কয়লাখনি মামলার বৈধতা: খালেদা জিয়ার আবেদনের রায় যেকোনো দিন
দুর্নীতি
দমন কমিশন (দুদক)-এর দায়ের করার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি মামলার বৈধতা
চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আবেদনের বিষয়ে যেকোনো
দিন রায় দেয়া হবে। এ বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে
রোববার এই আদেশ দেন বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের
হাইকোর্ট বেঞ্চ।
রুল শুনানিকালে মামলাটিতে প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তার দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও নিম্ন আদালতে থাকা এর সব নথি তলবের নির্দেশনা চেয়ে খালেদা জিয়ার করা দুটি আবেদন গত ২৩ অগাস্ট খারিজ করে দেন আদালত। ওইদিন আদালত মামলার পরবর্তী তারিখ হিসাবে ৩০ অগাস্ট দিন ধার্য করে দেন। এর আগে দশ কার্যদিবস রুলের ওপর শুনানি হয়।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী ও ব্যারিস্টার রগীব রউফ চৌধুরী। সাথে ছিলেন অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, রুলের ওপর শুনানি শেষে হয়েছে। আদালত রায়ের জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছেন। রাগীব রউফ চৌধুরী বলেন, এখন যে কোনো দিন রায় ঘোষণা হতে পারে।
এক-এগারোর জরুরি অবস্থার সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তার মন্ত্রিসভার ১০ সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি মামলা দায়ের করে। ওই বছর ৫ অক্টোবর ১৬ জনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
পরে মামলা দায়েরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৮ সালের ১৬ অক্টোবর খালেদা জিয়া রিট আবেদন করলে হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন এবং রুল জারি করেন। মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়। হাইকোর্টের ওই আদেশ আপিল বিভাগেও বহাল থাকায় আটকে যায় বিচার। পরে মামলার স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়। এই মামলায় স্থায়ী জামিনে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
সম্প্রতি মামলাটিতে হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করে দুদক। ওই আবেদনের উপর গত ১৯ এপ্রিল হাইকোর্টে শুনানি শুরু হয়। গতকাল তা শেষ হয়।
কনসোর্টিয়াম অব চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনকে (সিএমসি) বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপ-পরিচালক শামসুল আলম। মামলার অভিযোগে বলা হয়, কয়লা উত্তোলনে তৃতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসির সাথে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা গ্যাটকো ও নাইকো মামলা বাতিল চেয়েও হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেছিলেন খালেদা জিয়া। শুনানি শেষে আদালত তার আবেদনগুলো খারিজ করে দেন। সেই সাথে মামলাগুলোর কার্যক্রমের ওপর থেকে স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করে নেন। রায়ের অনুলিপি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয় এই দুই মামলায়।
রুল শুনানিকালে মামলাটিতে প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তার দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও নিম্ন আদালতে থাকা এর সব নথি তলবের নির্দেশনা চেয়ে খালেদা জিয়ার করা দুটি আবেদন গত ২৩ অগাস্ট খারিজ করে দেন আদালত। ওইদিন আদালত মামলার পরবর্তী তারিখ হিসাবে ৩০ অগাস্ট দিন ধার্য করে দেন। এর আগে দশ কার্যদিবস রুলের ওপর শুনানি হয়।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী ও ব্যারিস্টার রগীব রউফ চৌধুরী। সাথে ছিলেন অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, রুলের ওপর শুনানি শেষে হয়েছে। আদালত রায়ের জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছেন। রাগীব রউফ চৌধুরী বলেন, এখন যে কোনো দিন রায় ঘোষণা হতে পারে।
এক-এগারোর জরুরি অবস্থার সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তার মন্ত্রিসভার ১০ সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি মামলা দায়ের করে। ওই বছর ৫ অক্টোবর ১৬ জনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
পরে মামলা দায়েরের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৮ সালের ১৬ অক্টোবর খালেদা জিয়া রিট আবেদন করলে হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন এবং রুল জারি করেন। মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়। হাইকোর্টের ওই আদেশ আপিল বিভাগেও বহাল থাকায় আটকে যায় বিচার। পরে মামলার স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়। এই মামলায় স্থায়ী জামিনে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
সম্প্রতি মামলাটিতে হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করে দুদক। ওই আবেদনের উপর গত ১৯ এপ্রিল হাইকোর্টে শুনানি শুরু হয়। গতকাল তা শেষ হয়।
কনসোর্টিয়াম অব চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনকে (সিএমসি) বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপ-পরিচালক শামসুল আলম। মামলার অভিযোগে বলা হয়, কয়লা উত্তোলনে তৃতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা সিএমসির সাথে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায় সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা গ্যাটকো ও নাইকো মামলা বাতিল চেয়েও হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেছিলেন খালেদা জিয়া। শুনানি শেষে আদালত তার আবেদনগুলো খারিজ করে দেন। সেই সাথে মামলাগুলোর কার্যক্রমের ওপর থেকে স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করে নেন। রায়ের অনুলিপি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয় এই দুই মামলায়।
No comments