দেশে গণতন্ত্রের মুক্তচর্চা বিরাজমান: মোশাররফ
বাংলাদেশে
‘গণতন্ত্রের মুক্তচর্চা’ বিদ্যমান আছে এবং পৃথিবীতে বাংলাদেশের
সাংবাদিকদের মতো এত বাক-স্বাধীনতা কেউ ভোগ করে না বলে দাবি করেছেন স্থানীয়
সরকার ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ছবি প্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় খন্দকার মোশাররফ এই দাবি করেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে অবিচলভাবে গণতন্ত্রের মুক্তচর্চা বিরাজমান। আপনারা যদি সাংবাদিকতার স্বাধীনতা দেখেন; পৃথিবীর ইতিহাসে এতটা বাক স্বাধীনতা কেউ এনজয় (উপভোগ) করে না। যেটা আমাদের সাংবাদিকেরা করেন।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘উনি কী করলেন? নিজের বাড়ি থেকে অফিসে এসে বসলেন। বসেই বললেন-“আমি অবরুদ্ধ”। উনি মনে করলেন, ঘরের মধ্যে থেকে উনি যদি জানালা-দরজা বন্ধ করে দেন তাহলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নেমে যাবে। আর আওয়ামী লীগকে একেবারে ফুঁ দিয়া উড়ায় দিয়ে যাবেন। ম্যাডাম, আওয়ামী লীগ তো সেই জিনিস না। আপনি আওয়ামী লীগের ‘‘অ’’-টুক দেখছেন মাত্র। আপনার মতো নেত্রীরে, সংগঠনরে মোকাবিলা করতে এই ঘরের যুবলীগই যথেষ্ট। আওয়ামী লীগ তো আরও অনেক পরে আসবে। প্রথমে ছাত্রলীগরে মোকাবিলা করেন, তারপরে যুবলীগ। এরপরে আসবে আওয়ামী লীগ।’
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিরোধী পক্ষ থাকবে রাস্তায়, সরগরম করবে। সব সময় সমালোচনা করবে, দোষ-ত্রুটি দেখবে। এখন আমরা আমাদের নিজেদের কথা কইতেছি। এখন জাতিরে তো গরম রাখতে হবে।...এখন যদি আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলার লোক না থাকে, আমাদের নিজেদের তো কথা কইতে হবে, না কি? এটা তো আমাদের দায়িত্ব।’
যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ প্রমুখ।
আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ছবি প্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় খন্দকার মোশাররফ এই দাবি করেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে অবিচলভাবে গণতন্ত্রের মুক্তচর্চা বিরাজমান। আপনারা যদি সাংবাদিকতার স্বাধীনতা দেখেন; পৃথিবীর ইতিহাসে এতটা বাক স্বাধীনতা কেউ এনজয় (উপভোগ) করে না। যেটা আমাদের সাংবাদিকেরা করেন।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘উনি কী করলেন? নিজের বাড়ি থেকে অফিসে এসে বসলেন। বসেই বললেন-“আমি অবরুদ্ধ”। উনি মনে করলেন, ঘরের মধ্যে থেকে উনি যদি জানালা-দরজা বন্ধ করে দেন তাহলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নেমে যাবে। আর আওয়ামী লীগকে একেবারে ফুঁ দিয়া উড়ায় দিয়ে যাবেন। ম্যাডাম, আওয়ামী লীগ তো সেই জিনিস না। আপনি আওয়ামী লীগের ‘‘অ’’-টুক দেখছেন মাত্র। আপনার মতো নেত্রীরে, সংগঠনরে মোকাবিলা করতে এই ঘরের যুবলীগই যথেষ্ট। আওয়ামী লীগ তো আরও অনেক পরে আসবে। প্রথমে ছাত্রলীগরে মোকাবিলা করেন, তারপরে যুবলীগ। এরপরে আসবে আওয়ামী লীগ।’
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিরোধী পক্ষ থাকবে রাস্তায়, সরগরম করবে। সব সময় সমালোচনা করবে, দোষ-ত্রুটি দেখবে। এখন আমরা আমাদের নিজেদের কথা কইতেছি। এখন জাতিরে তো গরম রাখতে হবে।...এখন যদি আমাদের বিরুদ্ধে কথা বলার লোক না থাকে, আমাদের নিজেদের তো কথা কইতে হবে, না কি? এটা তো আমাদের দায়িত্ব।’
যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ প্রমুখ।
No comments