উইঘুর মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের নিন্দা ২২ দেশের
উইঘুর মুসলিমদের ওপর চলছে নিপীড়ন |
চীনের
জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের নিন্দা জানিয়েছে ২২টি দেশ।
জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার কর্মকর্তাদের কাছে এক লিখিত বার্তায় তারা চীনের
আচরণের তীব্র সমালোচনা করেন। চীনে প্রায় দেড় কোটি উইঘুর মুসলমানের বাস।
তাদের প্রতি চীনের আচরণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে রয়েছে বেইজিং।
জিনজিয়াং প্রদেশের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ উইঘুর মুসলিম। এই প্রদেশটি তিব্বতের মতো স্বায়ত্তশাসিত একটি অঞ্চল। সেখানে বিদেশী মিডিয়ার প্রবেশাধিকার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। গত ডিসেম্বরে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার কার্যালয় সেখানকার পরিস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ আখ্যা দিয়ে ওই অঞ্চল সফরের প্রচেষ্টার কথা জানিয়েছিল।
সর্বশেষ গত বুধবার অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ মোট ২২টি দেশের রাষ্ট্রদূত জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার পরিষদের কলি সিক এবং হাইকমিশনার মিশেল ব্ল্যাচেতের কাছে একটি চিঠি দিয়ে নিন্দা জানান।
চিঠিতে উইঘুরদের আটক রাখার নির্ভরযোগ্য খবরের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জিনজিয়াংয়ে উইঘুরসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুর ওপর নজরদারির ব্যাপারেও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা। চীনকে এই আটক রাখা বন্ধ করে উইঘুরসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুর চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বলা হয়। চিঠি পাঠিয়ে ওই দেশগুলোর পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়, এটা যেন মানবাধিকার পরিষদের দাফতরিক নথি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কোনো দেশের সমালোচনা করে ৪৭ সদস্যের এই পরিষদে চিঠি পাঠানোর ঘটনা বিরল। তবে জিনজিয়াংয়ের ওপর চাপ তৈরি করতে এটাই হয়তো একমাত্র পথ এখন। চাপ প্রয়োগের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেয়া হলে চীনের পক্ষে অনেক ভোট পড়ারও সম্ভাবনা আছে।
গত বেশ কিছু দিন ধরে বিভিন্ন সূত্রে খবর আসছে যে, সেখানে বসবাসরত উইঘুরসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক হারে আটকের শিকার হচ্ছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ মানবাধিকার সংগঠনগুলোও জাতিসঙ্ঘের কাছে এ ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়েছে। উইঘুর মুসলিমদের গণহারে আটকের অভিযোগ এনেছে তারা। তবে চীন বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
জিনজিয়াং প্রদেশের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ উইঘুর মুসলিম। এই প্রদেশটি তিব্বতের মতো স্বায়ত্তশাসিত একটি অঞ্চল। সেখানে বিদেশী মিডিয়ার প্রবেশাধিকার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। গত ডিসেম্বরে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার কার্যালয় সেখানকার পরিস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ আখ্যা দিয়ে ওই অঞ্চল সফরের প্রচেষ্টার কথা জানিয়েছিল।
সর্বশেষ গত বুধবার অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ মোট ২২টি দেশের রাষ্ট্রদূত জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার পরিষদের কলি সিক এবং হাইকমিশনার মিশেল ব্ল্যাচেতের কাছে একটি চিঠি দিয়ে নিন্দা জানান।
চিঠিতে উইঘুরদের আটক রাখার নির্ভরযোগ্য খবরের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। জিনজিয়াংয়ে উইঘুরসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুর ওপর নজরদারির ব্যাপারেও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা। চীনকে এই আটক রাখা বন্ধ করে উইঘুরসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুর চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বলা হয়। চিঠি পাঠিয়ে ওই দেশগুলোর পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়, এটা যেন মানবাধিকার পরিষদের দাফতরিক নথি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কোনো দেশের সমালোচনা করে ৪৭ সদস্যের এই পরিষদে চিঠি পাঠানোর ঘটনা বিরল। তবে জিনজিয়াংয়ের ওপর চাপ তৈরি করতে এটাই হয়তো একমাত্র পথ এখন। চাপ প্রয়োগের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেয়া হলে চীনের পক্ষে অনেক ভোট পড়ারও সম্ভাবনা আছে।
গত বেশ কিছু দিন ধরে বিভিন্ন সূত্রে খবর আসছে যে, সেখানে বসবাসরত উইঘুরসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক হারে আটকের শিকার হচ্ছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ মানবাধিকার সংগঠনগুলোও জাতিসঙ্ঘের কাছে এ ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়েছে। উইঘুর মুসলিমদের গণহারে আটকের অভিযোগ এনেছে তারা। তবে চীন বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
No comments