মহাকাশে নকল চাঁদ বসাবে চীন
চীনের
একটি কোম্পানি রাতের আকাশের উজ্জ্বলতা বাড়াতে মহাকাশে নকল চাঁদ স্থাপনের
ঘোষণা দিয়েছে। মহাকাশ বিষয়ক ওই বেসরকারি কোম্পানির কর্মকর্তাদের দাবি, ২০২০
সালের মধ্যেই তারা এটিকে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করতে পারবেন। কোম্পানিটি
বলছে, কৃত্রিম এই উপগ্রহটির আলো এতটাই তীব্র হবে যে রাতের জন্যে রাস্তায় আর
কোন বাতি বসানো লাগবে না। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্র পিপলস ডেইলির বরাত
দিয়ে এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
খবরে বলা হয়, এ ঘোষণার পরপরই এ নিয়ে তীব্র কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্ন তুলেছেনে অনেক বিজ্ঞানীও। কেউ কেউ এই ঘোষণাকে তামাশা বলেও মন্তব্য করেছেন। চেংডু এরোস্পেস সায়েন্স ইন্সটিটিউট মাইক্রোইলেকট্রনিক্স সিস্টেম রিসার্চের উ চুনফেং এক সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি দাবি করেন, গত বছর ধরেই তারা এই প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করছেন ও বর্তমানে এটা বাস্তবায়নের জন্যে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি তাদের হাতে রয়েছে।
২০২০ সালেই তারা আলো সম্বলিত এই স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করবেন।
চায়না ডেইলি বলছে, কৃত্রিম এই চাঁদটি আসলে কাজ করবে যেভাবে একটি আয়না কাজ করে সেভাবে। কৃত্রিম এই উপগ্রহটি সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীতে পাঠাবে। এই নকল চাঁদ পৃথিবীর ৫০০ কিলোমিটার দূর থেকে চারপাশে ঘুরবে। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনও পৃথিবী থেকে প্রায় একই দূরত্বে অবস্থান করছে। কো¤পানিটি জানিয়েছে, এটি ১০ থেকে ৮০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সূর্যের আলো প্রতিফলিত করবে। একইসঙ্গে, এর উজ্জ্বলতা হবে আসল চাঁদের আলোর তুলনায় আটগুণ বেশি। এছাড়া, এ চাঁদের আলোর উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে এ প্রকল্পের পেছনে সরকারি কোন সমর্থন আছে কিনা তা জানা যায়নি।
খবরে বলা হয়, এ ঘোষণার পরপরই এ নিয়ে তীব্র কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্ন তুলেছেনে অনেক বিজ্ঞানীও। কেউ কেউ এই ঘোষণাকে তামাশা বলেও মন্তব্য করেছেন। চেংডু এরোস্পেস সায়েন্স ইন্সটিটিউট মাইক্রোইলেকট্রনিক্স সিস্টেম রিসার্চের উ চুনফেং এক সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি দাবি করেন, গত বছর ধরেই তারা এই প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করছেন ও বর্তমানে এটা বাস্তবায়নের জন্যে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি তাদের হাতে রয়েছে।
২০২০ সালেই তারা আলো সম্বলিত এই স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করবেন।
চায়না ডেইলি বলছে, কৃত্রিম এই চাঁদটি আসলে কাজ করবে যেভাবে একটি আয়না কাজ করে সেভাবে। কৃত্রিম এই উপগ্রহটি সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীতে পাঠাবে। এই নকল চাঁদ পৃথিবীর ৫০০ কিলোমিটার দূর থেকে চারপাশে ঘুরবে। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনও পৃথিবী থেকে প্রায় একই দূরত্বে অবস্থান করছে। কো¤পানিটি জানিয়েছে, এটি ১০ থেকে ৮০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সূর্যের আলো প্রতিফলিত করবে। একইসঙ্গে, এর উজ্জ্বলতা হবে আসল চাঁদের আলোর তুলনায় আটগুণ বেশি। এছাড়া, এ চাঁদের আলোর উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে এ প্রকল্পের পেছনে সরকারি কোন সমর্থন আছে কিনা তা জানা যায়নি।
No comments