ঝুলে থাকল প্রধান নির্বাহী নিয়োগ
চার ঘণ্টার সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে মাত্র পাঁচটি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদের দশম সভা কাল মুলতবি হয়ে গেছে এর পরই। আগামী ১৪ বা ১৫ সেপ্টেম্বর হবে সভার বাকি অংশ।
সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়েছে সেগুলোও মোটামুটি আগেই ঠিক করা। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও সাকিব আল হাসানের মেয়াদ বেড়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় হোম সিরিজ পর্যন্ত। সভা শেষে বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, ফিটনেস সমস্যার কারণেই আপাতত লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না তাঁদের। তবে ফিটনেস সাপেক্ষে মাশরাফি-সাকিবের মেয়াদ আবার বাড়ানো হতে পারে।
মেয়াদ বেড়েছে কোচ জেমি সিডন্সেরও। আগামী নভেম্বরে বর্তমান চুক্তি শেষ হলেও এই অস্ট্রেলিয়ানের চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০১১ বিশ্বকাপ পর্যন্ত। সিডন্স অস্ট্রেলিয়া থেকে ঢাকায় ফিরলে নতুন চুক্তি হবে। ‘সিডন্স বাংলাদেশ দলের সঙ্গে দুই বছর কাজ করেছেন। দল সম্পর্কে তাঁর ভালো একটা ধারণাও তৈরি হয়েছে। আমরা তাই সিডন্সকে আরও একটা সুযোগ দিতে চাচ্ছি’—বলেছেন জালাল ইউনুস। ঢাকায় ফেরার পর কোচের কাছে ফিটনেস-সংক্রান্ত কাগজপত্র চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ায় কিছুদিন আগে সিডন্সের ত্বকের ক্যান্সারের অস্ত্রোপচার হয়েছে।
২০১০ সালের মে-জুনে ইংল্যান্ড সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলার প্রস্তাব দিয়েছে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। আইসিসির অনুমোদন সাপেক্ষে এ প্রস্তাবে সম্মতি জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। এ ছাড়া সভায় রফিকুল আলমের নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটির মেয়াদ ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়েছে। অনুমোদন হয়েছে নতুন প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা নিয়োগের সিদ্ধান্তও।
কিন্তু বহুল আলোচিত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগের সিদ্ধান্তটি ঝুলে থাকল গতকালের সভার পরও। বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বোর্ড সভাপতি ও বিসিবির নিয়োগ কমিটির সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের বিশেষ কমিটিকে। বোর্ড পরিচালকদের মতের ভিন্নতার কারণেই নাকি গুরুত্বপূর্ণ এই পদে নিয়োগ বিলম্বিত হচ্ছে। সংক্ষিপ্ত তালিকার কারও ব্যাপারেই সন্তুষ্ট হতে পারছে না বোর্ড। আলোচনায় কারও পক্ষেই কোনো বোর্ড পরিচালক মতামত দেননি। জানা গেছে, সংক্ষিপ্ত তালিকার কাউকেই যোগ্য মনে না হলে বোর্ড এর বাইরে থেকেও যোগ্য প্রধান নির্বাহী খুঁজতে পারে।
সিদ্ধান্ত হয়নি জাতীয় দলের টিম ম্যানেজমেন্ট, টিম স্পনসর, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক-সহ-অধিনায়ক নির্বাচনসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারেই। মিডিয়া কমিটির প্রধানের আশা, মুলতবি সভাতে এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন তাঁরা।
সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়েছে সেগুলোও মোটামুটি আগেই ঠিক করা। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও সাকিব আল হাসানের মেয়াদ বেড়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় হোম সিরিজ পর্যন্ত। সভা শেষে বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, ফিটনেস সমস্যার কারণেই আপাতত লম্বা সময়ের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না তাঁদের। তবে ফিটনেস সাপেক্ষে মাশরাফি-সাকিবের মেয়াদ আবার বাড়ানো হতে পারে।
মেয়াদ বেড়েছে কোচ জেমি সিডন্সেরও। আগামী নভেম্বরে বর্তমান চুক্তি শেষ হলেও এই অস্ট্রেলিয়ানের চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০১১ বিশ্বকাপ পর্যন্ত। সিডন্স অস্ট্রেলিয়া থেকে ঢাকায় ফিরলে নতুন চুক্তি হবে। ‘সিডন্স বাংলাদেশ দলের সঙ্গে দুই বছর কাজ করেছেন। দল সম্পর্কে তাঁর ভালো একটা ধারণাও তৈরি হয়েছে। আমরা তাই সিডন্সকে আরও একটা সুযোগ দিতে চাচ্ছি’—বলেছেন জালাল ইউনুস। ঢাকায় ফেরার পর কোচের কাছে ফিটনেস-সংক্রান্ত কাগজপত্র চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ায় কিছুদিন আগে সিডন্সের ত্বকের ক্যান্সারের অস্ত্রোপচার হয়েছে।
২০১০ সালের মে-জুনে ইংল্যান্ড সফরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম দিবা-রাত্রির টেস্ট খেলার প্রস্তাব দিয়েছে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। আইসিসির অনুমোদন সাপেক্ষে এ প্রস্তাবে সম্মতি জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। এ ছাড়া সভায় রফিকুল আলমের নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটির মেয়াদ ২০১০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়েছে। অনুমোদন হয়েছে নতুন প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা নিয়োগের সিদ্ধান্তও।
কিন্তু বহুল আলোচিত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগের সিদ্ধান্তটি ঝুলে থাকল গতকালের সভার পরও। বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বোর্ড সভাপতি ও বিসিবির নিয়োগ কমিটির সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের বিশেষ কমিটিকে। বোর্ড পরিচালকদের মতের ভিন্নতার কারণেই নাকি গুরুত্বপূর্ণ এই পদে নিয়োগ বিলম্বিত হচ্ছে। সংক্ষিপ্ত তালিকার কারও ব্যাপারেই সন্তুষ্ট হতে পারছে না বোর্ড। আলোচনায় কারও পক্ষেই কোনো বোর্ড পরিচালক মতামত দেননি। জানা গেছে, সংক্ষিপ্ত তালিকার কাউকেই যোগ্য মনে না হলে বোর্ড এর বাইরে থেকেও যোগ্য প্রধান নির্বাহী খুঁজতে পারে।
সিদ্ধান্ত হয়নি জাতীয় দলের টিম ম্যানেজমেন্ট, টিম স্পনসর, অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক-সহ-অধিনায়ক নির্বাচনসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারেই। মিডিয়া কমিটির প্রধানের আশা, মুলতবি সভাতে এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন তাঁরা।
No comments