মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলাঃ ইয়াকুব মেমনের ফাঁসি ৩০ জুন!
১৯৯৩ সালের ১২ মার্চ পশ্চিম ভারতের বন্দরনগরী মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলা চালানো হয়। এতে নিহত হন ২৫৭ জন। ঘটনার চার দিন পর বোমা বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত একটি সড়কের পাশ দিয়ে যাচ্ছে একটি বাস। ফাইল ছবি: এএফপি |
মুম্বাইয়ে
সিরিজ বোমা হামলার দায়ে ইয়াকুব মেমনের ফাঁসি কার্যকর করতে আর কোনো বাধা
নেই। তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম
কোর্ট। ফলে আগামী ৩০ জুন তাঁর ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে ভারতীয় কয়েকটি
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইতে ১৩টি সিরিজ বোমা
হামলায় ২৫০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। ওই ঘটনায় এই প্রথম কারও
মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে।
মুম্বাইয়ের সন্ত্রাস-বিরোধী একটি আদালত ২০০৭ সালে ৫৩ বছর বয়সী মেমনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। ১৩টি সিরিজ বোমা হামলার অর্থের জোগানদাতা ছিলেন মেমন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলেও হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন। পরে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিও এ বছরের শুরুর দিকে তাঁর প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করেন। একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ডের তারিখ চূড়ান্ত করতে বিষয়টি মহারাষ্ট্রে পাঠান। কিন্তু মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা করতে মেমন আবারও আবেদন করলে দেশের সর্বোচ্চ আদালত আজ মঙ্গলবার তা খারিজ করে দেন।
বর্তমানে মেমন নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। নাগপুর কারাগারে বা পুনের ইয়েরওয়াদা কারাগারে তাঁর ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে জানালেন কারাগারের তত্ত্বাবধায়ক জুগেশ দেশাই।
সরকারের একটি সূত্র জানায়, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফাদনাভিস এরই মধ্যে মেমনের ফাঁসির তারিখ ও সময় অনুমোদন করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী বিষয়টি তাঁর পরিবারকেও জানানো হয়েছে।
মুম্বাই হামলার আরেক আসামি ইব্রাহিম মেমন ইয়াকুব মেমনের ভাই, যিনি টাইগার মেমন নামে পরিচিত। ওই হামলার পর থেকেই তিনি পলাতক।
মুম্বাইয়ের সন্ত্রাস-বিরোধী একটি আদালত ২০০৭ সালে ৫৩ বছর বয়সী মেমনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। ১৩টি সিরিজ বোমা হামলার অর্থের জোগানদাতা ছিলেন মেমন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলেও হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন। পরে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিও এ বছরের শুরুর দিকে তাঁর প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করেন। একই সঙ্গে মৃত্যুদণ্ডের তারিখ চূড়ান্ত করতে বিষয়টি মহারাষ্ট্রে পাঠান। কিন্তু মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনা করতে মেমন আবারও আবেদন করলে দেশের সর্বোচ্চ আদালত আজ মঙ্গলবার তা খারিজ করে দেন।
বর্তমানে মেমন নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। নাগপুর কারাগারে বা পুনের ইয়েরওয়াদা কারাগারে তাঁর ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে জানালেন কারাগারের তত্ত্বাবধায়ক জুগেশ দেশাই।
সরকারের একটি সূত্র জানায়, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফাদনাভিস এরই মধ্যে মেমনের ফাঁসির তারিখ ও সময় অনুমোদন করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী বিষয়টি তাঁর পরিবারকেও জানানো হয়েছে।
মুম্বাই হামলার আরেক আসামি ইব্রাহিম মেমন ইয়াকুব মেমনের ভাই, যিনি টাইগার মেমন নামে পরিচিত। ওই হামলার পর থেকেই তিনি পলাতক।
No comments