উ. কোরিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে বাঁধ খুলে দিয়েছে: সিউল
উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে দুই দেশের সীমান্তবর্তী ইমজিন নদীতে হাওংগং বাঁধ খুলে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। গত রোববার কোনো পূর্বঘোষণা ছাড়াই ওই বাঁধ খুলে দেওয়ার ফলে বন্যার পানিতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। এতে সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয় এবং অন্তত ছয়জনের প্রাণহানি ঘটে। এ ঘটনায় প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে আবারও উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে দক্ষিণ কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণমন্ত্রী হাইয়ুন ইন তায়েক গতকাল বুধবার বলেন, ‘আমি মনে করি, উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে বাঁধটি খুলে দিয়েছে।’ তিনি এও বলেন, পিয়ংইয়ং বাঁধ খুলে দেওয়ার ব্যাপারে স্পষ্ট স্বীকার করেছে। এতে বোঝা যায়, বাঁধ খুলে দেওয়ার ঘটনা কোনো দুর্ঘটনা ছিল না কিংবা ভুল করেও তা ঘটেনি।
এর আগে সিউল এ ঘটনার জন্য পিয়ংইয়ংকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছে এবং এ ব্যাপারে তাদের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাও জানতে চেয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর কোরিয়া বলেছে, বাঁধের অভ্যন্তরে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় তারা এটি ‘জরুরি ভিত্তিতে’ খুলে দিতে বাধ্য হয়েছে।
সিউলের ভূমি মন্ত্রণালয় বলেছে, গত রোববার হাওংগং বাঁধ খুলে পিয়ংইয়ং চার কোটি কিউবিক মিটার পানি ছেড়েছে। এতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিশাল এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
জুংআং নামে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি দৈনিক বলেছে, ‘বিনা নোটিশে বাঁধ খুলে দিয়ে উত্তর কোরিয়া আমাদের মনে এ আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে যে তারা হাওংগং বাঁধকে সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’
দ্য কোরিয়া হেরাল্ড ‘এটা কী ইচ্ছাকৃত নয়?’ শিরোনামে একটি সম্পাদকীয় ছেপেছে।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে দক্ষিণ কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণমন্ত্রী হাইয়ুন ইন তায়েক গতকাল বুধবার বলেন, ‘আমি মনে করি, উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে বাঁধটি খুলে দিয়েছে।’ তিনি এও বলেন, পিয়ংইয়ং বাঁধ খুলে দেওয়ার ব্যাপারে স্পষ্ট স্বীকার করেছে। এতে বোঝা যায়, বাঁধ খুলে দেওয়ার ঘটনা কোনো দুর্ঘটনা ছিল না কিংবা ভুল করেও তা ঘটেনি।
এর আগে সিউল এ ঘটনার জন্য পিয়ংইয়ংকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছে এবং এ ব্যাপারে তাদের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাও জানতে চেয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর কোরিয়া বলেছে, বাঁধের অভ্যন্তরে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় তারা এটি ‘জরুরি ভিত্তিতে’ খুলে দিতে বাধ্য হয়েছে।
সিউলের ভূমি মন্ত্রণালয় বলেছে, গত রোববার হাওংগং বাঁধ খুলে পিয়ংইয়ং চার কোটি কিউবিক মিটার পানি ছেড়েছে। এতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিশাল এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
জুংআং নামে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি দৈনিক বলেছে, ‘বিনা নোটিশে বাঁধ খুলে দিয়ে উত্তর কোরিয়া আমাদের মনে এ আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে যে তারা হাওংগং বাঁধকে সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’
দ্য কোরিয়া হেরাল্ড ‘এটা কী ইচ্ছাকৃত নয়?’ শিরোনামে একটি সম্পাদকীয় ছেপেছে।
No comments