি যুবক সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে চলে গিয়ে জঙ্গি সংগঠনে জড়িয়ে পড়ে। এর পর অনেকে ফিরে আসে। এখন অন্যরা তাদের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে আসার জন্য নানারকম ফন্দি-ফিকির করছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তবে তাদের ফিরে আসার বিষয়টি নির্ভর করছে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষজ্ঞদের মতামতের ওপর। এ জন্য কাশ্মীরের বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করা হবে।
কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ‘সন্ত্রাসী আত্মসমর্পণ’ নীতি গ্রহণের আহ্বান জানানোর এক দিন পরই চিদাম্বরম এ কথা বললেন। গত বৃহস্পতিবার কেবিনেটে এবং অর্থনৈতিকবিষয়ক কেবিনেটের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন। তবে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের কোনো সময়সীমা বেঁধে দেননি চিদাম্বরম। এ সুযোগ একটি পরিকল্পনার মাধ্যমে দেওয়া হবে; যে পরিকল্পনায় ‘আবেদনকারীদের পরিচয়, বিভিন্ন তথ্য, চলে যাওয়ার কারণ, জিজ্ঞাসাবাদ, পুনর্বাসন ইত্যাদি বিষয় পরীক্ষা করা হবে।’ এটা করা হবে জম্বু ও কাশ্মীরের নীতিনির্ধারকদের মতামতের ভিত্তিতেই। এ জন্য ভারতের সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কাশ্মীরের সংবিধান বিশেষজ্ঞরা পার্লামেন্টে বসে করণীয় ঠিক করবেন।
চিদাম্বরম আরও বলেন, এ জন্য প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইতিমধ্যে একটি বিশেষজ্ঞ দল গঠন করেছেন, যাঁরা এর প্রভাবে জম্মু-কাশ্মীরের সম্ভাব্য বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করবেন।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ পরিকল্পনার সঙ্গে একমত হতে পারেননি বর্তমান ভারতের একজন পূর্ণ মন্ত্রী ও এক সময়ের কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ। তিনি বলেন, এ আত্মসমর্পণ নীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হতে পারে। ভিনদেশি সেনাসদস্য এ পরিকল্পনার আওতায় ভারতের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়বে। আর এটা যদি হয়, তবে কে এর দায় নেবে? এটা কোনোভাবেই প্রমাণ করা যাবে না, এই ব্যক্তি সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে পাকিস্তানে গিয়েছিল। এ পরিকল্পনায় পাকিস্তানের জঙ্গিরাও সুযোগ নিতে পারে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে প্রায় চার হাজার কাশ্মীরি যুবক সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে চলে গিয়ে জঙ্গি সংগঠনে জড়িয়ে পড়ে। এর পর অনেকে ফিরে আসে। এখন অন্যরা তাদের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে আসার জন্য নানারকম ফন্দি-ফিকির করছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তবে তাদের ফিরে আসার বিষয়টি নির্ভর করছে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষজ্ঞদের মতামতের ওপর। এ জন্য কাশ্মীরের বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করা হবে।
No comments