শিশু সামিউল হত্যার দ্রুত বিচারের আশ্বাস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
সিলেটের
শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনে করার আশ্বাস
দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ বুধবার সিলেটে রাজনের
বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করে সেখানে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ
আশ্বাস দেন।
বেলা পৌনে তিনটার দিকে বাদেয়ালি গ্রামে পৌঁছে মন্ত্রী রাজনের মা-বাবার সঙ্গে একান্তে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে রাজনের পরিবারকে এক লাখ টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
পরে বাড়ির সামনে আয়োজিত সমাবেশে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার আইনেই করা হবে। এ ব্যাপারে সিলেট থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো মাত্র তা অনুমোদন করা হবে।’
সৌদি আরবের জেদ্দায় ধরা পড়া মামলার অন্যতম আসামি কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দুই দেশের আইনের জটিলতা কাটিয়ে তাকে নিয়ে আসা হবে। তবে কখন আনা হবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।’
এই হত্যার ঘটনাটি সারা পৃথিবীকে নাড়া দিয়েছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাজন হত্যা একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড, নৃশংস হত্যাকাণ্ড। দেশের আপামর জনসাধারণের মনে ঘটনাটি দাগ কেটেছে। যে অসহায়ভাবে মৃত্যুর আগে রাজন দাঁড়িয়েছিল, বাঁচার আর্তনাদ করেও বাঁচতে পারেনি। নিষ্ঠুর হত্যাকারীদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা হবে। অবুঝ ছেলেটাকে হত্যা করে খুনিরা উল্লাস প্রকাশ করেছে। তাদের এই ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের ন্যায্য বিচার হবেই।’
আসামিকে দেশ ছেড়ে পালানো ও ঘটনার প্রথম দিকে পুলিশের গাফিলতি বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান আসামি কীভাবে দেশ ছেড়ে চলে গেল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর সঙ্গে যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ জড়িত থাকে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি।’
এলাকাবাসী ও রাজনের পরিবারের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা রাজনকে তার বাবা-মায়ের কাছে ফেরত দিতে পারব না, তবে উপযুক্ত বিচার নিশ্চিত করে বাবা-মায়ের দুঃখ কিছুটা লাঘব করা হবে।’
জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহউদ্দিন সিরাজ ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা বক্তব্য দেন।
বেলা পৌনে তিনটার দিকে বাদেয়ালি গ্রামে পৌঁছে মন্ত্রী রাজনের মা-বাবার সঙ্গে একান্তে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাঁর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে রাজনের পরিবারকে এক লাখ টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
পরে বাড়ির সামনে আয়োজিত সমাবেশে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার আইনেই করা হবে। এ ব্যাপারে সিলেট থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো মাত্র তা অনুমোদন করা হবে।’
সৌদি আরবের জেদ্দায় ধরা পড়া মামলার অন্যতম আসামি কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কামরুলকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দুই দেশের আইনের জটিলতা কাটিয়ে তাকে নিয়ে আসা হবে। তবে কখন আনা হবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।’
এই হত্যার ঘটনাটি সারা পৃথিবীকে নাড়া দিয়েছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাজন হত্যা একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড, নৃশংস হত্যাকাণ্ড। দেশের আপামর জনসাধারণের মনে ঘটনাটি দাগ কেটেছে। যে অসহায়ভাবে মৃত্যুর আগে রাজন দাঁড়িয়েছিল, বাঁচার আর্তনাদ করেও বাঁচতে পারেনি। নিষ্ঠুর হত্যাকারীদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা হবে। অবুঝ ছেলেটাকে হত্যা করে খুনিরা উল্লাস প্রকাশ করেছে। তাদের এই ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের ন্যায্য বিচার হবেই।’
আসামিকে দেশ ছেড়ে পালানো ও ঘটনার প্রথম দিকে পুলিশের গাফিলতি বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান আসামি কীভাবে দেশ ছেড়ে চলে গেল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর সঙ্গে যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ জড়িত থাকে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি।’
এলাকাবাসী ও রাজনের পরিবারের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা রাজনকে তার বাবা-মায়ের কাছে ফেরত দিতে পারব না, তবে উপযুক্ত বিচার নিশ্চিত করে বাবা-মায়ের দুঃখ কিছুটা লাঘব করা হবে।’
জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহউদ্দিন সিরাজ ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা বক্তব্য দেন।
No comments