কার্বন নিঃসরণ ২০-২৫ শতাংশ কমাবে ভারত
২০২০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ২০০৫ সালের তুলনায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। গত বৃহস্পতিবার ভারতের পরিবেশমন্ত্রী জয়রাম রমেশ এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। ভারতীয় লোকসভায় চার ঘণ্টার আলোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অধিবেশন শেষে জয়রাম রমেশ বলেন, ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে দেশগুলো যদি একটি সমন্বিত ও সমতাপূর্ণ চুক্তিতে পৌঁছাতে পারে, তাহলে ভারত এ ব্যাপারে আরও বেশি উদ্যোগ নিতে আগ্রহী। তবে এসব উদ্যোগ অবশ্যই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হতে হবে।
ভারত কোনো ধরনের আইনি বাধ্যবাধকতার শর্তযুক্ত চুক্তিতে সম্মতি দেবে না উল্লেখ করে জয়রাম রমেশ বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নেতৃত্ব দিতে আলোচনার জন্য আমাদেরও কিছু প্রস্তাব থাকতে হবে। আমরা বিশ্ববাসীকে জানাতে চাই, ভারত স্বেচ্ছায় ২০২০ সাল নাগাদ ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমাতে রাজি।’ তিনি জানান, ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত দেশটির কার্বন নিঃসরণের হার ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।
কোপেনহেগেন সম্মেলনে এ ব্যাপারে একটি চুক্তিতে পৌঁছানো নিয়ে তেমন আশাবাদী নন উল্লেখ করে ভারতীয় পরিবেশমন্ত্রী আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা চীন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো সমমনা দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি উন্নত দেশগুলোর সঙ্গেও বসতে চায় ভারত। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘জি-৭৭ জোটের সদস্য হওয়ার কারণে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করতে পারব না বা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসার মানে দেশকে বিক্রি করে দেওয়া—এমন ধারণা ঠিক নয়।’
ভারতের দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য কার্বন নিঃসরণ কমানো—এ কথা জানিয়ে রমেশ বলেন, ‘কোপেনহেগেনে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা বিবেচনায় না নিয়েই আমরা এ ধরনের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি।’ তিনি জানান, এ ব্যাপারে নিজস্ব অর্থায়নে নেওয়া কার্যক্রম আন্তর্জাতিক পর্যালোচনার জন্য দিতে প্রস্তুত নয় ভারত।
অধিবেশন শেষে জয়রাম রমেশ বলেন, ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে দেশগুলো যদি একটি সমন্বিত ও সমতাপূর্ণ চুক্তিতে পৌঁছাতে পারে, তাহলে ভারত এ ব্যাপারে আরও বেশি উদ্যোগ নিতে আগ্রহী। তবে এসব উদ্যোগ অবশ্যই স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হতে হবে।
ভারত কোনো ধরনের আইনি বাধ্যবাধকতার শর্তযুক্ত চুক্তিতে সম্মতি দেবে না উল্লেখ করে জয়রাম রমেশ বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নেতৃত্ব দিতে আলোচনার জন্য আমাদেরও কিছু প্রস্তাব থাকতে হবে। আমরা বিশ্ববাসীকে জানাতে চাই, ভারত স্বেচ্ছায় ২০২০ সাল নাগাদ ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমাতে রাজি।’ তিনি জানান, ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত দেশটির কার্বন নিঃসরণের হার ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।
কোপেনহেগেন সম্মেলনে এ ব্যাপারে একটি চুক্তিতে পৌঁছানো নিয়ে তেমন আশাবাদী নন উল্লেখ করে ভারতীয় পরিবেশমন্ত্রী আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা চীন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো সমমনা দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি উন্নত দেশগুলোর সঙ্গেও বসতে চায় ভারত। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘জি-৭৭ জোটের সদস্য হওয়ার কারণে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করতে পারব না বা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসার মানে দেশকে বিক্রি করে দেওয়া—এমন ধারণা ঠিক নয়।’
ভারতের দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য কার্বন নিঃসরণ কমানো—এ কথা জানিয়ে রমেশ বলেন, ‘কোপেনহেগেনে কী ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা বিবেচনায় না নিয়েই আমরা এ ধরনের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি।’ তিনি জানান, এ ব্যাপারে নিজস্ব অর্থায়নে নেওয়া কার্যক্রম আন্তর্জাতিক পর্যালোচনার জন্য দিতে প্রস্তুত নয় ভারত।
No comments