বাংলাদেশের পারমাণবিক কেন্দ্রে ‘স্বার্থ’ ভারতেরও
পশ্চিমবঙ্গের
পূর্ব সীমান্ত থেকে দুই ঘন্টারও কম সময়ে পৌঁছা যায় বাংলাদেশের রূপপুরে।
সেখানেই উচ্চপ্রযুক্তির পারমাণবিক বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মানের কর্মযজ্ঞ চলছে।
এই কেন্দ্র থেকে যেই বিদ্যুত উৎপাদিত হবে, তার ভাগ ভারত পাবে না বটে। তবে
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ভারতেরও স্বার্থ আছে। ভারতের এনডিটিভি’র এক
প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বহু বছর ধরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক পারমাণবিক বাণিজ্যে প্রবেশের চেষ্টা চালিয়ে আসছে ভারত। তবে পারমাণবিক সরবরাহকারী গোষ্ঠী বা এনএসজি’র সদস্য না হওয়ায়, ভারত তেমন সফলতা পায়নি এতদিন। কিন্তু রাশিয়া, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় একটি চুক্তির মধ্য দিয়ে এই লোভনীয় খাতের দ্বার ভারতের সামনে এখন উন্মুক্ত হয়ে গেছে।
রূপপুর বিদ্যুতকেন্দ্র হবে পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবহারে বাংলাদেশের প্রথম পদক্ষেপ। এতে থাকবে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনে সক্ষম একাধিক চুল্লী। ঢাকা এসব চুল্লী কিনছে রাশিয়ার কাছ থেকে।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, রূপপুরে যেসব চুল্লী ব্যবহৃত হবে, তা অনেকটাই তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের কুদানকুলামে ভারতের নির্মিত চুল্লীর মতোই। এ কারণে ভারত ও বাংলাদেশ এখন একটি প্রকল্পে একযোগে কাজ করছে যেখানে অন্তর্ভূক্ত রয়েছে প্রকৌশলীদের প্রশিক্ষণ। সব ঠিকঠাক থাকলে, বিভিন্ন যন্ত্র-সরঞ্জাম সরবরাহ করা ছাড়াও রূপপুর বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মানে সহায়তা করবে ভারত। বাংলাদেশ ২০২৩ সালের মধ্যে প্রথম চুল্লী নির্মান সম্পন্ন করতে চায়।
বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ, রাশিয়া ও ভারত সরকারের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর আগেও ভারত সরকারের সঙ্গে এ নিয়ে একটি চুক্তি করি আমরা। ভিভিইআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে কুদানকুলামে ভারত দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি উৎপাদন করছে। তাদের এ নিয়ে অনেক অভিজ্ঞতা আছে। বাংলাদেশও এই অভিজ্ঞতা ধার করতে চায়, কারণ আমরা পারমাণবিক জ্বালানির দিক দিয়ে বেশ নবীন।’
তাকে প্রশ্ন করা হয়, যেহেতু রূপপুর ভারতীয় সীমান্তের কাছেই অবস্থিত, সেহেতু বাংলাদেশ কিছু বিদ্যুত ভারতেও সরবরাহ করবে কিনা। জবাবে সচিব বলেন, ‘না, আমরা এ নিয়ে এখনও ভাবিনি। বাংলাদেশ নিজেই জ্বালানি চাহিদার দেশ।’
ভারতের মুম্বাই-ভিত্তিক নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার নির্বাহী পরিচালক গৌতম বিশ্বাস বলেন, [ভারতের সঙ্গে] বাংলাদেশ ও রাশিয়ার সহযোগিতা ত্রিদেশীয় সহযোগিতার উত্তম নজির।
এতে বলা হয়, বহু বছর ধরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক পারমাণবিক বাণিজ্যে প্রবেশের চেষ্টা চালিয়ে আসছে ভারত। তবে পারমাণবিক সরবরাহকারী গোষ্ঠী বা এনএসজি’র সদস্য না হওয়ায়, ভারত তেমন সফলতা পায়নি এতদিন। কিন্তু রাশিয়া, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় একটি চুক্তির মধ্য দিয়ে এই লোভনীয় খাতের দ্বার ভারতের সামনে এখন উন্মুক্ত হয়ে গেছে।
রূপপুর বিদ্যুতকেন্দ্র হবে পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবহারে বাংলাদেশের প্রথম পদক্ষেপ। এতে থাকবে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনে সক্ষম একাধিক চুল্লী। ঢাকা এসব চুল্লী কিনছে রাশিয়ার কাছ থেকে।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, রূপপুরে যেসব চুল্লী ব্যবহৃত হবে, তা অনেকটাই তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের কুদানকুলামে ভারতের নির্মিত চুল্লীর মতোই। এ কারণে ভারত ও বাংলাদেশ এখন একটি প্রকল্পে একযোগে কাজ করছে যেখানে অন্তর্ভূক্ত রয়েছে প্রকৌশলীদের প্রশিক্ষণ। সব ঠিকঠাক থাকলে, বিভিন্ন যন্ত্র-সরঞ্জাম সরবরাহ করা ছাড়াও রূপপুর বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মানে সহায়তা করবে ভারত। বাংলাদেশ ২০২৩ সালের মধ্যে প্রথম চুল্লী নির্মান সম্পন্ন করতে চায়।
বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ, রাশিয়া ও ভারত সরকারের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর আগেও ভারত সরকারের সঙ্গে এ নিয়ে একটি চুক্তি করি আমরা। ভিভিইআর প্রযুক্তি ব্যবহার করে কুদানকুলামে ভারত দীর্ঘদিন ধরে জ্বালানি উৎপাদন করছে। তাদের এ নিয়ে অনেক অভিজ্ঞতা আছে। বাংলাদেশও এই অভিজ্ঞতা ধার করতে চায়, কারণ আমরা পারমাণবিক জ্বালানির দিক দিয়ে বেশ নবীন।’
তাকে প্রশ্ন করা হয়, যেহেতু রূপপুর ভারতীয় সীমান্তের কাছেই অবস্থিত, সেহেতু বাংলাদেশ কিছু বিদ্যুত ভারতেও সরবরাহ করবে কিনা। জবাবে সচিব বলেন, ‘না, আমরা এ নিয়ে এখনও ভাবিনি। বাংলাদেশ নিজেই জ্বালানি চাহিদার দেশ।’
ভারতের মুম্বাই-ভিত্তিক নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার নির্বাহী পরিচালক গৌতম বিশ্বাস বলেন, [ভারতের সঙ্গে] বাংলাদেশ ও রাশিয়ার সহযোগিতা ত্রিদেশীয় সহযোগিতার উত্তম নজির।
No comments