বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয়দাতা দেশগুলো ‘ডাবল স্ট্যান্টবাজ’ : মতিয়া
বঙ্গবন্ধুর
খুনিদের আশ্রয়দাতা দেশগুলোকে ‘ডাবল স্ট্যান্টবাজ’ আখ্যায়িত করে আওয়ামী
লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, আপনারা
মানবাধিকারের কথা বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলেন। আবার খুনিদের আশ্রয় দেন।
আপনারা ডাবল স্ট্যান্টবাজ।
জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ঘোষিত ৪০ দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক শোকর্যালি পূর্ব সমাবেশে তিনি একথা বলেন।
বিকেলে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ভবনের সামনে এ সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, কার্যনির্বাহী সদস্য একে এম রহমতউল্লাহ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সহ-সভাপতি মুকুল চৌধুরী, বজলুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আওলাদ হোসেন প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয়দাতা দেশগুলোর প্রতি প্রশ্ন রেখে মতিয়া চৌধুরী বলেন, আপনাদের রাষ্ট্রপতিকে খুন করে যদি খুনিরা কোনো দেশে আশ্রয় নিত, আপনারা কি করতেন? আপনারা সে দেশে ড্রোন পাঠিয়ে ছাপা ছাপা করে দিতেন।
তিনি বলেন, আমরা যে যত কথাই বলি না কেন ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার আগমণ না হলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার পেতাম না। কারণ, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে পঁচাত্তর পরবর্তী এমন কেউ ছিল না। শুধুমাত্র শেখ হাসিনার কারণেই সেটা সম্ভব হয়েছে।
মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, যারা এখনও পকিস্তানের ধ্যান ধারণা পোষণ করে সেই বিএনপি-জামায়াতের যত দিন কবর রচনা না হবে তত দিন সোনার বাংলা বাস্তবায়ন দুরূহ। তাই জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপি-জামায়াতকে উৎখাত করতে হবে এটাই আমাদের আজকে দিনের শপথ।
পরে র্যালিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের গেট থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাবরেটরি হয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। এতে কালো পতাকা ও কালোব্যাজ পরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ঘোষিত ৪০ দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক শোকর্যালি পূর্ব সমাবেশে তিনি একথা বলেন।
বিকেলে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ভবনের সামনে এ সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, কার্যনির্বাহী সদস্য একে এম রহমতউল্লাহ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সহ-সভাপতি মুকুল চৌধুরী, বজলুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আওলাদ হোসেন প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয়দাতা দেশগুলোর প্রতি প্রশ্ন রেখে মতিয়া চৌধুরী বলেন, আপনাদের রাষ্ট্রপতিকে খুন করে যদি খুনিরা কোনো দেশে আশ্রয় নিত, আপনারা কি করতেন? আপনারা সে দেশে ড্রোন পাঠিয়ে ছাপা ছাপা করে দিতেন।
তিনি বলেন, আমরা যে যত কথাই বলি না কেন ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার আগমণ না হলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার পেতাম না। কারণ, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে পঁচাত্তর পরবর্তী এমন কেউ ছিল না। শুধুমাত্র শেখ হাসিনার কারণেই সেটা সম্ভব হয়েছে।
মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, যারা এখনও পকিস্তানের ধ্যান ধারণা পোষণ করে সেই বিএনপি-জামায়াতের যত দিন কবর রচনা না হবে তত দিন সোনার বাংলা বাস্তবায়ন দুরূহ। তাই জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপি-জামায়াতকে উৎখাত করতে হবে এটাই আমাদের আজকে দিনের শপথ।
পরে র্যালিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের গেট থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাবরেটরি হয়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়। এতে কালো পতাকা ও কালোব্যাজ পরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
No comments