বরখাস্ত হতে পারেন তেরেসা মে’!
ব্রেক্সিট
নিয়ে ঘোরতর বিপদে রয়েছেন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’। এবার গুঞ্জন
উঠেছে তেরেসা মে’ বরখাস্ত হতে পারেন। এজন্য জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তার
দল কনজারভেটিভ পার্টিরই প্রায় ৫০ জন পার্লামেন্ট সদস্য। বিবিসি’র উদ্ধৃতি
দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, কনজারভেটিভ পার্টির প্রায় অর্ধশত
সদস্য মঙ্গলবার রাতে বৈঠকে বসেন।
কখন ও কীভাবে তেরেসা মে’কে দল থেকে বহিষ্কার করা যায় সে বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে আলোচনা করেন তারা। আর দল থেকে বহিষ্কার হওয়ার অর্থ হলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব চলে যাওয়া। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে উৎখাত করতেই প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন কনজারভেটিভ পার্টির উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য।
বিবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রেক্সিট ইস্যুতে ইইউ’র প্রতি আরো কঠোর নীতি অনুসরণের পক্ষে অবস্থান নেয়া কনজারভেটিভ পার্লামেন্টারিয়ানদের সংঘ ইউরোপিয়ান রিসার্চ গ্রুপের সদস্যরা মঙ্গলবার বৈঠকে বসেন। তারা প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র ভবিষ্যৎ নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করেন। সেখানে এমন কথাও উঠে যে, ‘তেরেসা মে’ একটি দুর্যোগ। এটা চলতে দেয়া যায় না।’ এমনকি অংশগ্রহণকারী সদস্যরা তেরেসা মে’র প্রতি অনাস্থা পত্র জমা দিয়েছেন বলেও বৈঠকে জানান।
কনজারভেটিভ পার্টির নিয়ম অনুসারে, যদি ১৫ শতাংশ পার্লামেন্টারিয়ান দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে, তাহলে নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণে ভোটের আয়োজন করা হবে। বর্তমানে বৃটিশ পার্লামেন্টে কনজারভেটিভ পার্টির আসন সংখ্যা ৩১৫। সে বিবেচনায় ৪৮ জন পার্লামেন্টারিয়ান তেরেসা মে’র প্রতি অনাস্থা জানালেই তেরেসা মে’ তার ক্ষমতা হারাবেন।
তবে বৈঠকে অংশগ্রহণকারীদের অনেকে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র পক্ষেও কথা বলেছেন। জ্যাকব রিস মগ নামের এক কনজারভেটিভ পার্লামেন্টারিয়ান বলেন, ব্রেক্সিট নীতির পরিবর্তন দরকার। কিন্তু আমি তেরেসা মে’কে সমর্থন করি। তিনি খুবই কর্তব্যপরায়ণ, তার প্রতি আমার সমর্থন আছে। আমি শুধু চাই, তিনি তার নীতি পরিবর্তন করুক।’
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র এ প্রতিবেদনের বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, চেকার্সের ব্রেক্সিট পরিকল্পনাই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পরিকল্পনা। তবে দ্য সানের খবরে বলা হয়েছে, ইইউ যদি চেকার্সের ব্রেক্সিট পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে বিকল্প আরেকটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করবে বৃটেন। সে পরিকল্পনার রূপরেখা নির্ধারণের কাজ চলছে বলেও নিশ্চিত করেছে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর।
কখন ও কীভাবে তেরেসা মে’কে দল থেকে বহিষ্কার করা যায় সে বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে আলোচনা করেন তারা। আর দল থেকে বহিষ্কার হওয়ার অর্থ হলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব চলে যাওয়া। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে উৎখাত করতেই প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন কনজারভেটিভ পার্টির উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য।
বিবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রেক্সিট ইস্যুতে ইইউ’র প্রতি আরো কঠোর নীতি অনুসরণের পক্ষে অবস্থান নেয়া কনজারভেটিভ পার্লামেন্টারিয়ানদের সংঘ ইউরোপিয়ান রিসার্চ গ্রুপের সদস্যরা মঙ্গলবার বৈঠকে বসেন। তারা প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র ভবিষ্যৎ নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করেন। সেখানে এমন কথাও উঠে যে, ‘তেরেসা মে’ একটি দুর্যোগ। এটা চলতে দেয়া যায় না।’ এমনকি অংশগ্রহণকারী সদস্যরা তেরেসা মে’র প্রতি অনাস্থা পত্র জমা দিয়েছেন বলেও বৈঠকে জানান।
কনজারভেটিভ পার্টির নিয়ম অনুসারে, যদি ১৫ শতাংশ পার্লামেন্টারিয়ান দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে, তাহলে নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণে ভোটের আয়োজন করা হবে। বর্তমানে বৃটিশ পার্লামেন্টে কনজারভেটিভ পার্টির আসন সংখ্যা ৩১৫। সে বিবেচনায় ৪৮ জন পার্লামেন্টারিয়ান তেরেসা মে’র প্রতি অনাস্থা জানালেই তেরেসা মে’ তার ক্ষমতা হারাবেন।
তবে বৈঠকে অংশগ্রহণকারীদের অনেকে প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র পক্ষেও কথা বলেছেন। জ্যাকব রিস মগ নামের এক কনজারভেটিভ পার্লামেন্টারিয়ান বলেন, ব্রেক্সিট নীতির পরিবর্তন দরকার। কিন্তু আমি তেরেসা মে’কে সমর্থন করি। তিনি খুবই কর্তব্যপরায়ণ, তার প্রতি আমার সমর্থন আছে। আমি শুধু চাই, তিনি তার নীতি পরিবর্তন করুক।’
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র এ প্রতিবেদনের বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, চেকার্সের ব্রেক্সিট পরিকল্পনাই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পরিকল্পনা। তবে দ্য সানের খবরে বলা হয়েছে, ইইউ যদি চেকার্সের ব্রেক্সিট পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে বিকল্প আরেকটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করবে বৃটেন। সে পরিকল্পনার রূপরেখা নির্ধারণের কাজ চলছে বলেও নিশ্চিত করেছে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর।
No comments