টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কর্নার
ক্ষমা চাইলেন ওয়াকার
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে ফিরতে হয়েছে দেশে। সমালোচনার তির ছুটে আসছে পাকিস্তান কোচ ওয়াকার ইউনিসের দিকেও। এর মধ্যেই তাঁকে ছাঁটাই করার দাবি উঠেছে। পিসিবির সঙ্গে ওয়াকারের চুক্তি অবশ্য আগামী মে মাসেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। তবে পাকিস্তান কোচ জানিয়ে দিলেন, দরকার হলে তার আগেই নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি প্রস্তুত, ‘আমি চলে গেলে পরিস্থিতির যদি উন্নতি হয়, তাহলে দেরি না করে সেটাই করব।’
কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের এমন ব্যর্থতার কারণ কী? ওয়াকার কোনো অজুহাত দাঁড় করালেন না, ‘আমি হাত জোড় করেই দেশের সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।’ সঙ্গে অবশ্য পাকিস্তান ক্রিকেটের সংকটের জন্য দেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অপ্রতুলতাকে দায়ী করেছেন কোচ, ‘ঘরের মাঠে খেলা না হলে ভিত্তি তো দুর্বল হবেই।’ এএফপি।
লেম্যানের বাজি ভারত
সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালে ভারত না ওয়েস্ট ইন্ডিজ—এই প্রশ্নে অস্ট্রেলিয়ার কোচ ড্যারেন লেম্যানের বাজি ভারত। মোহালিতে দুর্দান্ত ইনিংসটি খেলে অস্ট্রেলিয়ার হাতে দেশে ফেরার টিকিট ধরিয়ে দিলেন বিরাট কোহলি, সেটি দেখার পর কে না এগিয়ে রাখবেন ভারতকে! অবশ্য লেম্যান জানাচ্ছেন মোহালি লড়াইয়ের আগেই তাঁর বিশ্বাস ছিল, ওই ম্যাচের জয়ী দল অনেক দূর যাবে। আর কোহলির অতিমানবীয় ইনিংসের পর অস্ট্রেলীয় কোচের বিশ্বাস, ‘ভারত হারবে বলে মনে হয় না আমার। এটা অবশ্য আমার ব্যক্তিগত মত।’ অস্ট্রেলীয় কোচের কথা শুনে ভারতীয় সমর্থকেরা বলতেই পারেন—ফুলচন্দন পড়ুক লেম্যানের মুখে! আইবিএন।
ইনজির বিশ্বাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাওয়া জয় আফগানিস্তানের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে। বড় দলের সঙ্গে লড়াইয়ের প্রেরণা দেবে। এমনই বিশ্বাস আফগানিস্তানের কোচ ইনজামাম-উল হকের। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৬ রানে ক্যারিবীয়দের হারিয়েছে আফগানরা। যা ইনজামামের আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দিয়েছে অনেক, ‘টুর্নামেন্টে আগের ম্যাচগুলোতেও ভালো লড়াই করেছি আমরা। আমাদের বিপক্ষে কোনো ম্যাচই একপেশে হয়নি। এমন হয়নি যে প্রতিপক্ষ ২০০ রান করেছে আর আমরা অলআউট হয়ে গেছি ১০০ কিংবা ১৫০ রানে। ভালো লড়াই করার বিশ্বাসটা সব সময় ছিল দলের। কিন্তু বড় দলগুলোর বিপক্ষে জিততে পারছিলাম না। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এল সেই জয়। এটা অবশ্যই দলকে সাহায্য করবে।’ বড় দলগুলোর বিপক্ষে ম্যাচ খেলার সুযোগ পেতে এরই মধ্যে আইসিসির কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন আফগান অধিনায়ক আসগর স্টানিকজাই। একই দাবি ইনজামামেরই, ‘বড় দলগুলোর বিপক্ষে আমরা যত খেলব, তত বেশি বেশি শিখব। আমাদের পারফরম্যান্সও আরও ভালো হবে।