বিপণিবিতানে সাপ্তাহিক ছুটি এক দিন করার দাবি ব্যবসায়ীদের
রাজধানীর দোকান, বিপণিবিতান, ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় সাপ্তাহিক ছুটি দেড় দিন করায় ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বার্থে সাপ্তাহিক ছুটি দেড় দিনের পরিবর্তে এক দিন করার দাবি জানিয়েছেন রাজধানীর ব্যবসায়ীরা। একই সঙ্গে তাঁরা যানজট নিরসনে রাজধানীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি ছুটির দিনে খোলা রেখে অন্যান্য দিন অঞ্চলভেদে সাপ্তাহিক ছুটি নির্ধারণের প্রস্তাব করেছেন।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সংগঠন ঐক্য পরিষদ ও মহানগর দোকান মালিক সমিতির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও মহানগর দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন। এতে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজি এনায়েত হোসেন, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক দেলোয়ার হোসেন, ডিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি আলাউদ্দিন মালিক, মহানগর দোকান মালিক সমিতির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রেজাউল করিম প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সপ্তাহে দেড় দিন সাপ্তাহিক ছুটি রাখা হলে পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার সৃষ্টি হবে। কারণ, পাইকারি ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময় সকাল নয়টা থেকে বেলা তিনটা। অন্যদিকে খুচরা ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময় সকাল সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত। তা ছাড়া সাপ্তাহিক ছুটি দেড় দিন হলেও কার্যত তা দুই দিনে পরিণত হবে, আর ব্যাংকিং লেনদেনের ক্ষেত্রে তা চার দিনে পরিণত হবে, যা ব্যবসায়ীদের পক্ষে মেনে চলা সম্ভব নয়।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সংগঠন ঐক্য পরিষদ ও মহানগর দোকান মালিক সমিতির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও মহানগর দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন। এতে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজি এনায়েত হোসেন, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক দেলোয়ার হোসেন, ডিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি আলাউদ্দিন মালিক, মহানগর দোকান মালিক সমিতির ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রেজাউল করিম প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সপ্তাহে দেড় দিন সাপ্তাহিক ছুটি রাখা হলে পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার সৃষ্টি হবে। কারণ, পাইকারি ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময় সকাল নয়টা থেকে বেলা তিনটা। অন্যদিকে খুচরা ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময় সকাল সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত। তা ছাড়া সাপ্তাহিক ছুটি দেড় দিন হলেও কার্যত তা দুই দিনে পরিণত হবে, আর ব্যাংকিং লেনদেনের ক্ষেত্রে তা চার দিনে পরিণত হবে, যা ব্যবসায়ীদের পক্ষে মেনে চলা সম্ভব নয়।
No comments