পাকিস্তানের শীর্ষ ইসলামিক আদালতের নির্দেশ কারাগারে দাম্পত্য সম্পর্কের অধিকার দিতে হবে বন্দীদের
পাকিস্তানের শীর্ষ ইসলামিক আদালত সেদেশের কারাগারগুলোতে বন্দীদের দাম্পত্য জীবন যাপনের সুযোগ করে দিতে দম্পতিদের একান্তে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন। মানবাধিকার সংগঠনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ রায় দিয়েছেন। দেশটির মানবাধিকার সংগঠনগুলো দাবি করে আসছিল, দাম্পত্য সুযোগবঞ্চিত বন্দীরা সমকামী ও মাদকাসক্ত হয়ে পড়ার পাশাপাশি নানা ধরনের অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ছে।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরিয়া আদালত তাঁর নির্দেশে বলেছেন, ‘আমরা বুঝতে পেরেছি সারা দেশের কোনো কারাগারেই বন্দীদের সঙ্গে তাঁদের প্রিয়জনদের একান্ত সাক্ষাতের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিচ্ছি।’ আন্তর্জাতিক কারাব্যবস্থার সঙ্গে সংগতি রেখেই পাকিস্তানে বন্দীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর এ নির্দেশ দিলেন আদালত। আদালতের তরফ থেকে এও বলা হয়েছে, এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার অধিকার প্রত্যেক বন্দীরই রয়েছে। ১৯৯২ সালে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন।
বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করে আসছিল, দেশটির কারাগারগুলোতে উপচে পড়া বন্দী। ফলে প্রায়ই কারাগারের ভেতরে সংঘাতের ঘটনা ঘটে থাকে। ছাড়া দাম্পত্য সুবিধাবঞ্চিত বন্দীরা সমকামিতার পাশাপাশি নানা ধরনের অনৈতিক কাজেও জড়িয়ে পড়ছে।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরিয়া আদালত তাঁর নির্দেশে বলেছেন, ‘আমরা বুঝতে পেরেছি সারা দেশের কোনো কারাগারেই বন্দীদের সঙ্গে তাঁদের প্রিয়জনদের একান্ত সাক্ষাতের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিচ্ছি।’ আন্তর্জাতিক কারাব্যবস্থার সঙ্গে সংগতি রেখেই পাকিস্তানে বন্দীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর এ নির্দেশ দিলেন আদালত। আদালতের তরফ থেকে এও বলা হয়েছে, এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার অধিকার প্রত্যেক বন্দীরই রয়েছে। ১৯৯২ সালে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন।
বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করে আসছিল, দেশটির কারাগারগুলোতে উপচে পড়া বন্দী। ফলে প্রায়ই কারাগারের ভেতরে সংঘাতের ঘটনা ঘটে থাকে। ছাড়া দাম্পত্য সুবিধাবঞ্চিত বন্দীরা সমকামিতার পাশাপাশি নানা ধরনের অনৈতিক কাজেও জড়িয়ে পড়ছে।
No comments