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে ফিরতে হয়েছে দেশে। সমালোচনার তির ছুটে আসছে পাকিস্তান কোচ ওয়াকার ইউনিসের দিকেও। এর মধ্যেই তাঁকে ছাঁটাই করার দাবি উঠেছে। পিসিবির সঙ্গে ওয়াকারের চুক্তি অবশ্য আগামী মে মাসেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। তবে পাকিস্তান কোচ জানিয়ে দিলেন, দরকার হলে তার আগেই নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি প্রস্তুত, ‘আমি চলে গেলে পরিস্থিতির যদি উন্নতি হয়, তাহলে দেরি না করে সেটাই করব।’
কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের এমন ব্যর্থতার কারণ কী? ওয়াকার কোনো অজুহাত দাঁড় করালেন না, ‘আমি হাত জোড় করেই দেশের সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।’ সঙ্গে অবশ্য পাকিস্তান ক্রিকেটের সংকটের জন্য দেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অপ্রতুলতাকে দায়ী করেছেন কোচ, ‘ঘরের মাঠে খেলা না হলে ভিত্তি তো দুর্বল হবেই।’ এএফপি।
লেম্যানের বাজি ভারত
সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালে ভারত না ওয়েস্ট ইন্ডিজ—এই প্রশ্নে অস্ট্রেলিয়ার কোচ ড্যারেন লেম্যানের বাজি ভারত। মোহালিতে দুর্দান্ত ইনিংসটি খেলে অস্ট্রেলিয়ার হাতে দেশে ফেরার টিকিট ধরিয়ে দিলেন বিরাট কোহলি, সেটি দেখার পর কে না এগিয়ে রাখবেন ভারতকে! অবশ্য লেম্যান জানাচ্ছেন মোহালি লড়াইয়ের আগেই তাঁর বিশ্বাস ছিল, ওই ম্যাচের জয়ী দল অনেক দূর যাবে। আর কোহলির অতিমানবীয় ইনিংসের পর অস্ট্রেলীয় কোচের বিশ্বাস, ‘ভারত হারবে বলে মনে হয় না আমার। এটা অবশ্য আমার ব্যক্তিগত মত।’ অস্ট্রেলীয় কোচের কথা শুনে ভারতীয় সমর্থকেরা বলতেই পারেন—ফুলচন্দন পড়ুক লেম্যানের মুখে! আইবিএন।
ইনজির বিশ্বাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পাওয়া জয় আফগানিস্তানের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে। বড় দলের সঙ্গে লড়াইয়ের প্রেরণা দেবে। এমনই বিশ্বাস আফগানিস্তানের কোচ ইনজামাম-উল হকের। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৬ রানে ক্যারিবীয়দের হারিয়েছে আফগানরা। যা ইনজামামের আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দিয়েছে অনেক, ‘টুর্নামেন্টে আগের ম্যাচগুলোতেও ভালো লড়াই করেছি আমরা। আমাদের বিপক্ষে কোনো ম্যাচই একপেশে হয়নি। এমন হয়নি যে প্রতিপক্ষ ২০০ রান করেছে আর আমরা অলআউট হয়ে গেছি ১০০ কিংবা ১৫০ রানে। ভালো লড়াই করার বিশ্বাসটা সব সময় ছিল দলের। কিন্তু বড় দলগুলোর বিপক্ষে জিততে পারছিলাম না। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এল সেই জয়। এটা অবশ্যই দলকে সাহায্য করবে।’ বড় দলগুলোর বিপক্ষে ম্যাচ খেলার সুযোগ পেতে এরই মধ্যে আইসিসির কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন আফগান অধিনায়ক আসগর স্টানিকজাই। একই দাবি ইনজামামেরই, ‘বড় দলগুলোর বিপক্ষে আমরা যত খেলব, তত বেশি বেশি শিখব। আমাদের পারফরম্যান্সও আরও ভালো হবে।’
No comments