দ. কোরিয়ায় একসঙ্গে সাড়ে সাত হাজার যুগলের বিয়ে
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে সাড়ে সাত হাজার যুগল গতকাল বুধবার একসঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। ওই এলাকার বহুল আলোচিত একটি গির্জা এ গণবিয়ের আয়োজন করে। বিয়েতে অংশ নেওয়া বর-কনেরা সুদূর আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপ, আফ্রিকা, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াসহ শতাধিক দেশের নাগরিক। বহু বছর ধরেই ওই গির্জা কর্তৃপক্ষ এমন বিয়ের আয়োজন করে আসছে। বর-কনেরা ওই গির্জা কর্তৃপক্ষের মতবাদে বিশ্বাসী।
৮৯ বছর বয়সী রেভারেন্ড সান মিয়ুং মুন ‘বিতর্কিত’ ওই গির্জার প্রতিষ্ঠাতা। গতকাল তাঁর তত্ত্বাবধানেই সিউলের দক্ষিণের আসান শহরের সান মুন বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে ওই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। ওই বিশ্ববিদ্যালয়টিও ওই গির্জার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।
গির্জা কর্তৃপক্ষ মনে করে, মুন এবং স্ত্রী হান হাক-জা হলেন এই বিশ্বে ‘মানবজাতির আসল অভিভাবক’। তাঁদের ভাষ্যমতে, মুন হলেন রাজাধিরাজ। গতকাল মুন এবং তাঁর স্ত্রী হান কয়েক ডজন বর-কনের ওপর পবিত্র পানি ছিটিয়ে দিয়ে তাঁদের আশীর্বাদ করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি ঘোষণা করছি, এই যুগলেরা পবিত্র বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হলেন।’ ৯০ মিনিটের ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি ইন্টারনেটে সম্প্রচার করা হয়েছে।
গতকাল অনুষ্ঠিত ওই গণবিয়েতে অংশ নেওয়া কনেরা পরেছিলেন সাদা পোশাক আর বরেরা পরেছিলেন কালো স্যুট ও সাদা শার্ট। অনেকে পরেছিলেন কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী জমকালো পোশাক।
১৯৫৪ সালে ওই গির্জা প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকেই গির্জাটির নাম বহির্বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে শতাধিক দেশে ওই গির্জার কার্যক্রম চলছে। ষাটের দশকে মুন এসব গণবিয়ের আয়োজনে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করেন। অতীতে বর-কনে বাছাইয়ের কাজও করতেন মুন নিজে। এখন অবশ্য বর-কনেরা নিজেরা পছন্দ করে সঙ্গী নির্বাচন করতে পারছেন।
৮৯ বছর বয়সী রেভারেন্ড সান মিয়ুং মুন ‘বিতর্কিত’ ওই গির্জার প্রতিষ্ঠাতা। গতকাল তাঁর তত্ত্বাবধানেই সিউলের দক্ষিণের আসান শহরের সান মুন বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে ওই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। ওই বিশ্ববিদ্যালয়টিও ওই গির্জার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।
গির্জা কর্তৃপক্ষ মনে করে, মুন এবং স্ত্রী হান হাক-জা হলেন এই বিশ্বে ‘মানবজাতির আসল অভিভাবক’। তাঁদের ভাষ্যমতে, মুন হলেন রাজাধিরাজ। গতকাল মুন এবং তাঁর স্ত্রী হান কয়েক ডজন বর-কনের ওপর পবিত্র পানি ছিটিয়ে দিয়ে তাঁদের আশীর্বাদ করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি ঘোষণা করছি, এই যুগলেরা পবিত্র বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হলেন।’ ৯০ মিনিটের ওই বিয়ের অনুষ্ঠানটি ইন্টারনেটে সম্প্রচার করা হয়েছে।
গতকাল অনুষ্ঠিত ওই গণবিয়েতে অংশ নেওয়া কনেরা পরেছিলেন সাদা পোশাক আর বরেরা পরেছিলেন কালো স্যুট ও সাদা শার্ট। অনেকে পরেছিলেন কোরিয়ার ঐতিহ্যবাহী জমকালো পোশাক।
১৯৫৪ সালে ওই গির্জা প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকেই গির্জাটির নাম বহির্বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে শতাধিক দেশে ওই গির্জার কার্যক্রম চলছে। ষাটের দশকে মুন এসব গণবিয়ের আয়োজনে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করেন। অতীতে বর-কনে বাছাইয়ের কাজও করতেন মুন নিজে। এখন অবশ্য বর-কনেরা নিজেরা পছন্দ করে সঙ্গী নির্বাচন করতে পারছেন।
No comments