ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরাইল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে- হিজবুল্লাহ
ইরানের
সঙ্গে যুদ্ধে ইসরাইল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে লেবাননের
শিয়াপন্থি সংগঠন হিজবুল্লাহ। ইরানসমর্থিত সংগঠনগুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি
শক্তিশালী হিসেবে পরিচিত হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ এ মন্তব্য
করেছেন। গত শনিবার হিজবুল্লাহ পরিচালিত আল-মানার টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া এক
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের যুদ্ধে ইসরাইল
নিরপেক্ষ ভূমিকায় থাকবে না। আর এতেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে দেশটি। এ খবর
দিয়েছে আরব নিউজ। নাসরাল্লাহ বলেন, ইরান যেকোনো সময় ইসরাইলের ওপর বোমা
হামলা চালাতে সক্ষম। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান যুদ্ধের দামামার
মধ্যেই এ মন্তব্য করলেন তিনি। তার মতে, যুক্তরাষ্ট্র যখন বুঝতে পারবে এই
যুদ্ধের ফলে ইসরাইলের নাম নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে তখন তারা আবারো পিছু হটবে।
তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিতভাবে এ অঞ্চলে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধ থেকে বিরত রাখতে হবে।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর ক্ষমতা খর্বের পক্ষে ভোট দিয়েছে। এর ফলে শুধু নিজের ইচ্ছায় তিনি ইরানে হামলা চালাতে পারবেন না। ইরানের বিরুদ্ধে ‘অপ্রয়োজনীয়’ যুদ্ধ আটকাতে তাই ট্রামেপর ক্ষমতা খর্ব করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র এ বছর হিজবুল্লাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত চলা গৃহযুদ্ধ শেষে সংগঠনটি অস্ত্র ফেরত দেয়নি। বর্তমানে লেবাননের অত্যন্ত শক্তিশালী রাজনৈতিক ক্ষমতাধর দল এটি। গত বছর দেশটির পার্লামেন্টে ১৩টি আসন পেয়েছে এবং বর্তমান মন্ত্রিপরিষদে রয়েছে হিজবুল্লাহর ১৩ সদস্য। শনিবারের সাক্ষাৎকারে নাসরাল্লাহ জানান, পার্শ্ববর্তী বন্ধু রাষ্ট্র সিরিয়ার সেনাবাহিনী থেকে তার হিজবুল্লাহ সদস্যদের ফিরিয়ে আনবেন তিনি। তিনি বলেন, সিরিয়ার সেনাবাহিনী ইতিমধ্যে সমগ্র দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। তাই হিজবুল্লাহ সদস্যদের আর সমর্থনের প্রয়োজন নেই তাদের। আমরা তাদের পাশে সবসময়ই থাকবো। এখনো আমরা আছি কিন্তু আমার মনে হয় না এত বেশি হিজবুল্লাহ সদস্য সিরিয়ায় থাকার প্রয়োজন আছে।
২০১৩ সাল থেকে সিরিয়ায় যুদ্ধ করছে হিজবুল্লাহ। সিরিয়ায় আসাদ সরকারের সব থেকে দুঃসময়ে সংগঠনটির যোদ্ধারা পাশে দাঁড়ায়। ইরান, রাশিয়া ও হিজবুল্লাহ’র সহায়তায় আসাদ বাহিনী সিরিয়ার জিহাদি ও বিদ্রোহীদের প্রায় নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। তবে এখন ঠিক কী পরিমাণ যোদ্ধা ফিরিয়ে নেয়া হবে তা নিশ্চিত করেন নি নাসরাল্লাহ।
তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিতভাবে এ অঞ্চলে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধ থেকে বিরত রাখতে হবে।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর ক্ষমতা খর্বের পক্ষে ভোট দিয়েছে। এর ফলে শুধু নিজের ইচ্ছায় তিনি ইরানে হামলা চালাতে পারবেন না। ইরানের বিরুদ্ধে ‘অপ্রয়োজনীয়’ যুদ্ধ আটকাতে তাই ট্রামেপর ক্ষমতা খর্ব করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র এ বছর হিজবুল্লাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত চলা গৃহযুদ্ধ শেষে সংগঠনটি অস্ত্র ফেরত দেয়নি। বর্তমানে লেবাননের অত্যন্ত শক্তিশালী রাজনৈতিক ক্ষমতাধর দল এটি। গত বছর দেশটির পার্লামেন্টে ১৩টি আসন পেয়েছে এবং বর্তমান মন্ত্রিপরিষদে রয়েছে হিজবুল্লাহর ১৩ সদস্য। শনিবারের সাক্ষাৎকারে নাসরাল্লাহ জানান, পার্শ্ববর্তী বন্ধু রাষ্ট্র সিরিয়ার সেনাবাহিনী থেকে তার হিজবুল্লাহ সদস্যদের ফিরিয়ে আনবেন তিনি। তিনি বলেন, সিরিয়ার সেনাবাহিনী ইতিমধ্যে সমগ্র দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। তাই হিজবুল্লাহ সদস্যদের আর সমর্থনের প্রয়োজন নেই তাদের। আমরা তাদের পাশে সবসময়ই থাকবো। এখনো আমরা আছি কিন্তু আমার মনে হয় না এত বেশি হিজবুল্লাহ সদস্য সিরিয়ায় থাকার প্রয়োজন আছে।
২০১৩ সাল থেকে সিরিয়ায় যুদ্ধ করছে হিজবুল্লাহ। সিরিয়ায় আসাদ সরকারের সব থেকে দুঃসময়ে সংগঠনটির যোদ্ধারা পাশে দাঁড়ায়। ইরান, রাশিয়া ও হিজবুল্লাহ’র সহায়তায় আসাদ বাহিনী সিরিয়ার জিহাদি ও বিদ্রোহীদের প্রায় নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। তবে এখন ঠিক কী পরিমাণ যোদ্ধা ফিরিয়ে নেয়া হবে তা নিশ্চিত করেন নি নাসরাল্লাহ।
No comments