হকি খেলোয়াড়দের অবসরের হুমকি
জার্মানি থেকে তাঁদের ফেরার কথা ছিল আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে। তবে শোনা যাচ্ছে, কোচ পিটার গেরহার্ডের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় আগেই দেশে ফিরে আসতে হয়েছে খন্দকার মাহমুদুল হাসান ও রিমন কুমারকে। গত ১২ অক্টোবর জার্মানি থেকে দেশে ফিরেছেন এই দুই হকি খেলোয়াড়।
দেশে ফিরেই জাতীয় দল থেকে অবসরের হুমকি দিয়ে বসেছেন হাসান ও রিমন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন জাহিদুল ইসলাম রাজনও। দক্ষিণ এশীয় গেমসে ভালো ফলের প্রত্যাশায় জাতীয় দলের ১৯ জন খেলোয়াড়ের জন্য দলবদলের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে ফেডারেশন। কিন্তু হাসানের অভিযোগ, ‘জার্মানিতে যাওয়ার আগে ফেডারেশন আমাদের কথা দিয়েছিল দলবদল করতে পারব। এখন দেখছি ঠিক উল্টো। এদিকে জার্মানিতেও আমরা যেসব ক্লাবে খেলেছি সেখান থেকে আশানুরূপ টাকা পাইনি। আবার দলবদলও যদি না করতে পারি, তাহলে দুদিক থেকেই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব। দু-একটা ক্লাব এরই মধ্যে আমার সঙ্গে কথাবার্তাও বলেছে। এখন আমি ভাবছি দলবদল না করতে পারলে অবসরই নেব।’
শোনা যাচ্ছে, জার্মানিতে অবস্থানরত শীর্ষ সারির অনেক খেলোয়াড়ই ফেডারেশনের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। তাঁরাও দেশে ফিরে অবসরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
দেশে ফিরেই জাতীয় দল থেকে অবসরের হুমকি দিয়ে বসেছেন হাসান ও রিমন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন জাহিদুল ইসলাম রাজনও। দক্ষিণ এশীয় গেমসে ভালো ফলের প্রত্যাশায় জাতীয় দলের ১৯ জন খেলোয়াড়ের জন্য দলবদলের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে ফেডারেশন। কিন্তু হাসানের অভিযোগ, ‘জার্মানিতে যাওয়ার আগে ফেডারেশন আমাদের কথা দিয়েছিল দলবদল করতে পারব। এখন দেখছি ঠিক উল্টো। এদিকে জার্মানিতেও আমরা যেসব ক্লাবে খেলেছি সেখান থেকে আশানুরূপ টাকা পাইনি। আবার দলবদলও যদি না করতে পারি, তাহলে দুদিক থেকেই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব। দু-একটা ক্লাব এরই মধ্যে আমার সঙ্গে কথাবার্তাও বলেছে। এখন আমি ভাবছি দলবদল না করতে পারলে অবসরই নেব।’
শোনা যাচ্ছে, জার্মানিতে অবস্থানরত শীর্ষ সারির অনেক খেলোয়াড়ই ফেডারেশনের এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। তাঁরাও দেশে ফিরে অবসরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
No comments