কুয়েতের মরুভূমিতে তাজমহল মসজিদ অনন্য ইসলামী স্থাপত্য by মেহেদী হাসান
সিদ্দিকা
ফাতেমা জোহরা মসজিদ। অবস্থান কুয়েত এয়ারপোর্টের কাছে। তবে এটি তাজমহল
মসজিদ নামেই পরিচিত সবার কাছে। কারণ এটি দেখতে ভারতের আগ্রায় অবস্থিত
জগৎবিখ্যাত তাজমহলের মতো। আর শুধু এটাই এ মসজিদের জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ।
তাজমহলের মতো গঠন ছাড়া এ মসজিদের তেমন কোনো আলাদা জৌলুশ বা বৈশিষ্ট্য নেই। দূর থেকে এ মসজিদের প্রতি চোখ পড়তেই যে কারোর মনে হবে যেন তাজমহল দেখা যাচ্ছে। মরুভূমিতে তাজমহল। এ মসজিদের প্রতি চোখ পড়া মাত্র দর্শকদের স্মরণ করিয়ে দেয় আগ্রার তাজমহলের কথা। তাই এ মসজিদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা মূলত তাজমহলের প্রতিই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। মসজিদটি নির্মাণের পর থেকেই সবার কাছে জনপ্রিয়তা পায়। এ মসজিদের প্রতি মানুষের আগ্রহ আর ভালোবাসা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে প্রায় ৪০০ বছর পরও তাজমহলের অসাধারণত্বের কথা।
মসজিদটি কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশে অবস্থিত হওয়ায় খুব সহজে এটি দর্শকদের চোখে পড়ে। দেখতে তাজমহলের মতো হওয়ায় শুধু মুসলিম নন অমুসলিমদেরও অনেকে চলার পথে গাড়ি থামিয়ে কিছুক্ষণের জন্য হলেও নেমে পড়েন এ মসজিদের সামনে। ছবি তোলেন। এরপর মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করেন আসলেই তিনি তাজমহল দেখছেন কি না। দর্শকদের সামলাতে আর তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রায় সব সময় ব্যস্ত থাকতে হয় মসজিদের খাদেমদের।
মসজিদটি নির্মাণ শুরু হয় ২০০৮ সালে। শেষ হয় ২০১১ সালে। এর মার্বেল পাথর আনা হয়েছে ইরান থেকে। তাজমহলের মার্বেল পাথর সাদা। এর মার্বেল পাথর কিছুটা বাদামি। ভারত ও ইরানের কারিগর দ্বারা মার্বেল পাথরের কারুকাজ করানো হয়েছে।
মসজিদের পাশে তৈরি করা হয়েছে একটি লাইব্রেরি। রয়েছে নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা কমিউনিটি সেন্টার, অভ্যর্থনা কেন্দ্র। মসজিদের মোট মুসল্লি ধারণক্ষমতা চার হাজার। এর মধ্যে ৫০০ নারীর একসাথে আলাদা স্থানে সালাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে এক হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। কুয়েতের সংসদ সদস্য হাসান জওহারের ব্যক্তিগত উদ্যোগে নির্মিত হয়েছে মসজিদটি। তাজমহলের অনুকরণে নির্মিত মসজিদটি নির্মাণের আগে ভারতের কাছ থেকে অনুমতি নেয়া হয়েছে।
তাজমহলের মতো গঠন ছাড়া এ মসজিদের তেমন কোনো আলাদা জৌলুশ বা বৈশিষ্ট্য নেই। দূর থেকে এ মসজিদের প্রতি চোখ পড়তেই যে কারোর মনে হবে যেন তাজমহল দেখা যাচ্ছে। মরুভূমিতে তাজমহল। এ মসজিদের প্রতি চোখ পড়া মাত্র দর্শকদের স্মরণ করিয়ে দেয় আগ্রার তাজমহলের কথা। তাই এ মসজিদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা মূলত তাজমহলের প্রতিই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। মসজিদটি নির্মাণের পর থেকেই সবার কাছে জনপ্রিয়তা পায়। এ মসজিদের প্রতি মানুষের আগ্রহ আর ভালোবাসা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে প্রায় ৪০০ বছর পরও তাজমহলের অসাধারণত্বের কথা।
মসজিদটি কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশে অবস্থিত হওয়ায় খুব সহজে এটি দর্শকদের চোখে পড়ে। দেখতে তাজমহলের মতো হওয়ায় শুধু মুসলিম নন অমুসলিমদেরও অনেকে চলার পথে গাড়ি থামিয়ে কিছুক্ষণের জন্য হলেও নেমে পড়েন এ মসজিদের সামনে। ছবি তোলেন। এরপর মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করেন আসলেই তিনি তাজমহল দেখছেন কি না। দর্শকদের সামলাতে আর তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রায় সব সময় ব্যস্ত থাকতে হয় মসজিদের খাদেমদের।
মসজিদটি নির্মাণ শুরু হয় ২০০৮ সালে। শেষ হয় ২০১১ সালে। এর মার্বেল পাথর আনা হয়েছে ইরান থেকে। তাজমহলের মার্বেল পাথর সাদা। এর মার্বেল পাথর কিছুটা বাদামি। ভারত ও ইরানের কারিগর দ্বারা মার্বেল পাথরের কারুকাজ করানো হয়েছে।
মসজিদের পাশে তৈরি করা হয়েছে একটি লাইব্রেরি। রয়েছে নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা কমিউনিটি সেন্টার, অভ্যর্থনা কেন্দ্র। মসজিদের মোট মুসল্লি ধারণক্ষমতা চার হাজার। এর মধ্যে ৫০০ নারীর একসাথে আলাদা স্থানে সালাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে এক হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। কুয়েতের সংসদ সদস্য হাসান জওহারের ব্যক্তিগত উদ্যোগে নির্মিত হয়েছে মসজিদটি। তাজমহলের অনুকরণে নির্মিত মসজিদটি নির্মাণের আগে ভারতের কাছ থেকে অনুমতি নেয়া হয়েছে।
No comments