ফুটবল একাডেমি খুলছেন জিদান
খেলোয়াড়ি জীবনে ইতি টানার সময়ই বলেছিলেন—ফুটবলের সঙ্গে থাকবেন চিরকাল। একটা স্পোর্টস কমপ্লেক্স হবে, সেখানে শিশুদের ফুটবল নিয়ে কাজ করবেন—জিনেদিন জিদানের এই স্বপ্ন অনেক দিনের। স্বপ্ন পূরণের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন তিনি পেয়ে গেছেন অ্যাইক্স-এন-প্রভেন্সের মেয়রের কাছ থেকে। দক্ষিণ ফ্রান্সের অ্যাইক্স-এন-প্রভেন্সের কাছেই হতে যাচ্ছে তাঁর স্বপ্নের স্পোর্টস কমপ্লেক্স।
শিশুদের ফুটবল নিয়ে জিদান আরও আগে থেকেই কাজ করছেন। ২০০৬ সালে ফুটবলকে ‘বিদায়’ বলার পর জিদান ভাই এবং বন্ধুদের সঙ্গে একটি প্রকল্প চালাতেন মার্শেই এবং এর আশপাশে। বার্তা সংস্থা এএফপির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সেটা জানিয়ে জিদান বলেছেন, ‘আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমি ফুটবল ও শিশুদের জন্য এ অঞ্চলে কিছু করতে চেয়েছি।’
সাবেক জুভেন্টাস ও রিয়াল মাদ্রিদ তারকার ইচ্ছে ছিল তাঁর কমপ্লেক্সটি মার্শেইয়েই করবেন। কিন্তু পছন্দমতো কোনো জায়গা না পাওয়ায় সেটা হয়নি। এডিডাসের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় ৪ মিলিয়ন ইউরোর কমপ্লেক্সটি তাই হচ্ছে অ্যাইক্স-এন-প্রভেন্সের কাছে মিলেসে। কমপ্লেক্সটিতে সাতটি ফুটবল অঞ্চল, একটি মূল স্টেডিয়ামের সঙ্গে থাকছে একটি ফিটনেস জোন ও রেস্তোরাঁ। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই সব কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শিশুদের ফুটবল নিয়ে জিদান আরও আগে থেকেই কাজ করছেন। ২০০৬ সালে ফুটবলকে ‘বিদায়’ বলার পর জিদান ভাই এবং বন্ধুদের সঙ্গে একটি প্রকল্প চালাতেন মার্শেই এবং এর আশপাশে। বার্তা সংস্থা এএফপির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সেটা জানিয়ে জিদান বলেছেন, ‘আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আমি ফুটবল ও শিশুদের জন্য এ অঞ্চলে কিছু করতে চেয়েছি।’
সাবেক জুভেন্টাস ও রিয়াল মাদ্রিদ তারকার ইচ্ছে ছিল তাঁর কমপ্লেক্সটি মার্শেইয়েই করবেন। কিন্তু পছন্দমতো কোনো জায়গা না পাওয়ায় সেটা হয়নি। এডিডাসের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় ৪ মিলিয়ন ইউরোর কমপ্লেক্সটি তাই হচ্ছে অ্যাইক্স-এন-প্রভেন্সের কাছে মিলেসে। কমপ্লেক্সটিতে সাতটি ফুটবল অঞ্চল, একটি মূল স্টেডিয়ামের সঙ্গে থাকছে একটি ফিটনেস জোন ও রেস্তোরাঁ। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই সব কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments