গেইলরা ফিরছেন আগামী মাসে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি) আর তাদের খেলোয়াড়দের সংগঠনের (ডব্লুআইপিএ) মধ্যে দূরত্বটা বেড়ে যাচ্ছিল। এতটাই যে দুই পক্ষ এক হয়ে কোনো কাজ করতে পারে—কদিন আগেও এমনটা ভাবা ছিল দুরাশা। এই পরিস্থিতিতে যৌথ বিবৃতি দেওয়া নিঃসন্দেহে সুখবর। আরও সুখের খবর হলো, যৌথ বিবৃতিতে দুই পক্ষের মধ্যে চলমান সংকট নিরসনের আশাবাদ জানানো হয়েছে।
পরশু জানানো হয়েছে, তিন মাস ধরে চলা ক্রিকেটার বনাম বোর্ডের দ্বন্দ্ব সমাধানের পথে। আগামী মাসে অস্ট্রেলিয়া সফরেই ফিরবেন গেইল, চন্দরপলরা। এই সফরে তিনটি টেস্ট খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর ফেব্রুয়ারিতে আবারও ৫টি ওয়ানডে আর ২টি টি-টোয়েন্টি খেলতে যাবে তারা।
‘ডব্লুআইসিবি আর ডব্লুআইপিএ জানিয়েছে, চলমান বিতর্কের প্রায় সবগুলোই শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হয়েছে। যে কটি বিষয় বাকি আছে সেগুলোও মিটিয়ে ফেলার প্রক্রিয়া চলছে। দুই পক্ষই সন্তুষ্ট যে এমন একটা ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে, যার ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার একটা কার্যকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে’—ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
গত জুলাই থেকে গেইল, চন্দরপলসহ ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা ক্রিকেটাররা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে দরকষাকষি করছেন। গেইলদের অনুপস্থিতিতে সফর করা বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টেস্ট-ওয়ানডে দুই সিরিজেই হোয়াইটওয়াশ করেছে। এর পর ফ্লয়েড রেইফারের নেতৃত্বেই খর্বশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলতে যায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে।
২৬ নভেম্বর ব্রিসবেনে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। ওই টেস্টেই গেইলদের আবার দেখা যাবে বলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে (সিএ) আশ্বস্ত করেছে ডব্লুআইসিবি। সমঝোতার প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়ে সিএর প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড বলেছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটটাই সেরাদের সঙ্গে সেরাদের লড়াই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আমরা একটা দারুণ উত্তেজনাকর গ্রীষ্মের অপেক্ষায় আছি। এরপর দারুণ প্রতিভাবান পাকিস্তান দলও খেলবে আমাদের বিপক্ষে।’
পরশু জানানো হয়েছে, তিন মাস ধরে চলা ক্রিকেটার বনাম বোর্ডের দ্বন্দ্ব সমাধানের পথে। আগামী মাসে অস্ট্রেলিয়া সফরেই ফিরবেন গেইল, চন্দরপলরা। এই সফরে তিনটি টেস্ট খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর ফেব্রুয়ারিতে আবারও ৫টি ওয়ানডে আর ২টি টি-টোয়েন্টি খেলতে যাবে তারা।
‘ডব্লুআইসিবি আর ডব্লুআইপিএ জানিয়েছে, চলমান বিতর্কের প্রায় সবগুলোই শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হয়েছে। যে কটি বিষয় বাকি আছে সেগুলোও মিটিয়ে ফেলার প্রক্রিয়া চলছে। দুই পক্ষই সন্তুষ্ট যে এমন একটা ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে, যার ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার একটা কার্যকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে’—ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
গত জুলাই থেকে গেইল, চন্দরপলসহ ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা ক্রিকেটাররা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে দরকষাকষি করছেন। গেইলদের অনুপস্থিতিতে সফর করা বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টেস্ট-ওয়ানডে দুই সিরিজেই হোয়াইটওয়াশ করেছে। এর পর ফ্লয়েড রেইফারের নেতৃত্বেই খর্বশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলতে যায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে।
২৬ নভেম্বর ব্রিসবেনে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। ওই টেস্টেই গেইলদের আবার দেখা যাবে বলে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে (সিএ) আশ্বস্ত করেছে ডব্লুআইসিবি। সমঝোতার প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়ে সিএর প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড বলেছেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটটাই সেরাদের সঙ্গে সেরাদের লড়াই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আমরা একটা দারুণ উত্তেজনাকর গ্রীষ্মের অপেক্ষায় আছি। এরপর দারুণ প্রতিভাবান পাকিস্তান দলও খেলবে আমাদের বিপক্ষে।’
No comments